এবার গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার জন্য ময়দান পুরোপুরি প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর রেকর্ড সংখ্যক মুসল্লি বিশ্ব ইজতেমায় যোগ দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন তারা।
এদিকে মুসলিম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম আন্তর্জাতিক ইসলামি এ মহাসম্মেলনে যোগ দেবেন দেশ-বিদেশের লাখ লাখ মুসল্লি। ইজতেমাকে সফল করতে আয়োজকদের পাশাপাশি কাজ করছে বিভিন্ন সংস্থা। সার্বিক নিরাপত্তা বিধানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন সংস্থাও গ্রহণ করেছে নানা ব্যবস্থা।
আয়োজকরা জানান, ২ ফেব্রুয়ারি থেকে ইজতেমার আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বুধবার থেকেই সারাদেশ ও বিদেশ থেকে মুসল্লিরা আসতে শুরু করবেন। এবার হয়তো মুসল্লিদের সংখ্যা আরও বাড়বে। প্রথম পর্বের আখেরি মোনাজাতের আগ পর্যন্ত মুসল্লিদের এ ঢল অব্যাহত থাকবে।
জানা যায়, প্রথম পর্বের বিশ্ব ইজতেমায় ২ ফেব্রুয়ারি থেকে অংশ নেবেন মাওলানা যোবায়েরের অনুসারীরা। চার দিন বিরতি দিয়ে মাওলানা সা’দ কান্ধলভীর অনুসারীরা ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমায় অংশ নেবেন।
প্রথম পর্বে আগামী ২, ৩ ও ৪ ফেব্রুয়ারি ইজতেমার আয়োজন করছেন মাওলানা জুবায়েরের অনুসারীরা এবং চার দিন বিরতি দিয়ে ৯, ১০ ও ১১ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় পর্বের বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে তাবলিগের আমির মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারীদের আয়োজনে।
২০১৮ সালে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে তাবলিগ জামাতের মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারী ও মাওলানা জুবায়ের আহমদের অনুসারীরা আলাদা হয়ে যান। এরপর থেকে তারা টঙ্গীর তুরাগতীরে বিশ্ব ইজতেমা পৃথকভাবে পালন করে আসছেন। এবছরও দুপক্ষ ২ পর্বে ইজতেমার আয়োজন করেছে।
আগামী শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) ফজরের নামাজের পর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে মাওলানা জুবায়েরেপন্থীদের ইজতেমা। আগত মুসল্লিরা জেলাওয়ারি খিত্তায় (তাঁবু) অবস্থান করবেন। প্রতি বছরের মতো এবারও উর্দু ভাষায় বয়ান করা হবে এবং বিভিন্ন দেশ থেকে আসা মুসল্লিদের সুবিধার্থে বয়ানের সঙ্গে বাংলা ও আরবি ভাষায় তর্জমা করা হবে।
এদিকে সরেজমিনে ইজতেমার ময়দান ঘুরে দেখা যায়, আগত মুসল্লিদের সুবিধার্তে তুরাগে এ বছর ছয়টি ভাসমান সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। এরমধ্যে পাঁচটি সেতু নির্মাণ করেছে সেনাবাহিনী ও একটি বিআইডব্লিউটিএ। এসব ব্রিজ দিয়ে সাময়িকভাবে মুসল্লিরা এপার থেকে ওপারে যাতায়াত করতে পারবেন।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে ১২টি উৎপাদন নলকূপে ১২ কিলোমিটার পাইপ লাইনের মাধ্যমে প্রতিদিন বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা হবে। প্রায় ৮ হাজার অস্থায়ী টয়লেটের ব্যবস্থা রয়েছে। ময়দানের চাহিদা মোতাবেক ব্লিচিং পাউডার সরবরাহ ও ২৫টি ফগার মেশিনে মশক নিধনেরও ব্যবস্থা নিয়েছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন।
এদিকে মুসলিম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম আন্তর্জাতিক ইসলামি এ মহাসম্মেলনে যোগ দেবেন দেশ-বিদেশের লাখ লাখ মুসল্লি। ইজতেমাকে সফল করতে আয়োজকদের পাশাপাশি কাজ করছে বিভিন্ন সংস্থা। সার্বিক নিরাপত্তা বিধানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন সংস্থাও গ্রহণ করেছে নানা ব্যবস্থা।
আয়োজকরা জানান, ২ ফেব্রুয়ারি থেকে ইজতেমার আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বুধবার থেকেই সারাদেশ ও বিদেশ থেকে মুসল্লিরা আসতে শুরু করবেন। এবার হয়তো মুসল্লিদের সংখ্যা আরও বাড়বে। প্রথম পর্বের আখেরি মোনাজাতের আগ পর্যন্ত মুসল্লিদের এ ঢল অব্যাহত থাকবে।
জানা যায়, প্রথম পর্বের বিশ্ব ইজতেমায় ২ ফেব্রুয়ারি থেকে অংশ নেবেন মাওলানা যোবায়েরের অনুসারীরা। চার দিন বিরতি দিয়ে মাওলানা সা’দ কান্ধলভীর অনুসারীরা ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমায় অংশ নেবেন।
প্রথম পর্বে আগামী ২, ৩ ও ৪ ফেব্রুয়ারি ইজতেমার আয়োজন করছেন মাওলানা জুবায়েরের অনুসারীরা এবং চার দিন বিরতি দিয়ে ৯, ১০ ও ১১ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় পর্বের বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে তাবলিগের আমির মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারীদের আয়োজনে।
২০১৮ সালে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে তাবলিগ জামাতের মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারী ও মাওলানা জুবায়ের আহমদের অনুসারীরা আলাদা হয়ে যান। এরপর থেকে তারা টঙ্গীর তুরাগতীরে বিশ্ব ইজতেমা পৃথকভাবে পালন করে আসছেন। এবছরও দুপক্ষ ২ পর্বে ইজতেমার আয়োজন করেছে।
আগামী শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) ফজরের নামাজের পর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে মাওলানা জুবায়েরেপন্থীদের ইজতেমা। আগত মুসল্লিরা জেলাওয়ারি খিত্তায় (তাঁবু) অবস্থান করবেন। প্রতি বছরের মতো এবারও উর্দু ভাষায় বয়ান করা হবে এবং বিভিন্ন দেশ থেকে আসা মুসল্লিদের সুবিধার্থে বয়ানের সঙ্গে বাংলা ও আরবি ভাষায় তর্জমা করা হবে।
এদিকে সরেজমিনে ইজতেমার ময়দান ঘুরে দেখা যায়, আগত মুসল্লিদের সুবিধার্তে তুরাগে এ বছর ছয়টি ভাসমান সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। এরমধ্যে পাঁচটি সেতু নির্মাণ করেছে সেনাবাহিনী ও একটি বিআইডব্লিউটিএ। এসব ব্রিজ দিয়ে সাময়িকভাবে মুসল্লিরা এপার থেকে ওপারে যাতায়াত করতে পারবেন।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে ১২টি উৎপাদন নলকূপে ১২ কিলোমিটার পাইপ লাইনের মাধ্যমে প্রতিদিন বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা হবে। প্রায় ৮ হাজার অস্থায়ী টয়লেটের ব্যবস্থা রয়েছে। ময়দানের চাহিদা মোতাবেক ব্লিচিং পাউডার সরবরাহ ও ২৫টি ফগার মেশিনে মশক নিধনেরও ব্যবস্থা নিয়েছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন।