দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়া জাতীয় পার্টির প্রার্থী ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন দলটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক বেগম রওশন এরশাদ। আজ রোববার রাজধানীর গুলশানে রওশন এরশাদের বাসভবনে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে দলের শীর্ষনেতারাও অংশ নেবেন। শনিবার রওশন এরশাদের মুখপাত্রের বিশেষ সহকারী কাজী লুৎফুল কবীরের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অযোগ্য নেতৃত্ব ও ভুল সিদ্ধান্তের কারণে অভিভাবকহীন হয়ে পরা জাতীয় পার্টির তৃণমূল নেতাকর্মীদের আহ্বানে সাঁড়া দিয়েছেন রওশন এরশাদ। দলীয় প্রার্থী ও তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন তিনি। এতে দলের শীর্ষনেতারাও অংশ নেবেন।
এতে আরও বলা হয়, ‘নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে ১৯৮৬ সালের ১ জানুয়ারি জাতীয় পার্টি প্রতিষ্ঠা করেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। বিগত ৩৭ বছর দলটির নানান ক্রান্তিকালে বারবার যিনি ত্রাণকর্তা হিসেবে আর্বিভূত হয়েছেন, তিনি রওশন এরশাদ। যিনি নেতাকর্মীদের জন্য দলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় থেকেছেন আপসহীন। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে যোগ্য ও ত্যাগী নেতাদের মনোনয়ন নিশ্চিত না হওয়ায় নিজ স্বার্থ ত্যাগ করে অংশ নেননি ভোটে।’
নির্বাচনের আগে থেকেই টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে জাপায়। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ভরাডুবির পর তা আরও বেড়েছে। স্ত্রী শেরিফা কাদেরের জন্য আওয়ামী লীগের কাছ থেকে আসন ছাড় পাওয়ার পরই জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদের নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন- এ অভিযোগ তুলে নেতৃত্বের সমালোচনা করে কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদসহ একাধিক জ্যেষ্ঠ নেতা পদ হারিয়েছেন।
এছাড়াও ভোটের আগে দলটির একাধিক প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে যান। তাদের অভিযোগ ছিল, নির্বাচনে অংশ নিয়ে সরকারের কাছ থেকে টাকা পেয়েছেন জি এম কাদের। ভোটে নামিয়ে প্রার্থীদের খবর নেননি। গত নির্বাচনে জামানত হারানো শেরিফা কাদের সংরক্ষিত আসনে দ্বাদশ সংসদে যাবেন- এ খবরে বিরোধিতা নতুন মাত্রা পেয়েছে। বাদ পড়া প্রেসিডিয়াম সদস্য শফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে সংবাদ সম্মেলন করে জাপা মহানগর, থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ে প্রায় ৭০০ নেতা পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অযোগ্য নেতৃত্ব ও ভুল সিদ্ধান্তের কারণে অভিভাবকহীন হয়ে পরা জাতীয় পার্টির তৃণমূল নেতাকর্মীদের আহ্বানে সাঁড়া দিয়েছেন রওশন এরশাদ। দলীয় প্রার্থী ও তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন তিনি। এতে দলের শীর্ষনেতারাও অংশ নেবেন।
এতে আরও বলা হয়, ‘নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে ১৯৮৬ সালের ১ জানুয়ারি জাতীয় পার্টি প্রতিষ্ঠা করেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। বিগত ৩৭ বছর দলটির নানান ক্রান্তিকালে বারবার যিনি ত্রাণকর্তা হিসেবে আর্বিভূত হয়েছেন, তিনি রওশন এরশাদ। যিনি নেতাকর্মীদের জন্য দলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় থেকেছেন আপসহীন। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে যোগ্য ও ত্যাগী নেতাদের মনোনয়ন নিশ্চিত না হওয়ায় নিজ স্বার্থ ত্যাগ করে অংশ নেননি ভোটে।’
নির্বাচনের আগে থেকেই টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে জাপায়। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ভরাডুবির পর তা আরও বেড়েছে। স্ত্রী শেরিফা কাদেরের জন্য আওয়ামী লীগের কাছ থেকে আসন ছাড় পাওয়ার পরই জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদের নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন- এ অভিযোগ তুলে নেতৃত্বের সমালোচনা করে কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদসহ একাধিক জ্যেষ্ঠ নেতা পদ হারিয়েছেন।
এছাড়াও ভোটের আগে দলটির একাধিক প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে যান। তাদের অভিযোগ ছিল, নির্বাচনে অংশ নিয়ে সরকারের কাছ থেকে টাকা পেয়েছেন জি এম কাদের। ভোটে নামিয়ে প্রার্থীদের খবর নেননি। গত নির্বাচনে জামানত হারানো শেরিফা কাদের সংরক্ষিত আসনে দ্বাদশ সংসদে যাবেন- এ খবরে বিরোধিতা নতুন মাত্রা পেয়েছে। বাদ পড়া প্রেসিডিয়াম সদস্য শফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে সংবাদ সম্মেলন করে জাপা মহানগর, থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ে প্রায় ৭০০ নেতা পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন।