এবার ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে কয়েক শতাব্দী প্রাচীন আকঞ্জি মসজিদ ভেঙে ফেলা হয়েছে। গত মঙ্গলবার ৩০ জানুয়ারি মেহরাউলিতে অবস্থিত মসজিদটি ভেঙে ফেলা হয় বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
এদিকে আকঞ্জি মসজিদের তত্ত্বাবধানকারীদের মতে, মসজিদটি প্রায় ৬০০ বছরের পুরনো। সেখানে একটি বোর্ডিং স্কুলে ২২ জন শিক্ষার্থী থাকত। মসজিদের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মোহাম্মদ জাফর এএফপিকে বলেছেন, মসজিদটি রাতের অন্ধকারে ধ্বংস করা হয়েছে। এর আগে তারা কোনো নোটিশ পাননি।
স্থানীয়দের দাবি, মসজিদটি রাজিয়া সুলতানার শাসনামলে নির্মিত হয়েছিল, যা প্রায় ৬০০-৭০০ বছরের পুরনো। গত দেড় বছর ধরে মসজিদটির ইমাম হিসেবে আছেন হুসেইন। তিনি বলেছেন, ‘মেশিন (বুলডোজার) আসার আগে আমাদের জিনিসপত্র সংগ্রহ করার জন্য মাত্র ১০ মিনিট সময় দেয়া হয়েছিল।’
তিনি অভিযোগ করেছেন, মসজিদ ভাঙার সময় কর্তৃপক্ষ তার ফোন কেড়ে নেয় এবং তাকে ঘটনাস্থল থেকে দূরে নিয়ে যায়। সেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও মোতায়েন করা হয়। এমনকি ভাঙার পর মসজিদের ধ্বংসস্তূপও দ্রুতই সরিয়ে ফেলা হয়।
এদিকে শহরের প্রধান ভূমি ব্যবস্থাপনা সংস্থা দিল্লি ডেভেলপমেন্ট অথোরিটি (ডিডিএ) এ ঘটনা তদারক করেছে। এসব অভিযোগের ব্যাপারে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস ডিডিএ কর্মকর্তাদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেছেন, ‘আমরা যথাযথভাবে সব পদ্ধতি অনুসরণ করেছি।’
এদিকে আকঞ্জি মসজিদের তত্ত্বাবধানকারীদের মতে, মসজিদটি প্রায় ৬০০ বছরের পুরনো। সেখানে একটি বোর্ডিং স্কুলে ২২ জন শিক্ষার্থী থাকত। মসজিদের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মোহাম্মদ জাফর এএফপিকে বলেছেন, মসজিদটি রাতের অন্ধকারে ধ্বংস করা হয়েছে। এর আগে তারা কোনো নোটিশ পাননি।
স্থানীয়দের দাবি, মসজিদটি রাজিয়া সুলতানার শাসনামলে নির্মিত হয়েছিল, যা প্রায় ৬০০-৭০০ বছরের পুরনো। গত দেড় বছর ধরে মসজিদটির ইমাম হিসেবে আছেন হুসেইন। তিনি বলেছেন, ‘মেশিন (বুলডোজার) আসার আগে আমাদের জিনিসপত্র সংগ্রহ করার জন্য মাত্র ১০ মিনিট সময় দেয়া হয়েছিল।’
তিনি অভিযোগ করেছেন, মসজিদ ভাঙার সময় কর্তৃপক্ষ তার ফোন কেড়ে নেয় এবং তাকে ঘটনাস্থল থেকে দূরে নিয়ে যায়। সেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও মোতায়েন করা হয়। এমনকি ভাঙার পর মসজিদের ধ্বংসস্তূপও দ্রুতই সরিয়ে ফেলা হয়।
এদিকে শহরের প্রধান ভূমি ব্যবস্থাপনা সংস্থা দিল্লি ডেভেলপমেন্ট অথোরিটি (ডিডিএ) এ ঘটনা তদারক করেছে। এসব অভিযোগের ব্যাপারে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস ডিডিএ কর্মকর্তাদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেছেন, ‘আমরা যথাযথভাবে সব পদ্ধতি অনুসরণ করেছি।’