লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার আঙ্গরপোতা সীমান্তে বিএসএফএের গুলিতে রফিউল ইসলাম টিকলু (৩৪) নামে এক বাংলাদেশির মারা গেছেন। রবিবার (২৮ জানুয়ারি) ভোরে সীমান্তের ১ নম্বর মেইন পিলারের কাছে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রফিউলের লাশ কোচবিহারের মেখলিগঞ্জ থানা পুলিশের হেফাজতে রয়েছে বলে জানা গেছে।
রফিউল ইসলাম টুকলু পাটগ্রামের বঙ্গের বাজার এলাকার ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের আফজাল হোসেনের ছেলে। ধারণা করা হচ্ছে, চোরাকারবারি করতে সীমান্তের ওপারে গিয়েছিলেন তিনি।
জানা যায়, ভোর ৪টার দিকে আঙ্গরপোতা বিওপি সীমান্তের ১ নম্বর মেইন পিলারের কাছাকাছি ভারতীয় অংশে বিএসএফের একটি টহল দলের গুলিতে নিহত হন রফিউল। পরে বিএসএফের সহযোগিতায় কোচবিহারের মেখলিগঞ্জ থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে থানা হেফাজতে নিয়ে যায়।
দহগ্রাম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সীমান্তের কাছাকাছি বাড়ি হওয়ায় হয়তো তিনি চিনি পারাপারে যুক্ত ছিলেন। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া চলছে।
পাটগ্রাম থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস ওয়াহিদ বলেন, আমি এ বিষয়ে কিছুই জানি না। খোঁজখবর নিয়ে বলতে পারব। তবে এ বিষয়ে এখনো বিজিবির আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
রফিউল ইসলাম টুকলু পাটগ্রামের বঙ্গের বাজার এলাকার ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের আফজাল হোসেনের ছেলে। ধারণা করা হচ্ছে, চোরাকারবারি করতে সীমান্তের ওপারে গিয়েছিলেন তিনি।
জানা যায়, ভোর ৪টার দিকে আঙ্গরপোতা বিওপি সীমান্তের ১ নম্বর মেইন পিলারের কাছাকাছি ভারতীয় অংশে বিএসএফের একটি টহল দলের গুলিতে নিহত হন রফিউল। পরে বিএসএফের সহযোগিতায় কোচবিহারের মেখলিগঞ্জ থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে থানা হেফাজতে নিয়ে যায়।
দহগ্রাম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সীমান্তের কাছাকাছি বাড়ি হওয়ায় হয়তো তিনি চিনি পারাপারে যুক্ত ছিলেন। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া চলছে।
পাটগ্রাম থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস ওয়াহিদ বলেন, আমি এ বিষয়ে কিছুই জানি না। খোঁজখবর নিয়ে বলতে পারব। তবে এ বিষয়ে এখনো বিজিবির আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।