আজ দেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমেছে। পঞ্চগড় ও দিনাজপুর জেলায় এই তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। চলতি মৌসুমে এটিই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বলে জানা গেছে। আজ রবিবার ২৮ জানুয়ারি ভোর ৬টায় ওই দুটি জেলায় দেশের সর্বনিম্ন সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়।
এদিকে পঞ্চগড় জেলার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যাবেক্ষনাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ বলেন, পঞ্চগড়ে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বইছে। গত কয়েক দিন ধরেই জেলায় মৃদু থেকে মাঝারি, এরপর দুইদিন তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বইছে। কুয়াশা ও হিমশীতলের বাতাসের কারণে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে।
আজ ভোর ৬টায় জেলায় ৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এর আগে, পঞ্চগড়ে গত শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) ৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, রোববার সকাল ৬টায় দিনাজপুরেও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা শনিবার (২৭ জানুয়ারি) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ একদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা কমেছে প্রায় ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে টানা শৈত্যপ্রবাহ ও কুয়াশায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। তীব্র শীতে দুর্ভোগ বেড়েছে খেটে খাওয়া মানুষের। কাজকর্ম কমে যাওয়ায় তাদের অভাব-অনটনে দিন কাটছে।
অন্যদিকে টানা শৈত্যপ্রবাহের কারণে নিউমোনিয়া, অ্যাজমা, হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট ও ডায়রিয়াসহ শীতজনিত বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়েছে। এসব রোগে আক্রান্ত হয়ে জেলা ও উপজেলার হাসপাতালগুলোতে রোগীদের চাপ বাড়ছে।
এদিকে পঞ্চগড় জেলার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যাবেক্ষনাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ বলেন, পঞ্চগড়ে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বইছে। গত কয়েক দিন ধরেই জেলায় মৃদু থেকে মাঝারি, এরপর দুইদিন তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বইছে। কুয়াশা ও হিমশীতলের বাতাসের কারণে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে।
আজ ভোর ৬টায় জেলায় ৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এর আগে, পঞ্চগড়ে গত শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) ৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, রোববার সকাল ৬টায় দিনাজপুরেও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা শনিবার (২৭ জানুয়ারি) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ একদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা কমেছে প্রায় ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে টানা শৈত্যপ্রবাহ ও কুয়াশায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। তীব্র শীতে দুর্ভোগ বেড়েছে খেটে খাওয়া মানুষের। কাজকর্ম কমে যাওয়ায় তাদের অভাব-অনটনে দিন কাটছে।
অন্যদিকে টানা শৈত্যপ্রবাহের কারণে নিউমোনিয়া, অ্যাজমা, হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট ও ডায়রিয়াসহ শীতজনিত বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়েছে। এসব রোগে আক্রান্ত হয়ে জেলা ও উপজেলার হাসপাতালগুলোতে রোগীদের চাপ বাড়ছে।