ভারত থেকে পেঁয়াজ ও চিনি এনে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে ভোক্তা পর্যায়ে বিপণন করা হবে বলেও জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।বুধবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা ভারতের সঙ্গে কথা বলেছি। ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাদের নিষেধাজ্ঞা ছিল যে, চিনি ও পেঁয়াজ কোনো পার্শ্ববর্তী দেশকে দেবে না। কিন্তু এখন তারা আমাদের আবেদনটা সহানুভূতি নিয়ে দেখছে। আমরা প্রস্তাব পাঠিয়েছি। আশা করছি, রমজানের আগেই আমরা একটা ইতিবাচক সাড়া পাব। সেই চিনি ও পেঁয়াজ আমরা টিসিবির মাধ্যমে বিপণন করতে পারবো।
তিনি বলেন, ভারত আমাদেরকে ২০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ ও ৫০ হাজার মেট্রিক টন চিনি দিতে পারবে বলে জানিয়েছে। আমরা বলেছি, আমাদের চাহিদা আরেকটু বেশি। আমরা ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ ও এক লাখ টন চিনি চেয়েছি। তারা বিষয়টি বিবেচনা করবেন। সামনে তাদের নির্বাচন, নিজেদের ভোক্তাদের কষ্ট দিয়ে তো আমাদের দেবে না তারা। যতটুকু সহনীয়, ততটুকুই তারা দেবে।
প্রতিমন্ত্রী এরপর বলেন, আমরা গত ২২ জানুয়ারি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে চিঠি দিয়েছি। সেখানে চিনির যে ৩০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আছে, সেটা রমজান উপলক্ষে কমানোর প্রস্তাব দিয়েছি। ভোজ্যতেলের ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশের জায়গায় পাঁচ শতাংশ শুল্কের প্রস্তাব আমরা দিয়েছি। আর খেজুরের একটা ভ্যালু (মূল্য) ঠিক করা ছিল, আমরা বলেছি, ইনভয়েস ভ্যালুতে (চালান মূল্য) করটা নির্ধারণ করার জন্য। এখন এনবিআরকে আপনারা প্রশ্ন করেন, যত দ্রুত তারা এটা দেবে, আমার জন্য মার্কেট অপারেশন তত সহজ হবে।
এনবিআরের সঙ্গে বৈঠক করা হবে কি না, জানতে চাইলে আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, এনবিআরের সঙ্গে আর বৈঠক করার দরকার নেই। গেল ২২ জানুয়ারি আমরা চিঠি দিয়েছি। বৃহস্পতিবার তারা চিঠি পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। এখন এনবিআর কেন দিচ্ছে না, সেটা গিয়ে তাদের বলতে হবে।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা ভারতের সঙ্গে কথা বলেছি। ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাদের নিষেধাজ্ঞা ছিল যে, চিনি ও পেঁয়াজ কোনো পার্শ্ববর্তী দেশকে দেবে না। কিন্তু এখন তারা আমাদের আবেদনটা সহানুভূতি নিয়ে দেখছে। আমরা প্রস্তাব পাঠিয়েছি। আশা করছি, রমজানের আগেই আমরা একটা ইতিবাচক সাড়া পাব। সেই চিনি ও পেঁয়াজ আমরা টিসিবির মাধ্যমে বিপণন করতে পারবো।
তিনি বলেন, ভারত আমাদেরকে ২০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ ও ৫০ হাজার মেট্রিক টন চিনি দিতে পারবে বলে জানিয়েছে। আমরা বলেছি, আমাদের চাহিদা আরেকটু বেশি। আমরা ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ ও এক লাখ টন চিনি চেয়েছি। তারা বিষয়টি বিবেচনা করবেন। সামনে তাদের নির্বাচন, নিজেদের ভোক্তাদের কষ্ট দিয়ে তো আমাদের দেবে না তারা। যতটুকু সহনীয়, ততটুকুই তারা দেবে।
প্রতিমন্ত্রী এরপর বলেন, আমরা গত ২২ জানুয়ারি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে চিঠি দিয়েছি। সেখানে চিনির যে ৩০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আছে, সেটা রমজান উপলক্ষে কমানোর প্রস্তাব দিয়েছি। ভোজ্যতেলের ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশের জায়গায় পাঁচ শতাংশ শুল্কের প্রস্তাব আমরা দিয়েছি। আর খেজুরের একটা ভ্যালু (মূল্য) ঠিক করা ছিল, আমরা বলেছি, ইনভয়েস ভ্যালুতে (চালান মূল্য) করটা নির্ধারণ করার জন্য। এখন এনবিআরকে আপনারা প্রশ্ন করেন, যত দ্রুত তারা এটা দেবে, আমার জন্য মার্কেট অপারেশন তত সহজ হবে।
এনবিআরের সঙ্গে বৈঠক করা হবে কি না, জানতে চাইলে আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, এনবিআরের সঙ্গে আর বৈঠক করার দরকার নেই। গেল ২২ জানুয়ারি আমরা চিঠি দিয়েছি। বৃহস্পতিবার তারা চিঠি পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। এখন এনবিআর কেন দিচ্ছে না, সেটা গিয়ে তাদের বলতে হবে।