বাংলাদেশের আট বিভাগের মধ্যে অবিবাহিত পুরুষের হার বেশি সিলেটে। এ বিভাগের ৫৭.৪২ শতাংশ পুরুষ অবিবাহিত। আর পুরুষদের মধ্যে অবিবাহিত থাকার অনুপাত সবচেয়ে কম রাজশাহী বিভাগে। এ বিভাগের ৪৩.০১ শতাংশ পুরুষ অবিবাহিত। রাজশাহীর পর অবিবাহিত পুরুষের হার সবচেয়ে কম খুলনা ও রংপুরে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিস্টিক্স ২০২২-এ এসব তথ্য উঠে এসেছে।
এদিকে বিবিএসের জরিপে দেখা যায়, দেশের ৪৯.৯৪ শতাংশ পুরুষ এবং ৫৩.২৯ শতাংশ নারী বর্তমানে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ রয়েছেন। শহর ও গ্রামাঞ্চল নির্বিশেষে এ চিত্র প্রায় একইরকম। সামগ্রিকভাবে দেখা গেছে, কখনোই বিয়ে করেননি এমন পুরুষ জনসংখ্যার অনুপাত ৪৮.৪৯ শতাংশ এবং নারীদের ক্ষেত্রে তা ৩৬.৪২ শতাংশ।
এছাড়া সামগ্রিক নমুনা জনসংখ্যার তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বিবাহিত পুরুষদের মধ্যে বিপত্নীক হয়েছেন ১.০৭ শতাংশ। তবে বিধবা নারীর অনুপাত অনেক বেশি। দেশে ৯.০৮ বিধবা নারীর উপস্থিতি মিলেছে জরিপে।
এদিকে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুরুষদের তুলনায় বেশি মাত্রায় তালাক বা বিচ্ছেদের ঝুঁকিতে রয়েছেন নারীরা। তালাক বা বিচ্ছেদের ঝুঁকিতে রয়েছেন বিবাহিত নারীদের ১.২০ শতাংশ। আর বিবাহিত পুরুষদের মধ্যে এমন ঝুঁকির অনুপাত ০.৪৯ শতাংশ।
এদিকে বিবিএসের জরিপে দেখা যায়, দেশের ৪৯.৯৪ শতাংশ পুরুষ এবং ৫৩.২৯ শতাংশ নারী বর্তমানে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ রয়েছেন। শহর ও গ্রামাঞ্চল নির্বিশেষে এ চিত্র প্রায় একইরকম। সামগ্রিকভাবে দেখা গেছে, কখনোই বিয়ে করেননি এমন পুরুষ জনসংখ্যার অনুপাত ৪৮.৪৯ শতাংশ এবং নারীদের ক্ষেত্রে তা ৩৬.৪২ শতাংশ।
এছাড়া সামগ্রিক নমুনা জনসংখ্যার তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বিবাহিত পুরুষদের মধ্যে বিপত্নীক হয়েছেন ১.০৭ শতাংশ। তবে বিধবা নারীর অনুপাত অনেক বেশি। দেশে ৯.০৮ বিধবা নারীর উপস্থিতি মিলেছে জরিপে।
এদিকে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুরুষদের তুলনায় বেশি মাত্রায় তালাক বা বিচ্ছেদের ঝুঁকিতে রয়েছেন নারীরা। তালাক বা বিচ্ছেদের ঝুঁকিতে রয়েছেন বিবাহিত নারীদের ১.২০ শতাংশ। আর বিবাহিত পুরুষদের মধ্যে এমন ঝুঁকির অনুপাত ০.৪৯ শতাংশ।