আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি : বগুড়ার আদমদীঘির সান্তাহার পৌর শহরের মালশন গ্রামের এক কৃষকের মরিচ খেতের ৮০০ মরিচ গাছ উপড়ে ও ভেঙে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা। এতে তিনি লক্ষাধিক টাকা ক্ষতির মুখে পড়েছেন। এ ঘটনায় রোববার দুপুরে ভুক্তভোগী কৃষক দেলোয়ার হোসেন সান্তাহার পুলিশ ফাঁড়িতে অভিযোগ করেছেন।
ভুক্তভোগী কৃষক দেলোয়ার হোসেন জানান, তিনি মালশন গ্রামের এক ব্যক্তির কাছে সবজি চাষের জন্য চার হাজার টাকার বিনিময়ে এক বছর মেয়াদে সাড়ে দশ শতাংশ জমি লিজ নেন। সেই জমিতে চার মাস আগে মরিচ চাষ শুরু করেন। এতে তার ব্যায় হয় প্রায় ১৫-২০ হাজার টাকা। গাছগুলোতে থোকায় থোকায় মরিচও ধরেছে। আর মাত্র এক সপ্তাহ পর সেসব মরিচ প্রায় লক্ষাধিক টাকায় বিক্রি করার স্বপ্ন দেখেন কৃষক দেলোয়ার। প্রতিদিনের মতো শনিবার বিকালে মরিচ খেতে কাজ শেষে বাড়ি ফিরেন। পরের দিন রোববার সকাল ১০ টার দিকে খেত পরিচর্যার জন্য গিয়ে দেখেন ১২০০ মরিচ গাছের মধ্যে ৮০০টি গাছ ভেঙে এবং উপড়ে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা।
এ বিষয়ে সান্তাহার পুলিশ ফাঁড়ির উপ পরিদর্শক মেহেদী হাসান জানান, ভুক্তভোগী কৃষক দেলোয়ারের মৌখিক অভিযোগ পাওয়ার পরই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। জড়িতদের চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
ভুক্তভোগী কৃষক দেলোয়ার হোসেন জানান, তিনি মালশন গ্রামের এক ব্যক্তির কাছে সবজি চাষের জন্য চার হাজার টাকার বিনিময়ে এক বছর মেয়াদে সাড়ে দশ শতাংশ জমি লিজ নেন। সেই জমিতে চার মাস আগে মরিচ চাষ শুরু করেন। এতে তার ব্যায় হয় প্রায় ১৫-২০ হাজার টাকা। গাছগুলোতে থোকায় থোকায় মরিচও ধরেছে। আর মাত্র এক সপ্তাহ পর সেসব মরিচ প্রায় লক্ষাধিক টাকায় বিক্রি করার স্বপ্ন দেখেন কৃষক দেলোয়ার। প্রতিদিনের মতো শনিবার বিকালে মরিচ খেতে কাজ শেষে বাড়ি ফিরেন। পরের দিন রোববার সকাল ১০ টার দিকে খেত পরিচর্যার জন্য গিয়ে দেখেন ১২০০ মরিচ গাছের মধ্যে ৮০০টি গাছ ভেঙে এবং উপড়ে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা।
এ বিষয়ে সান্তাহার পুলিশ ফাঁড়ির উপ পরিদর্শক মেহেদী হাসান জানান, ভুক্তভোগী কৃষক দেলোয়ারের মৌখিক অভিযোগ পাওয়ার পরই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। জড়িতদের চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।