টাঙ্গাইলের কালিহাতি এলাকায় ট্রেনে কেটে নিহত ৩ জনের মধ্যে ২ জন নাটোরের বাবা-ছেলে। বাবা রতন প্রামানিক (২৮) ও তার চার বছর বয়সী শিশু সন্তান সানি। এসময় শরীফ মন্ডল (৪০) নামে একই বাসের এক যাত্রী শিশুটিকে বাঁচাতে গেলে তিনিও ট্রেনে কাটা পড়ে মারা যান।
নিহত রতন নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার জোনাইল আদগ্রামের আলাউদ্দিন প্রামাণিকের ছেলে এবং শরীফ মন্ডল রাজশাহীর বেলপুকুর মাহিন্দ্রাগ্রামের আলম মন্ডলের ছেলে।
রতন প্রামাণিক নতুন চাকরি পেয়ে স্ত্রী ও চার বছর বয়সী শিশুপুত্রকে নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে টাঙ্গাইলের কালিহাতি এলাকায় বাসটি থেমে যায়। যান্ত্রিক ত্রুটি সারিয়ে তুলতে বেশ কিছু সময় লাগবে বলে জানায় বাসের চালক ও হেলপার।
এসময় স্ত্রীকে বাসের সীটে বসিয়ে রেখে শিশুপুত্র সানিকে প্রসাব করানোর জন্য মহাসড়ক সংলগ্ন রেললাইনের পাশে নিয়ে যান রতন। ছেলের প্রকৃতির কাজ করানোর পর নিজেও একই কাজ করার সময় ছেলে রেললাইনের ওপরে ওঠে। এসময় একটি ট্রেনকে আসতে দেখে দৌড়ে ছেলেকে বাঁচাতে গেলে ছেলেসহ রতন ট্রেনে কাটা পড়ে মারা যান।
এই সময় রতনের শিশুপুত্রকে বাঁচাতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় মারা যায় একই বাসের যাত্রী শরিফ মন্ডল। ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে টাঙ্গাইলের কালিহাতীর আনালিয়াবাড়ি এলাকায়।
নিহত রতনের পরিবারের সদস্যরা জানান, স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে কর্মস্থল ঢাকায় যাচ্ছিলেন রতন। বিকাল ৪টার দিকে আদগ্রামের নিজ বাড়ি থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এবং রাজশাহী থেকে ঢাকাগামী বাসে ওঠে তারা। পথে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার অফিসার ইনচার্জ আলমগীর হোসেন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, রাতেই তিনটি মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহতের স্বজনদের কাছে মৃতদেহগুলো হস্তান্তর করা হবে জানান তিনি।
নিহত রতন নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার জোনাইল আদগ্রামের আলাউদ্দিন প্রামাণিকের ছেলে এবং শরীফ মন্ডল রাজশাহীর বেলপুকুর মাহিন্দ্রাগ্রামের আলম মন্ডলের ছেলে।
রতন প্রামাণিক নতুন চাকরি পেয়ে স্ত্রী ও চার বছর বয়সী শিশুপুত্রকে নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে টাঙ্গাইলের কালিহাতি এলাকায় বাসটি থেমে যায়। যান্ত্রিক ত্রুটি সারিয়ে তুলতে বেশ কিছু সময় লাগবে বলে জানায় বাসের চালক ও হেলপার।
এসময় স্ত্রীকে বাসের সীটে বসিয়ে রেখে শিশুপুত্র সানিকে প্রসাব করানোর জন্য মহাসড়ক সংলগ্ন রেললাইনের পাশে নিয়ে যান রতন। ছেলের প্রকৃতির কাজ করানোর পর নিজেও একই কাজ করার সময় ছেলে রেললাইনের ওপরে ওঠে। এসময় একটি ট্রেনকে আসতে দেখে দৌড়ে ছেলেকে বাঁচাতে গেলে ছেলেসহ রতন ট্রেনে কাটা পড়ে মারা যান।
এই সময় রতনের শিশুপুত্রকে বাঁচাতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় মারা যায় একই বাসের যাত্রী শরিফ মন্ডল। ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে টাঙ্গাইলের কালিহাতীর আনালিয়াবাড়ি এলাকায়।
নিহত রতনের পরিবারের সদস্যরা জানান, স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে কর্মস্থল ঢাকায় যাচ্ছিলেন রতন। বিকাল ৪টার দিকে আদগ্রামের নিজ বাড়ি থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এবং রাজশাহী থেকে ঢাকাগামী বাসে ওঠে তারা। পথে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার অফিসার ইনচার্জ আলমগীর হোসেন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, রাতেই তিনটি মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহতের স্বজনদের কাছে মৃতদেহগুলো হস্তান্তর করা হবে জানান তিনি।