মোহাম্মদ রিদুয়ান হাফিজ কক্সবাজার প্রতিনিধি: বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের জান্তা সীমান্তরক্ষীদের মধ্যে ৯ জনকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সোমবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত কক্সবাজার সদর হাসপাতালে তাদের ভর্তি করা হয়েছে বলে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) যেটির তথ্য টিটিএনের কাছে সংরক্ষিত আছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, তাদের নাম জা নি মং (Za Ni Moung) এবং নিম লাইন কিং (Nim Hline Khine), ক্যে থিন সিন (Kyaw Than sin), ইয়ো ফো (Yo Phyo), মং র (Moung Ryow), মুলিউন থং (Muliun Teung), কিন মং জ (Khin Moung Zaw) এবং আরও ২ জনকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যরা।
আরও বেশ কয়েকজনকে কুতুপালং এর এমএসএফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
এদিকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম জানিয়েছেন, মিয়ানমারে সংঘাতের জেরে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সীমান্ত এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। উপজেলার তুমব্রু সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির অন্তত ৯৫ সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
শরীফুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশে ঢুকে পড়া বিজিপি সদস্যদের নিরস্ত্রীকরণ করে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়েছে বিজিবি। তাদের মধ্যে আহত ১৫ জন বিজিপি সদস্যের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ব্যাপারে পরবর্তী কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, তাদের নাম জা নি মং (Za Ni Moung) এবং নিম লাইন কিং (Nim Hline Khine), ক্যে থিন সিন (Kyaw Than sin), ইয়ো ফো (Yo Phyo), মং র (Moung Ryow), মুলিউন থং (Muliun Teung), কিন মং জ (Khin Moung Zaw) এবং আরও ২ জনকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যরা।
আরও বেশ কয়েকজনকে কুতুপালং এর এমএসএফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
এদিকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম জানিয়েছেন, মিয়ানমারে সংঘাতের জেরে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সীমান্ত এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। উপজেলার তুমব্রু সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির অন্তত ৯৫ সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
শরীফুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশে ঢুকে পড়া বিজিপি সদস্যদের নিরস্ত্রীকরণ করে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়েছে বিজিবি। তাদের মধ্যে আহত ১৫ জন বিজিপি সদস্যের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ব্যাপারে পরবর্তী কার্যক্রম চলমান রয়েছে।