অনাগত যমজ দুই সন্তানের অপেক্ষায় ছিলেন জনপ্রিয় অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ ও তার স্ত্রী শারমিন সাজ্জাদ। কিন্তু সন্তানের মুখ দেখার সেই স্বপ্ন পূরণ হলো না তাদের। গত শুক্রবার ৫ মে গর্ভপাতে দুই সন্তানকে হারালেন এই দম্পতি। গতকাল মঙ্গলবার ২৩ মে নিজের ফেসবুকে একটি ছবি শেয়ার করে স্ট্যাটাস দিয়েছেন ইরফান সাজ্জাদ। ক্যাপশনে অভিনেতা লিখেছেন, তাদের নাম রেখেছিলাম ‘প্রিয়’ আর ‘মায়া’। তারা আল্লাহর বেশি প্রিয় হয়ে গেল।
এ প্রসঙ্গে ইরফান সাজ্জাদ বলেন, ‘আমার স্ত্রী শারমিন সাজ্জাদ দেড় বছর ধরে অসুস্থ। চেন্নাইয়ের অ্যাপোলো হাসপাতালে নিয়মিত চিকিৎসা চলছিল তার। এর মধ্যেই জানতে পারি আমার স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা। আর এ কারণেই গেল দেড় বছর সেভাবে কাজ করিনি আমি। সবসময় পরিবারকে সময় দেয়ার চেষ্টা করেছি।’
অভিনেতা আরও বলেন, ‘গেল ৫ মে দুপুরে চেন্নাই থেকে ঢাকার ফ্লাইটের টিকিট কনফার্ম করা ছিল। কিন্তু হঠাৎ সেদিন সকালে আমার স্ত্রী ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর দ্রুত তাকে হাসপাতালে ভর্তির পর বড় একটি সার্জারি করতে হয়। কিন্তু চিকিৎসক আমাদের ৬ মাসের অনাগত সন্তানকে আর পৃথিবীর আলো দেখাতে পারেননি।’
তিনি বলেন, ‘সে সময় আমার স্ত্রীর শারীরিক অবস্থা এতটাই খারাপ ছিল যে চিকিৎসকের হাতে আর কোনো উপায় ছিল সন্তানদের বাঁচানোর। আমার স্ত্রী এখনও অসুস্থ। তার চিকিৎসা চলমান। সন্তান কি সেটা উপলব্ধি করছি। এই ফিলিং আসলে ভাষায় প্রকাশ করার মতো মানসিক অবস্থা নেই আমার। দোয়া করবেন যেন শিগগিরই সুস্থ স্ত্রীকে নিয়ে দেশে ফিরতে পারি।’
এ প্রসঙ্গে ইরফান সাজ্জাদ বলেন, ‘আমার স্ত্রী শারমিন সাজ্জাদ দেড় বছর ধরে অসুস্থ। চেন্নাইয়ের অ্যাপোলো হাসপাতালে নিয়মিত চিকিৎসা চলছিল তার। এর মধ্যেই জানতে পারি আমার স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা। আর এ কারণেই গেল দেড় বছর সেভাবে কাজ করিনি আমি। সবসময় পরিবারকে সময় দেয়ার চেষ্টা করেছি।’
অভিনেতা আরও বলেন, ‘গেল ৫ মে দুপুরে চেন্নাই থেকে ঢাকার ফ্লাইটের টিকিট কনফার্ম করা ছিল। কিন্তু হঠাৎ সেদিন সকালে আমার স্ত্রী ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর দ্রুত তাকে হাসপাতালে ভর্তির পর বড় একটি সার্জারি করতে হয়। কিন্তু চিকিৎসক আমাদের ৬ মাসের অনাগত সন্তানকে আর পৃথিবীর আলো দেখাতে পারেননি।’
তিনি বলেন, ‘সে সময় আমার স্ত্রীর শারীরিক অবস্থা এতটাই খারাপ ছিল যে চিকিৎসকের হাতে আর কোনো উপায় ছিল সন্তানদের বাঁচানোর। আমার স্ত্রী এখনও অসুস্থ। তার চিকিৎসা চলমান। সন্তান কি সেটা উপলব্ধি করছি। এই ফিলিং আসলে ভাষায় প্রকাশ করার মতো মানসিক অবস্থা নেই আমার। দোয়া করবেন যেন শিগগিরই সুস্থ স্ত্রীকে নিয়ে দেশে ফিরতে পারি।’