বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের রিডিং রুমের পাশে গাঁজার আসরে উচ্চস্বরে গানবাজনার অভিযোগে হল থেকে ৬ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। রবিবার (২৮ জানুয়ারি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট ড. বিজন মোহন চাকী স্বাক্ষরিত এক নোটিশে এ তথ্য জানানো হয়।
নোটিশে বলা হয়েছে, গত ২৪ জানুয়ারি রাতে বঙ্গবন্ধু হলের দোতলার রিডিং রুমে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের সাথে ২০৪ নং কক্ষে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের উদ্ভূত ঘটনা পর্যালোচনার ভিত্তিতে ২০৪ নং কক্ষের সব (৬ জন) শিক্ষার্থীর সকল প্রকার হল-আবাসিকতা বাতিল করা হয়েছে।
আবাসিকতা বহিষ্কৃতরা হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের ১১ ব্যাচের রুবায়েত ফেরদেৌস আলিফ (মো. আলিফ হোসেন), একই বিভাগের ১১ ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. আলা-আমিন হাসান, মো. ফিরোজ মাহমুদ এবং ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের ৯ম ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. আরিফ হোসেন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ১১ ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. মেহেদী হাসান (লিংকন) ও পরিসংখ্যান বিভাগের মো. তামিম হোসেন।
এর আগে বুধবার (২৪ জানুয়ারি) রাত ১০টায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে রিডিং রুমের পাশেই গাঁজা ও উচ্চস্বরে গানবাজনার আসর বসার প্রতিবাদ জানায় হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা। এ সময় রিডিং রুমে পড়ার পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবিতে রিডিং রুমে যাওয়া বর্জনের ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা। এর পরের দিন ২৫ ফেব্রুয়ারি হলের প্রভোস্ট বরাবর লিখিত অভিযোগ করে শিক্ষার্থীরা।
প্রশাসনকে দেওয়া অভিযোগে শিক্ষার্থীরা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বঙ্গবন্ধু হলের রিডিং রুমের সামনে অবস্থিত ২০৪ নং কক্ষে উচ্চস্বরে সাউন্ড বক্স বাজানো, গাঁজাসহ নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই রুমের বাসিন্দাদের সাথে বহিরাগতরাও এসে মাদক সেবন করে। মাদক সেবনের সময় তারা উচ্চস্বরে গানবাজনা করে। এতে ওই রুমের সামনে অবস্থিত রিডিং রুমের শিক্ষার্থীদের পড়ার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতারা বলেন, কোন মাদকসেবীর জায়গা হলে হবেনা। ছাত্রলীগ সবসময় মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে রয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট ড. বিজন মোহন চাকী জানিয়েছেন, হল থেকে বহিষ্কৃতদের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হলের কক্ষ ছেড়ে যেতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে হল ছেড়ে না গেলে কক্ষ সিলগালা করে দেওয়া হবে।
নোটিশে বলা হয়েছে, গত ২৪ জানুয়ারি রাতে বঙ্গবন্ধু হলের দোতলার রিডিং রুমে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের সাথে ২০৪ নং কক্ষে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের উদ্ভূত ঘটনা পর্যালোচনার ভিত্তিতে ২০৪ নং কক্ষের সব (৬ জন) শিক্ষার্থীর সকল প্রকার হল-আবাসিকতা বাতিল করা হয়েছে।
আবাসিকতা বহিষ্কৃতরা হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের ১১ ব্যাচের রুবায়েত ফেরদেৌস আলিফ (মো. আলিফ হোসেন), একই বিভাগের ১১ ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. আলা-আমিন হাসান, মো. ফিরোজ মাহমুদ এবং ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের ৯ম ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. আরিফ হোসেন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ১১ ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. মেহেদী হাসান (লিংকন) ও পরিসংখ্যান বিভাগের মো. তামিম হোসেন।
এর আগে বুধবার (২৪ জানুয়ারি) রাত ১০টায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে রিডিং রুমের পাশেই গাঁজা ও উচ্চস্বরে গানবাজনার আসর বসার প্রতিবাদ জানায় হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা। এ সময় রিডিং রুমে পড়ার পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবিতে রিডিং রুমে যাওয়া বর্জনের ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা। এর পরের দিন ২৫ ফেব্রুয়ারি হলের প্রভোস্ট বরাবর লিখিত অভিযোগ করে শিক্ষার্থীরা।
প্রশাসনকে দেওয়া অভিযোগে শিক্ষার্থীরা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বঙ্গবন্ধু হলের রিডিং রুমের সামনে অবস্থিত ২০৪ নং কক্ষে উচ্চস্বরে সাউন্ড বক্স বাজানো, গাঁজাসহ নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই রুমের বাসিন্দাদের সাথে বহিরাগতরাও এসে মাদক সেবন করে। মাদক সেবনের সময় তারা উচ্চস্বরে গানবাজনা করে। এতে ওই রুমের সামনে অবস্থিত রিডিং রুমের শিক্ষার্থীদের পড়ার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতারা বলেন, কোন মাদকসেবীর জায়গা হলে হবেনা। ছাত্রলীগ সবসময় মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে রয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট ড. বিজন মোহন চাকী জানিয়েছেন, হল থেকে বহিষ্কৃতদের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হলের কক্ষ ছেড়ে যেতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে হল ছেড়ে না গেলে কক্ষ সিলগালা করে দেওয়া হবে।