ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প দেশের অর্থনীতিকে রক্ষা করেছে বলে মন্তব্য করেছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। তিনি বলেন, কুটির শিল্পকে ধরে রাখতে উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে কাজ করছে সরকার।
এ শিল্পকে বঙ্গবন্ধু ১৯৫৭ সালে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাই উদ্যোক্তাদের সব ধরনের সহযোগিতায় আমরা প্রস্তুত।
শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) সকালে ভোলার বিসিক শিল্প নগরীতে গ্যাস সংযোগ লাইনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, ভোলা একটি সম্ভাবনাময় জেলা। এখানে গ্যাসের মজুদ আছে, তাই এখানে সার কারখানার সম্ভাব্যতা যাচাই করা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়ন করা হবে। সে লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার, যোগ করেন মন্ত্রী।
ভোলা বিসিক শিল্পনগরীর চত্বরে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক আরিফুজ্জামান।
এসময় আরও বক্তব্য দেন- শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল মমিন টুলু, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আছাদুজ্জামান ও বিসিক উদ্যোক্তা সমিতির সভাপতি মো. জুয়েল।
আরও উপস্থিত ছিলেন- জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লব, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সজল চন্দ্র শীল, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোশারেফ হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার শফিকুল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান মো. ইউনুসসহ অনেকে।
১৯৯৩ সালে ভোলা শহরের চরনোয়বাদ চৌমুহনী সংলগ্ন এলাকায় ১৪ একর জমির ওপর বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) স্থাপিত হয়। ২০০০ সালের দিকে ৮৯টি প্লটে ৫০টি কারখানা নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে বিসিক শিল্পনগরী। ‘সি’ ক্যাটাগরির এ বিসিকে গ্যাস সংযোগ দেওয়ার ঘোষণার পর থেকেই উদ্যোক্তারা নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন। অবশেষে সে স্বপ্ন বাস্তবায়ন হলো।
এ শিল্পকে বঙ্গবন্ধু ১৯৫৭ সালে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাই উদ্যোক্তাদের সব ধরনের সহযোগিতায় আমরা প্রস্তুত।
শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) সকালে ভোলার বিসিক শিল্প নগরীতে গ্যাস সংযোগ লাইনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, ভোলা একটি সম্ভাবনাময় জেলা। এখানে গ্যাসের মজুদ আছে, তাই এখানে সার কারখানার সম্ভাব্যতা যাচাই করা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়ন করা হবে। সে লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার, যোগ করেন মন্ত্রী।
ভোলা বিসিক শিল্পনগরীর চত্বরে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক আরিফুজ্জামান।
এসময় আরও বক্তব্য দেন- শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল মমিন টুলু, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আছাদুজ্জামান ও বিসিক উদ্যোক্তা সমিতির সভাপতি মো. জুয়েল।
আরও উপস্থিত ছিলেন- জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লব, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সজল চন্দ্র শীল, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোশারেফ হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার শফিকুল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান মো. ইউনুসসহ অনেকে।
১৯৯৩ সালে ভোলা শহরের চরনোয়বাদ চৌমুহনী সংলগ্ন এলাকায় ১৪ একর জমির ওপর বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) স্থাপিত হয়। ২০০০ সালের দিকে ৮৯টি প্লটে ৫০টি কারখানা নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে বিসিক শিল্পনগরী। ‘সি’ ক্যাটাগরির এ বিসিকে গ্যাস সংযোগ দেওয়ার ঘোষণার পর থেকেই উদ্যোক্তারা নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন। অবশেষে সে স্বপ্ন বাস্তবায়ন হলো।