এবার লাখ লাখ বহুতল ভবনের ভারে দেবে যাচ্ছে নিউইয়র্ক সিটি। ধীরে ধীরে এ পরিবর্তন বোঝা যাচ্ছে। সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা যায়, বৈশ্বিক হারের চেয়ে দ্বিগুণ দ্রুত নিউইয়র্কের সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে। ধারণা করা হচ্ছে ২০৫০ সালের মধ্যে এটি ৮ থেকে ৩০ ইঞ্চি পর্যন্ত বাড়তে পারে।
বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন- পরিবর্তনের ফলে ঘন ঘন বৃষ্টিপাতসহ অতি ভারী বর্ষণ বেড়ে যেতে পারে। এছাড়া জ্বালানি সংকট এবং প্রবল সামুদ্রিক ঝড় সৃষ্টির সম্ভাবনাও প্রবল।
এদিকে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ বিভাগের গবেষণার প্রধান লেখক টম পার্সনস বলেছেন, আমরা সমুদ্র থেকে দূরে সরে যাচ্ছি। এর ফলে আমাদের নিউইয়র্কে স্যান্ডি (২০১২) এবং আইডার (২০২১) মতো হারিকেনের সম্মুখীন হতে হয়েছে। প্লাবনও হয়েছে।
আর্থস ফিউচার জার্নালে ওই গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়। উপকূল, নদী বা খালের তীরবর্তী স্থানে উঁচু ভবন নির্মাণের কারণে কিভাবে সেসব স্থানে বন্যার সৃষ্টি হতে পারে সেটি বোঝাতেই ওই গবেষণা করা হয়।
গবেষকরা হিসেব করে দেখেছেন নিউইয়র্কের পাঁচটি বিভাগে সব মিলিয়ে ১০ লাখ ৮৪ হাজার ৯৫৪টি ভবন রয়েছে। তারা দেখেছেন এই ভবনগুলোর ওজন ১.৬৮ টিলিয়ন বা ৭৬২ বিলিয়ন কেজি। যা মালভর্তি ১৯ লাখ বিমানের ওজনের সমান।
গবেষক দলটি সিমুলেটর পরীক্ষার তথ্য ও স্যাটেলাইটে প্রাপ্ত ভূপৃষ্ঠের তথ্য তুলনা করেছে। তাদের বিশ্লেষণে দেখা যায়, নিউইয়র্ক প্রতিবছর ১ থেকে ২ মিলিমিটার পর্যন্ত দেবে যাচ্ছে। বৃহত্তর হ্রাসের কিছু এলাকায় যা বছরে প্রায় সাড়ে ৪ মিলিমিটার পর্যন্ত হয়।
অবশ্য শুধুমাত্র যে ভবনের কারণে শহরটি দেবে যাচ্ছে বিষয়টি এমনও নয়। এর জন্য আরো কিছু কারণকে দায়ী করা হয়েছে গবেষণায়। ২০২২ সালের একটি গবেষণায় দেখা যায়, বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল ৪৮টি উপকূলীয় এলাকার মধ্যে ৪৪টিই দেবে যাচ্ছে।
ভবিষ্যতে অতি বন্যা প্রবল এলাকাগুলোর তালিকায় নিউইয়র্ককে তৃতীয় স্থানে রাখা হয়েছে। গবেষকরা বলছেন, নিউইয়র্ক হল সারাবিশ্বে ক্রমবর্ধমান উপকূলীয় শহরগুলোর প্রতীক। এখানে ক্রমবর্ধমান জলাবদ্ধতার হ্রাস করা একটি যৌথ বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ।
বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন- পরিবর্তনের ফলে ঘন ঘন বৃষ্টিপাতসহ অতি ভারী বর্ষণ বেড়ে যেতে পারে। এছাড়া জ্বালানি সংকট এবং প্রবল সামুদ্রিক ঝড় সৃষ্টির সম্ভাবনাও প্রবল।
এদিকে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ বিভাগের গবেষণার প্রধান লেখক টম পার্সনস বলেছেন, আমরা সমুদ্র থেকে দূরে সরে যাচ্ছি। এর ফলে আমাদের নিউইয়র্কে স্যান্ডি (২০১২) এবং আইডার (২০২১) মতো হারিকেনের সম্মুখীন হতে হয়েছে। প্লাবনও হয়েছে।
আর্থস ফিউচার জার্নালে ওই গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়। উপকূল, নদী বা খালের তীরবর্তী স্থানে উঁচু ভবন নির্মাণের কারণে কিভাবে সেসব স্থানে বন্যার সৃষ্টি হতে পারে সেটি বোঝাতেই ওই গবেষণা করা হয়।
গবেষকরা হিসেব করে দেখেছেন নিউইয়র্কের পাঁচটি বিভাগে সব মিলিয়ে ১০ লাখ ৮৪ হাজার ৯৫৪টি ভবন রয়েছে। তারা দেখেছেন এই ভবনগুলোর ওজন ১.৬৮ টিলিয়ন বা ৭৬২ বিলিয়ন কেজি। যা মালভর্তি ১৯ লাখ বিমানের ওজনের সমান।
গবেষক দলটি সিমুলেটর পরীক্ষার তথ্য ও স্যাটেলাইটে প্রাপ্ত ভূপৃষ্ঠের তথ্য তুলনা করেছে। তাদের বিশ্লেষণে দেখা যায়, নিউইয়র্ক প্রতিবছর ১ থেকে ২ মিলিমিটার পর্যন্ত দেবে যাচ্ছে। বৃহত্তর হ্রাসের কিছু এলাকায় যা বছরে প্রায় সাড়ে ৪ মিলিমিটার পর্যন্ত হয়।
অবশ্য শুধুমাত্র যে ভবনের কারণে শহরটি দেবে যাচ্ছে বিষয়টি এমনও নয়। এর জন্য আরো কিছু কারণকে দায়ী করা হয়েছে গবেষণায়। ২০২২ সালের একটি গবেষণায় দেখা যায়, বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল ৪৮টি উপকূলীয় এলাকার মধ্যে ৪৪টিই দেবে যাচ্ছে।
ভবিষ্যতে অতি বন্যা প্রবল এলাকাগুলোর তালিকায় নিউইয়র্ককে তৃতীয় স্থানে রাখা হয়েছে। গবেষকরা বলছেন, নিউইয়র্ক হল সারাবিশ্বে ক্রমবর্ধমান উপকূলীয় শহরগুলোর প্রতীক। এখানে ক্রমবর্ধমান জলাবদ্ধতার হ্রাস করা একটি যৌথ বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ।