এবার বিয়ে বাড়িতে আয়োজনের কোনো কমতি ছিল না। সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল আগে থেকেই। বিয়ের দিনও বাকি সব ছিল স্বাভাবিক। অন্য আর ১০টা বিয়ের কনের মতো এই কনেও সকালে গেলেন পার্লারে। সেখানে বউ সাজলেন তিনি।
তবে এরপর আর বিয়ের আসরে ফিরলেন না। পালালেন পুরোনো প্রেমিকের হাত ধরে। অন্যদিকে ভেস্তে গেল বিয়ে। গত ৩০ জানুয়ারি ভারতের উত্তরপ্রদেশের কানপুরের একটি গ্রামে ঘটেছে ঘটনাটি।
এদিকে বিয়ের দিন নিয়ম মতো কনের বাড়িত পৌঁছায় বরপক্ষ। কনের পরিবারের লোকজনও বসেছিলেন বিয়ে দেখবেন বলে। দেরি দেখে তারা বাড়িতে খোঁজ করেন। দেখা যায়, পার্লার থেকে বাড়িতেই ফেরেননি কনে। কিছুক্ষণের মধ্যেই গোটা বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যায় সকলের কাছে। বর বাড়ি ফিরে যান।
পুলিশের বরাত দিয়ে কলকাতার পত্রিকাগুলো বলছে, লখনউয়ের এক যুবকের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। তবে পরিবারের এতে মত ছিল না। প্রেমিক ভিন্ন জাতের ছিলেন বলে বিয়েতে আপত্তি ছিল পরিবারের। এ জন্য গ্রামের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয় ওই তরুণীর।
তবে এরপর আর বিয়ের আসরে ফিরলেন না। পালালেন পুরোনো প্রেমিকের হাত ধরে। অন্যদিকে ভেস্তে গেল বিয়ে। গত ৩০ জানুয়ারি ভারতের উত্তরপ্রদেশের কানপুরের একটি গ্রামে ঘটেছে ঘটনাটি।
এদিকে বিয়ের দিন নিয়ম মতো কনের বাড়িত পৌঁছায় বরপক্ষ। কনের পরিবারের লোকজনও বসেছিলেন বিয়ে দেখবেন বলে। দেরি দেখে তারা বাড়িতে খোঁজ করেন। দেখা যায়, পার্লার থেকে বাড়িতেই ফেরেননি কনে। কিছুক্ষণের মধ্যেই গোটা বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যায় সকলের কাছে। বর বাড়ি ফিরে যান।
পুলিশের বরাত দিয়ে কলকাতার পত্রিকাগুলো বলছে, লখনউয়ের এক যুবকের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। তবে পরিবারের এতে মত ছিল না। প্রেমিক ভিন্ন জাতের ছিলেন বলে বিয়েতে আপত্তি ছিল পরিবারের। এ জন্য গ্রামের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয় ওই তরুণীর।