মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলিতে প্রবীর ধর নামে এক বাংলাদেশি আহত হয়েছেন।
রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রু এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত প্রবীর ধর (৫৮) তমব্রু ক্যাম্প এলাকার বাসিন্দা যুধিষ্ঠির ধরের ছেলে।
স্থানীয়রা জানায়, শনিবার রাত সাড়ে ৩টা থেকে ভয়ংকর গোলাগুলি চলছে বাংলাদেশের তমব্রু সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে, যা এখনও চলমান। তাদের এই গোলাগুলির একটি মর্টারশেল সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশের তমব্রু এলাকার বসতঘরে এসে পড়েছে। এ সময় বাড়ি ফেরার পথে রাস্তায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন প্রবীর ধর নামে এক ব্যক্তি।
ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ডের সদস্য আনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে ঘুমধুম-তমব্রু ইউপি মহিলা সদস্য ফাতেমা বেগম বলেন, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলির শব্দ হচ্ছে। স্থানীয় ভয়ে বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নিয়েছে। অনেক পরিবার সারারাত না ঘুমিয়ে বসেছিল। সীমান্তে এপারে তমব্রু ঘোনাপাড়ায় বিস্ফোরিত রকেট লঞ্চার এসে পড়েছে এবং সীমান্তে বাইশপাড়ী একটি ঘরের চালের ওপর বিস্ফোরিত রকেট লঞ্চার এসে পড়েছে। এ ঘটনায় পর থেকে অনেকে ঘরের বাইরে যেতে ভয় পাচ্ছে।
রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রু এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত প্রবীর ধর (৫৮) তমব্রু ক্যাম্প এলাকার বাসিন্দা যুধিষ্ঠির ধরের ছেলে।
স্থানীয়রা জানায়, শনিবার রাত সাড়ে ৩টা থেকে ভয়ংকর গোলাগুলি চলছে বাংলাদেশের তমব্রু সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে, যা এখনও চলমান। তাদের এই গোলাগুলির একটি মর্টারশেল সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশের তমব্রু এলাকার বসতঘরে এসে পড়েছে। এ সময় বাড়ি ফেরার পথে রাস্তায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন প্রবীর ধর নামে এক ব্যক্তি।
ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ডের সদস্য আনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে ঘুমধুম-তমব্রু ইউপি মহিলা সদস্য ফাতেমা বেগম বলেন, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলির শব্দ হচ্ছে। স্থানীয় ভয়ে বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নিয়েছে। অনেক পরিবার সারারাত না ঘুমিয়ে বসেছিল। সীমান্তে এপারে তমব্রু ঘোনাপাড়ায় বিস্ফোরিত রকেট লঞ্চার এসে পড়েছে এবং সীমান্তে বাইশপাড়ী একটি ঘরের চালের ওপর বিস্ফোরিত রকেট লঞ্চার এসে পড়েছে। এ ঘটনায় পর থেকে অনেকে ঘরের বাইরে যেতে ভয় পাচ্ছে।