এবার মক্কা ও মদিনায় আসা হজ ও উমরাহ যাত্রীদের অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করতে দুই পবিত্র স্থান কাবা শরিফ ও মসজিদে নববীতে বিয়ে পড়ানোর অনুমতি দিয়েছে সৌদি সরকার।
গতকাল শনিবার (২৭ জানুয়ারি) সৌদির দৈনিক আল ওয়াতানের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পবিত্র মক্কা ও মদিনায় স্বস্তিতে যেন বিয়ে পড়ানো যায়, সেজন্য এই উদ্যোগ নিয়েছে হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয়।
এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এই দুই মসজিদের পবিত্রতা রক্ষা করে- সেখানে বিয়ে আয়োজনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য ‘ব্যতিক্রম আইডিয়া’ নিয়ে আসার জন্য- এটি একটি বড় সুযোগ।
মাসুদ আল জাবরি নামের সৌদির এক বিবাহ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মসজিদে বিয়ে পড়ানোর ক্ষেত্রে ধর্মীয় সম্মতি আছে। মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) একবার এক সহযোগীর বিয়ে মসজিদে পড়িয়েছিলেন। মাসুদ আরও জানিয়েছেন, মদিনার যে স্থানীয় মানুষ আছেন তাদের অনেকেই এখনই মসজিদে নববীতে বিয়ের কার্য সম্পাদন করেন।
তিনি বলেছেন, বিভিন্ন কারণে মদিনাবাসী এটি করেন। মদিনার অনেক মানুষ ঐতিহ্যগতভাবে বিয়েতে তাদের সব আত্মীয়-স্বজনকে দাওয়াত দেন। বেশিরভাগ সময়ই কনের পরিবার সবার জন্য ঘরে জায়গা করতে পারে না। ফলে মসজিদে মসজিদে নববী বা কাবায় এসে বিয়ে পড়ানো হয়।
অনেকের বিশ্বাস মসজিদের বিয়ে পড়ানো হলে সেটি মঙ্গলজনক হয় বলে জানান মাসুদ আল জাবরি। মসজিদে নববী অথবা কাবা শরিফে যারা বিয়ে পড়াতে আসবেন তাদের কিছু নিয়ম-কানুন মানতে হবে বলে জানিয়েছেন সৌদির এ বিবাহ কর্মকর্তা।
তিনি বলেছেন, জোরে শব্দ করে মুসল্লিদের মনযোগ নষ্ট করা যাবে না। মসজিদগুলোর পবিত্রতা রক্ষা করতে হবে এবং কফি, মিস্টিসহ অন্যান্য খাবার বেশি পরিমাণে আনা যাবে না। সূত্র: গালফ নিউজ
গতকাল শনিবার (২৭ জানুয়ারি) সৌদির দৈনিক আল ওয়াতানের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পবিত্র মক্কা ও মদিনায় স্বস্তিতে যেন বিয়ে পড়ানো যায়, সেজন্য এই উদ্যোগ নিয়েছে হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয়।
এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এই দুই মসজিদের পবিত্রতা রক্ষা করে- সেখানে বিয়ে আয়োজনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য ‘ব্যতিক্রম আইডিয়া’ নিয়ে আসার জন্য- এটি একটি বড় সুযোগ।
মাসুদ আল জাবরি নামের সৌদির এক বিবাহ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মসজিদে বিয়ে পড়ানোর ক্ষেত্রে ধর্মীয় সম্মতি আছে। মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) একবার এক সহযোগীর বিয়ে মসজিদে পড়িয়েছিলেন। মাসুদ আরও জানিয়েছেন, মদিনার যে স্থানীয় মানুষ আছেন তাদের অনেকেই এখনই মসজিদে নববীতে বিয়ের কার্য সম্পাদন করেন।
তিনি বলেছেন, বিভিন্ন কারণে মদিনাবাসী এটি করেন। মদিনার অনেক মানুষ ঐতিহ্যগতভাবে বিয়েতে তাদের সব আত্মীয়-স্বজনকে দাওয়াত দেন। বেশিরভাগ সময়ই কনের পরিবার সবার জন্য ঘরে জায়গা করতে পারে না। ফলে মসজিদে মসজিদে নববী বা কাবায় এসে বিয়ে পড়ানো হয়।
অনেকের বিশ্বাস মসজিদের বিয়ে পড়ানো হলে সেটি মঙ্গলজনক হয় বলে জানান মাসুদ আল জাবরি। মসজিদে নববী অথবা কাবা শরিফে যারা বিয়ে পড়াতে আসবেন তাদের কিছু নিয়ম-কানুন মানতে হবে বলে জানিয়েছেন সৌদির এ বিবাহ কর্মকর্তা।
তিনি বলেছেন, জোরে শব্দ করে মুসল্লিদের মনযোগ নষ্ট করা যাবে না। মসজিদগুলোর পবিত্রতা রক্ষা করতে হবে এবং কফি, মিস্টিসহ অন্যান্য খাবার বেশি পরিমাণে আনা যাবে না। সূত্র: গালফ নিউজ