প্রায় ২০ কিলোমিটারের বেশি তাড়া করে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা বরকে বিয়ের মণ্ডপে ফিরিয়ে আনেন উত্তর প্রদেশের এক নারী। ঠিক যেন সিনেমা থেকে উঠে আসা এই দৃশ্য সম্প্রতি দেখা গেছে বারেলির বারাবাঁকি থানার আওতাধীন বারাদারি এলাকায়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর খবর অনুসারে, গায়ে বিয়ের শাড়ি ও গহনা পরা অবস্থাতেই বরকে তাড়া করেছিলেন ওই নারী।
প্রকাশিত ছবিগুলোতে দেখা যায়, কনে বিয়ের সাজে থাকলেও সাধারণ পোশাকেই পাশে বসে রয়েছেন বর। মন্দিরের ভেতর চলছে তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা। জানা যায়, ওই যুবকের সঙ্গে আড়াই বছরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল মেয়েটির। ঘটনাক্রমে দুই পরিবারের সমঝোতার ভিত্তিতে তাদের বিয়ের দিনক্ষণ নির্ধারিত হয়।
গত রবিবার ২১ মে ভুতেশ্বর নাথ মন্দিরে তাদের বিয়ে হবে বলে ঠিক হয়েছিল। কিন্তু বিয়ের দিন দীর্ঘসময় পরেও বর মণ্ডপে হাজির না হওয়ায় ঘটনা অন্য দিকে মোড় নেয়। অপেক্ষা করতে করতে কনে ফোন করেন বরের কাছে। তখন বর মণ্ডপে আসার পরিবর্তে অজুহাত দেখান, মাকে আনতে বাদাউন জেলায় যাচ্ছেন।
এটি শুনেই কনের সন্দেহ হয়, তার বর হয়তো পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। তাই আর এক মুহূর্তও দেরি করেননি তিনি। ছুটে যান বরের সন্ধানে। খুঁজতে খুঁজতে বারেলি থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে ভিমোরা থানার কাছে একটি বাস স্টেশনে পাওয়া যায় যুবককে। সেখানে রাস্তার মধ্যেই শুরু হয় চরম নাটকীয়তা। কিন্তু কনে ছাড় দেওয়ার পাত্র নন। বরকে নিয়েই ফিরে আসেন মণ্ডপে। পরে সেখানে দুই পরিবারের উপস্থিতিতে সাত পাঁকে বাঁধা পড়েন এ যুগল।
প্রকাশিত ছবিগুলোতে দেখা যায়, কনে বিয়ের সাজে থাকলেও সাধারণ পোশাকেই পাশে বসে রয়েছেন বর। মন্দিরের ভেতর চলছে তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা। জানা যায়, ওই যুবকের সঙ্গে আড়াই বছরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল মেয়েটির। ঘটনাক্রমে দুই পরিবারের সমঝোতার ভিত্তিতে তাদের বিয়ের দিনক্ষণ নির্ধারিত হয়।
গত রবিবার ২১ মে ভুতেশ্বর নাথ মন্দিরে তাদের বিয়ে হবে বলে ঠিক হয়েছিল। কিন্তু বিয়ের দিন দীর্ঘসময় পরেও বর মণ্ডপে হাজির না হওয়ায় ঘটনা অন্য দিকে মোড় নেয়। অপেক্ষা করতে করতে কনে ফোন করেন বরের কাছে। তখন বর মণ্ডপে আসার পরিবর্তে অজুহাত দেখান, মাকে আনতে বাদাউন জেলায় যাচ্ছেন।
এটি শুনেই কনের সন্দেহ হয়, তার বর হয়তো পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। তাই আর এক মুহূর্তও দেরি করেননি তিনি। ছুটে যান বরের সন্ধানে। খুঁজতে খুঁজতে বারেলি থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে ভিমোরা থানার কাছে একটি বাস স্টেশনে পাওয়া যায় যুবককে। সেখানে রাস্তার মধ্যেই শুরু হয় চরম নাটকীয়তা। কিন্তু কনে ছাড় দেওয়ার পাত্র নন। বরকে নিয়েই ফিরে আসেন মণ্ডপে। পরে সেখানে দুই পরিবারের উপস্থিতিতে সাত পাঁকে বাঁধা পড়েন এ যুগল।