উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ জাল সনদ দিয়ে চাকরি করতে গিয়ে শেষ পর্যন্ত কারাগারে গেলেন শিক্ষক রাবেয়া খাতুন (৫৬)। সোমবার উল্লাপাড়া মডেল থানা পুলিশ রাবেয়া খাতুনকে গ্রেপ্তার করে সিরাজগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠিয়েছে।
ঘটনাটি সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার চয়ড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের। রাবেয়া এই বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক (কম্পিউটার) হিসাবে কর্মরত ছিলেন। চয়ড়া উচ্চ বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, রাবেয়া খাতুন ১৯৯৫ সালে এই স্কুলে সহকারী শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ পান।
ওই সময় তিনি জাতীয় কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ও গবেষণা একাডেমি (নেকটার), বগুড়া থেকে প্রাপ্ত কম্পিউটার শিক্ষার ভূয়া সনদ জমা দিয়ে ছিলেন। বিষয়টি তখন বুঝতে পারেনি বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ২০০৯ সালে এমপিওভুক্ত হন রাবেয়া।
২০১৮ সালে শিক্ষামন্ত্রণালয় থেকে ওই স্কুলে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এ সময় নিরীক্ষকরা রাবেয়া খাতুনের জমা দেওয়া কম্পিউটার শিক্ষা সনদটি ভূয়া বলে সন্দেহ করেন। পরে এই দলের নিরীক্ষকগণ বিষয়টি সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরে লিখিত ভাবে অবহিত করেন।
সে সময় পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর নেকটার বগুড়া অফিসে চিঠি দিয়ে বিষয়টি যাচাই-বাছাইয়ের অনুরোধ জানায়। এরপর নেকটারের কার্যলয় থেকে ২০১৯ সালের রাবেয়া খাতুনের স্কুলে জমা দেওয়া সনদটি ভূয়া বলে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরকে জানানো হয়।
পরে এই অধিদপ্তর থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে রাবেয়া খাতুনের নিয়োগকালে জমা দেওয়া সনদ ভুয়া বলে চিঠি দেওয়া হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ওই বছরই ২০০৯ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত রাবেয়া খাতুনের গৃহিত বেতনের সরকারি অংশ সরকারি কোষাগারে ফেরত দেওয়ার জন্য চিঠি পাঠানো হয়। ২০২২ সালের ১৯ জুন দুর্ণীতি দমন কমিশন (দুদক) রাবেয়ার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
উল্লাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসিফ মোহাম্মাদ সিদ্দিকুল ইসলাম জানান, দুদকের দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ভিত্তিতে পুলিশ শিক্ষক রাবেয়া খাতুনকে তার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে সোমবার সিরাজগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠিয়েছে।
সিরাজগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সহকারী আল আমিন সোমবার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
ঘটনাটি সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার চয়ড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের। রাবেয়া এই বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক (কম্পিউটার) হিসাবে কর্মরত ছিলেন। চয়ড়া উচ্চ বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, রাবেয়া খাতুন ১৯৯৫ সালে এই স্কুলে সহকারী শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ পান।
ওই সময় তিনি জাতীয় কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ও গবেষণা একাডেমি (নেকটার), বগুড়া থেকে প্রাপ্ত কম্পিউটার শিক্ষার ভূয়া সনদ জমা দিয়ে ছিলেন। বিষয়টি তখন বুঝতে পারেনি বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ২০০৯ সালে এমপিওভুক্ত হন রাবেয়া।
২০১৮ সালে শিক্ষামন্ত্রণালয় থেকে ওই স্কুলে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এ সময় নিরীক্ষকরা রাবেয়া খাতুনের জমা দেওয়া কম্পিউটার শিক্ষা সনদটি ভূয়া বলে সন্দেহ করেন। পরে এই দলের নিরীক্ষকগণ বিষয়টি সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরে লিখিত ভাবে অবহিত করেন।
সে সময় পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর নেকটার বগুড়া অফিসে চিঠি দিয়ে বিষয়টি যাচাই-বাছাইয়ের অনুরোধ জানায়। এরপর নেকটারের কার্যলয় থেকে ২০১৯ সালের রাবেয়া খাতুনের স্কুলে জমা দেওয়া সনদটি ভূয়া বলে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরকে জানানো হয়।
পরে এই অধিদপ্তর থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে রাবেয়া খাতুনের নিয়োগকালে জমা দেওয়া সনদ ভুয়া বলে চিঠি দেওয়া হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ওই বছরই ২০০৯ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত রাবেয়া খাতুনের গৃহিত বেতনের সরকারি অংশ সরকারি কোষাগারে ফেরত দেওয়ার জন্য চিঠি পাঠানো হয়। ২০২২ সালের ১৯ জুন দুর্ণীতি দমন কমিশন (দুদক) রাবেয়ার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
উল্লাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসিফ মোহাম্মাদ সিদ্দিকুল ইসলাম জানান, দুদকের দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ভিত্তিতে পুলিশ শিক্ষক রাবেয়া খাতুনকে তার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে সোমবার সিরাজগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠিয়েছে।
সিরাজগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সহকারী আল আমিন সোমবার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।