টঙ্গীর তুরাগ তীরের বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নিতে আসা জামান (৪০) নামে আরও এক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ইজতেমা ময়দানে তার মৃত্যু হয়। এ নিয়ে এবারের বিশ্ব ইজতেমায় আগত দুই মুসল্লির মৃত্যু হলো।
জামান চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার চৌহরদিটোলা গ্রামের সাইফুল ইসলামের ছেলে। জামানের সাথী মুসল্লি জনি জানান, মাগরিবের নামাজ আদায়ের পর রান্নার কাজ করছিলেন জামান। কিছু সময় পর তাকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। সঙ্গে থাকা মুসল্লিরা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ফারহানা তাসনিম জানান, মৃত অবস্থায় ওই মুসল্লিকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিল।
বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের লাশের জিম্মাদার প্রকৌশলী গিয়াস উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নিতে আসার পথে ইউনুছ মিয়া (৬০) নামে এক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। বুধবার দুপুর আড়াইটার দিকে অসুস্থ অবস্থায় তাকে টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
জামান চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার চৌহরদিটোলা গ্রামের সাইফুল ইসলামের ছেলে। জামানের সাথী মুসল্লি জনি জানান, মাগরিবের নামাজ আদায়ের পর রান্নার কাজ করছিলেন জামান। কিছু সময় পর তাকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। সঙ্গে থাকা মুসল্লিরা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ফারহানা তাসনিম জানান, মৃত অবস্থায় ওই মুসল্লিকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিল।
বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের লাশের জিম্মাদার প্রকৌশলী গিয়াস উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নিতে আসার পথে ইউনুছ মিয়া (৬০) নামে এক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। বুধবার দুপুর আড়াইটার দিকে অসুস্থ অবস্থায় তাকে টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।