সাইফুল্লাহ, নিজস্ব প্রতিবেদক: বিশ্ব ইজতেমায় অংশগ্রহণে আসা ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের কথা চিন্তা করে টঙ্গীর ময়দানের পাশাপাশি উত্তরা ১৫ নং সেক্টরের দিয়া বাড়ীও প্রস্তুত করা হয়েছিল। প্রস্তুত করা হচ্ছিল ওযুখানা এবং বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা। তবে শেষ মূহুর্তে বাদ দেয়া হলো সেই পরিকল্পনা। ইজতেমার ময়দান একটাই, টঙ্গীর তুরাগপাড়। আর কোন ময়দানের চিন্তা করছেন না তাবলীগ জামাতের সূরার সদস্যরা।
দিয়া বাড়ীর ময়দানের কাজ শেষ পর্যায়ে থাকলেও বিভিন্ন সমস্যার কারণে এটাকে অনুমতি দেয় নি প্রশাসন। মূলত দিয়া বাড়ীর মাঠকে ইজতেমার অংশ হিসেবে ধরে সকল পরিকল্পনা শেষ করেছিল ইজতেমা কমিটি। এমনকি এক স্টেজ থেকে বয়ান হবে। ওয়াক্তিয়া নামাজ আলাদা জামাতে অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া তিন জেলাকে দিয়া বাড়ী মাঠে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ইজতেমা কমিটি।
আগামীকাল থেকে ২,৩ এবং ৪ ফেব্রুয়ারি হযরত মাও: যুবায়ের আহমাদ অনুসারীদের ইজতেমা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে ধর্মপ্রাণ মুসলমান ইতিমধ্যে মাঠে অবস্থান করছেন। এমনকি মাঠের অধিকাংশ জায়গা ভরে গেছে মুসল্লীদের অংশগ্রহণে।
বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের মিডিয়া সমন্বয়কারী মুফতি জহির ইবনে মুসলিম জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে ইজতেমায় ময়দান প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে। ইজতেমা পরিচালনা করার জন্য ময়দানসহ বাদবাকী সব কিছুই প্রস্তুত করা হয়েছে। মুসল্লিরা গতরাত থেকেই ময়দানে আসতে শুরু করেছেন। সকালের দিকে মুসল্লি আসার সংখ্যা বেড়েছে। সারাদিনে মাঠ ভরে যাবে বলে আশা করছেন তিনি।
গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের কমিশনার মাহবুব আলম জানিয়েছেন, এবারের ইজতেমায় গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের ছয় সহস্রাধিক সদস্য ছাড়াও র্যাব, ডিএমপি এবং সাদা পোশাক ও গোয়েন্দা বাহিনীর পর্যাপ্ত সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। ইজতেমা এলাকায় কোনো প্রকার অবৈধ দোকান এবং হকারদের অবস্থান করতে দেওয়া হবে না।
দিয়া বাড়ীর ময়দানের কাজ শেষ পর্যায়ে থাকলেও বিভিন্ন সমস্যার কারণে এটাকে অনুমতি দেয় নি প্রশাসন। মূলত দিয়া বাড়ীর মাঠকে ইজতেমার অংশ হিসেবে ধরে সকল পরিকল্পনা শেষ করেছিল ইজতেমা কমিটি। এমনকি এক স্টেজ থেকে বয়ান হবে। ওয়াক্তিয়া নামাজ আলাদা জামাতে অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া তিন জেলাকে দিয়া বাড়ী মাঠে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ইজতেমা কমিটি।
আগামীকাল থেকে ২,৩ এবং ৪ ফেব্রুয়ারি হযরত মাও: যুবায়ের আহমাদ অনুসারীদের ইজতেমা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে ধর্মপ্রাণ মুসলমান ইতিমধ্যে মাঠে অবস্থান করছেন। এমনকি মাঠের অধিকাংশ জায়গা ভরে গেছে মুসল্লীদের অংশগ্রহণে।
বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের মিডিয়া সমন্বয়কারী মুফতি জহির ইবনে মুসলিম জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে ইজতেমায় ময়দান প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে। ইজতেমা পরিচালনা করার জন্য ময়দানসহ বাদবাকী সব কিছুই প্রস্তুত করা হয়েছে। মুসল্লিরা গতরাত থেকেই ময়দানে আসতে শুরু করেছেন। সকালের দিকে মুসল্লি আসার সংখ্যা বেড়েছে। সারাদিনে মাঠ ভরে যাবে বলে আশা করছেন তিনি।
গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের কমিশনার মাহবুব আলম জানিয়েছেন, এবারের ইজতেমায় গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের ছয় সহস্রাধিক সদস্য ছাড়াও র্যাব, ডিএমপি এবং সাদা পোশাক ও গোয়েন্দা বাহিনীর পর্যাপ্ত সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। ইজতেমা এলাকায় কোনো প্রকার অবৈধ দোকান এবং হকারদের অবস্থান করতে দেওয়া হবে না।