এবার বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, আমাদের প্রথম কাজ হচ্ছে, নিত্যপণ্যের বাজার ব্যবস্থা উন্নত করা। পণ্যের যদি সরবরাহ পর্যাপ্ত থাকে তবে কেউ মজুতদারি করতে পারবেনা। এ বিষয়ে খাদ্য পণ্যের সরবরাহকারীদের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। আসন্ন রমজান মাসসহ বছরের ১২ মাস দেশের এক কোটি মানুষকে টিসিবির মাধ্যমে খাদ্য পণ্য সরবরাহ করা হবে।
আজ শনিবার (২৭ জানুয়ারি) টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলায় নদী তীর প্রতিরক্ষামূলক কাজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
এ সময় বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছেন, কেউ মজুত করে কৃত্রিমভাবে যাতে দাম বৃদ্ধি না করতে পারে সেদিকে আমাদের নজর রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর থেকে কঠোরতর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাজার নজরদারি শুরু হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আমাদের বৈঠক হয়েছে। উদ্যোক্তা থেকে ভোক্তা পর্যন্ত নিরবছিন্নভাবে পণ্য পৌঁছে দেওয়া হবে। এছাড়াও এক কোটি মানুষকে টিসিবির কার্ড দিয়ে রমজানে ৫টি পণ্য দেওয়া হবে। টিবিসির ডিলাররা যাতে নিরবিচ্ছিন্ন সেবা দিতে পারে সে লক্ষ্যে স্থায়ী দোকান করা হবে।
এ সময় নদী রক্ষা প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সদ্দিচ্ছায় নদীপারের মানুষকে রক্ষার জন্য এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। নদী ভাঙন প্রতিরোধে ২১ লাখের ওপরে জিওব্যাগ ফেলা হবে।
আজ শনিবার (২৭ জানুয়ারি) টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলায় নদী তীর প্রতিরক্ষামূলক কাজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
এ সময় বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছেন, কেউ মজুত করে কৃত্রিমভাবে যাতে দাম বৃদ্ধি না করতে পারে সেদিকে আমাদের নজর রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর থেকে কঠোরতর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাজার নজরদারি শুরু হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আমাদের বৈঠক হয়েছে। উদ্যোক্তা থেকে ভোক্তা পর্যন্ত নিরবছিন্নভাবে পণ্য পৌঁছে দেওয়া হবে। এছাড়াও এক কোটি মানুষকে টিসিবির কার্ড দিয়ে রমজানে ৫টি পণ্য দেওয়া হবে। টিবিসির ডিলাররা যাতে নিরবিচ্ছিন্ন সেবা দিতে পারে সে লক্ষ্যে স্থায়ী দোকান করা হবে।
এ সময় নদী রক্ষা প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সদ্দিচ্ছায় নদীপারের মানুষকে রক্ষার জন্য এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। নদী ভাঙন প্রতিরোধে ২১ লাখের ওপরে জিওব্যাগ ফেলা হবে।