ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক ডা. শেহলীনা আহমেদকে ‘মোস্ট এক্সিলেন্ট অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার’ পদক হস্তান্তর করেছেন। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে অবদান রাখার জন্য ২০২২ সালে তাকে সম্মানজনক এ বেসামরিক খেতাব দেওয়া হয়েছিল।
বুধবার (৩১ জানুয়ারি) ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বাসবভনে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাকে এ পদক হস্তান্তর করা হয়েছে।
ব্রিটিশ হাইকমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের দরিদ্র ও অবহেলিত মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ব্রিটিশ সরকারের সহায়তা কার্যকরভাবে কাজে লাগাতে তার ভূমিকা ছিল ব্যতিক্রমী। স্বাস্থ্যখাতে তার অবদানের কথা ব্যাপক স্বীকৃত।
সারাহ কুক বলেন, প্রয়াত রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের পক্ষ থেকে তাকে এ পদক হস্তান্তর করতে পেরে আমি খুশি। এরআগে তার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছে আমার। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাত বদলে দিতে তার ভূমিকা ছিল অনুকরণীয় এবং এতে দু-দেশের সম্পর্ক আরও মজবুত হয়েছে। এ সম্মানজনক পদক পাওয়ায় তাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।
প্রসঙ্গত, শেহলীনা ঢাকার ব্রিটিশ হাইকমিশনে স্বাস্থ্য বিভাগের শীর্ষ পরামর্শক ছিলেন। ২০০৯-২১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ব্রিটিশ সরকারের কাজের নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিভাগে (ডিএফআইডি) ১৩ বছর কাজ করেন এ চিকিৎসক।
বুধবার (৩১ জানুয়ারি) ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বাসবভনে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাকে এ পদক হস্তান্তর করা হয়েছে।
ব্রিটিশ হাইকমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের দরিদ্র ও অবহেলিত মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ব্রিটিশ সরকারের সহায়তা কার্যকরভাবে কাজে লাগাতে তার ভূমিকা ছিল ব্যতিক্রমী। স্বাস্থ্যখাতে তার অবদানের কথা ব্যাপক স্বীকৃত।
সারাহ কুক বলেন, প্রয়াত রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের পক্ষ থেকে তাকে এ পদক হস্তান্তর করতে পেরে আমি খুশি। এরআগে তার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছে আমার। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাত বদলে দিতে তার ভূমিকা ছিল অনুকরণীয় এবং এতে দু-দেশের সম্পর্ক আরও মজবুত হয়েছে। এ সম্মানজনক পদক পাওয়ায় তাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।
প্রসঙ্গত, শেহলীনা ঢাকার ব্রিটিশ হাইকমিশনে স্বাস্থ্য বিভাগের শীর্ষ পরামর্শক ছিলেন। ২০০৯-২১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ব্রিটিশ সরকারের কাজের নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিভাগে (ডিএফআইডি) ১৩ বছর কাজ করেন এ চিকিৎসক।