মাধ্যমিক ও সমমানের অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের পাঁচ হাজার টাকা পাবেন। প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে শিক্ষার্থীদের সহযোগীতায় এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) থেকে অনলাইনে আবেদন শুরু হয়েছে, যা চলবে আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যেই শিক্ষার্থীদের আবেদন করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৪ সালে মাধ্যমিক ও সমমান পর্যায়ে (ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি) ভর্তিকৃত ও অধ্যয়নরত অসচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চিত করতে ভর্তি সহায়তা দেওয়া হবে। ভর্তি সহায়তা পেতে শিক্ষার্থীকে নির্ধারিত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অনলাইনে অবেদন করতে হবে।
ভর্তি সহায়তা পেতে শিক্ষার্থীদের ছবি, স্বাক্ষর, জন্মনিবন্ধন সনদ, অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্র, নির্ধারিত ফরমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানের সুপারিশ প্রয়োজন হবে। আর সরকারি তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের সন্তানদের ক্ষেত্রে বাবা-মা বা অভিভাবকদের কর্মরত প্রতিষ্ঠান প্রধানের প্রত্যয়ন বা সুপারিশ প্রয়োজন হবে।
আবেদনের চার থেকে ছয় মাস পর টাকা পাঠানো হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি সহায়তার জন্য নির্বাচিত হলে তার মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ১৩ থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীর সন্তান আর্থিক অনুদান পাওয়ার জন্য বিবেচিত হবেন। অন্যান্য ক্ষেত্রে মা-বাবা বা অভিভাবকের বার্ষিক আয় দুই লাখ টাকার কম হতে হবে।
প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৪ সালে মাধ্যমিক ও সমমান পর্যায়ে (ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি) ভর্তিকৃত ও অধ্যয়নরত অসচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চিত করতে ভর্তি সহায়তা দেওয়া হবে। ভর্তি সহায়তা পেতে শিক্ষার্থীকে নির্ধারিত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অনলাইনে অবেদন করতে হবে।
ভর্তি সহায়তা পেতে শিক্ষার্থীদের ছবি, স্বাক্ষর, জন্মনিবন্ধন সনদ, অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্র, নির্ধারিত ফরমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানের সুপারিশ প্রয়োজন হবে। আর সরকারি তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের সন্তানদের ক্ষেত্রে বাবা-মা বা অভিভাবকদের কর্মরত প্রতিষ্ঠান প্রধানের প্রত্যয়ন বা সুপারিশ প্রয়োজন হবে।
আবেদনের চার থেকে ছয় মাস পর টাকা পাঠানো হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি সহায়তার জন্য নির্বাচিত হলে তার মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ১৩ থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীর সন্তান আর্থিক অনুদান পাওয়ার জন্য বিবেচিত হবেন। অন্যান্য ক্ষেত্রে মা-বাবা বা অভিভাবকের বার্ষিক আয় দুই লাখ টাকার কম হতে হবে।