প্রবাসী আয়ে সুখবর দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে প্রবাসীরা ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, নতুন বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে ২০১ কোটি ডলার বা ২ দশমিক শূন্য ১ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। গত বছরের ডিসেম্বরে ১৯৯ কোটি এবং গত জানুয়ারিতে ১৯৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স দেশে আসে।
বৈধপথে রেমিট্যান্স আনার উদ্যোগের ফলে এমনটি হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এর সঙ্গে বাড়তি প্রণোদনা প্রবাসী বাংলাদেশিদের আরও উৎসাহিত করছে বলে জানান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা।
এর আগে ২০২৩ সালের জুন মাসে সবশেষ ২ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছিল রেমিট্যান্স। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন এখন নিরাপদ ও বাড়তি প্রণোদনা পাওয়ায় প্রবাসীরা উৎসাহিত হচ্ছেন। ফলে আগামীতে আরও রেমিট্যান্স আসবে বৈধপথে।
বিদায়ী বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ১৯৮ কোটি ৯৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার বা ২১ হাজার ৮০০ কোটি টাকার বেশি আসে।
জানা গেছে, রেমিট্যান্স কেনার ঘোষিত দর ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা হলেও ১২২ টাকা পর্যন্ত দরে রেমিট্যান্স কেনা যাচ্ছে। এ কারণে রেমিট্যান্স বেড়েছে।
একক মাস হিসেবে জানুয়ারিতে আসা রেমিট্যান্স গত ৭ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
রেমিট্যান্স বাড়লেও রিজার্ভ কমে ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে। বৃহস্পতিবার দিন শেষে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১৯ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলার। এর আগের দিন বুধবার শেষে রিজার্ভ ছিল ২০ বিলিয়ন ডলারের ওপরে।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে রেকর্ড ১৩ লাখের বেশি শ্রমিক দেশের বাইরে যান। গত বছর ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১৯২ কোটি ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় মাত্র ৬৩ কোটি ডলার বা ২ দশমিক ৮৮ শতাংশ বেশি।
রেমিট্যান্সের এ পরিমাণ অবশ্য ২০২১ সালের তুলনায় কম। মূলত হুন্ডিতে ব্যাপক চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকিং চ্যানেলে আশানুরূপ হারে রেমিট্যান্স বাড়ছে না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, নতুন বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে ২০১ কোটি ডলার বা ২ দশমিক শূন্য ১ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। গত বছরের ডিসেম্বরে ১৯৯ কোটি এবং গত জানুয়ারিতে ১৯৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স দেশে আসে।
বৈধপথে রেমিট্যান্স আনার উদ্যোগের ফলে এমনটি হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এর সঙ্গে বাড়তি প্রণোদনা প্রবাসী বাংলাদেশিদের আরও উৎসাহিত করছে বলে জানান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা।
এর আগে ২০২৩ সালের জুন মাসে সবশেষ ২ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছিল রেমিট্যান্স। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন এখন নিরাপদ ও বাড়তি প্রণোদনা পাওয়ায় প্রবাসীরা উৎসাহিত হচ্ছেন। ফলে আগামীতে আরও রেমিট্যান্স আসবে বৈধপথে।
বিদায়ী বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ১৯৮ কোটি ৯৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার বা ২১ হাজার ৮০০ কোটি টাকার বেশি আসে।
জানা গেছে, রেমিট্যান্স কেনার ঘোষিত দর ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা হলেও ১২২ টাকা পর্যন্ত দরে রেমিট্যান্স কেনা যাচ্ছে। এ কারণে রেমিট্যান্স বেড়েছে।
একক মাস হিসেবে জানুয়ারিতে আসা রেমিট্যান্স গত ৭ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
রেমিট্যান্স বাড়লেও রিজার্ভ কমে ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে। বৃহস্পতিবার দিন শেষে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১৯ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলার। এর আগের দিন বুধবার শেষে রিজার্ভ ছিল ২০ বিলিয়ন ডলারের ওপরে।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে রেকর্ড ১৩ লাখের বেশি শ্রমিক দেশের বাইরে যান। গত বছর ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১৯২ কোটি ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় মাত্র ৬৩ কোটি ডলার বা ২ দশমিক ৮৮ শতাংশ বেশি।
রেমিট্যান্সের এ পরিমাণ অবশ্য ২০২১ সালের তুলনায় কম। মূলত হুন্ডিতে ব্যাপক চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকিং চ্যানেলে আশানুরূপ হারে রেমিট্যান্স বাড়ছে না।