এবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভালোবাসি বলেছেন ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ। নৌকার প্রতিও ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন তিনি। আজ শুক্রবার ২৬ জানুয়ারি দুপুর পৌনে ১২টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডিতে অসহায়দের শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান তিনি।
এ সময় ফেরদৌস বলেন, ‘বাংলাদেশের পাঁচবারের প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে ভালোবাসি, তার নৌকাকে ভালোবাসি। নৌকাকে বুকে ধারণ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে উদ্ভাসিত হয়ে প্রত্যেক শিল্পী নিজের জায়গা থেকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি। শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ, আমাকে ঢাকা-১০ এর মতো ঐতিহাসিক একটি আসন দেয়ার জন্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘সর্বস্ব দিয়ে চেষ্টা করেছি এবং গুরুজনদের শিক্ষা নিয়ে কীভাবে মানুষের কাছে গিয়ে সেবা করতে হয়, মানুষকে ভালোবাসতে হয়। এখানে এসেছি অসহায়দের কাছে শীতবস্ত্র পৌঁছে দেয়ার জন্য। এই এলাকার প্রায় লক্ষাধিক মানুষকে কার্ড দেয়া হয়েছে, যাতে তারা এবারের রমজান সুন্দরভাবে কাটাতে পারেন। তাই আমাদের উচিত সেই মানুষটির (শেখ হাসিনা) জন্য দোয়া করা। পাশে থেকে তার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে। যাতে তিনি আজীবন বাঙালির সেবা করে যেত পারেন।’
এদিকে ফেরদৌসসহ পাঁচজন বক্তব্য দেয়ার মাইকের সামনে আসেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তবে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেয়ার বিষয়টি নিয়ে বিরক্ত প্রকাশ করেন তিনি।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অসহায় মানুষদের শীতবস্ত্র দিতে ডেকে আনলাম, তাদের বক্তব্য শোনানোর দরকার কী? এখানে কি কেউ শুনতে এসেছে? তাহলে এটাতো রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বার্থপরতার চিহ্ন রেখে দেয়া হলো। এটা ঠিক নয়।’
তিনি মনে করেন, ‘যখন আমারা শীতবস্ত্র দিতে ডাকব, তখন শীতবস্ত্রটাই দেব। এখানে ভাষণ দেয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। তবে সাংবাদিকরা যারা আছেন তারা প্রশ্ন করতে পারেন। সেটা রাজনৈতিক প্রশ্নও হতে পারে। শীতার্তদের বস্ত্র দেয়ার মধ্যেই সীমিত রাখাই ভালো।’
তিনি বলেন, ‘এখন পাঁচজন না ছয়জন ভাষণ দিয়েছে, আর কেউ আছে ভাষণ দেয়ার? বস্ত্র নিতে আসা কেউ কী ভাষণ শুনেছে? নাকি শুনতে এসেছে। ফেরদৌস তার নায়কের ভঙ্গিতে যেভাবে বলেছে, এটা কি এরা বোঝে। এসব ভাষণ বোঝার ক্ষমতা এদের কারও নেই। এরা শীতবস্ত্রের জন্য এসেছে। এরা ভাষণ শুনে না,’
এসব বলেই চলে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ভোটে না আসতে পারার শোকে বিএনপি পাথর হয়ে গেছে। তাদের এখন আর কোনো আশা নেই। নির্বাচন না করে তারা কত বড় ভুল করেছে, তা অচিরেই বুঝতে পারবে।’
বিএনপিকে ‘ডামি বিরোধী দল’ দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তারা আন্দোলন করবে জনতার ঢল নামবে, এসব শুনে এখন ঘোড়াও হাসে। নিজেদের নিজেরাই ভুয়া বানিয়ে ফেলছে। তারা যতেই আন্দোলন করুক, জনগণ দূরে থাক নেতাকর্মীরাও সাড়া দেবে না।’
জাতিসংঘ বিএনপির ২৫ হাজার নেতাকর্মীর মুক্তি চেয়েছে এমন বক্তব্যের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কারও চাপে বা কারও কথায় আগুন সন্ত্রাসের দায়ে অভিযুক্ত নেতাকর্মীদের মুক্তি দেবে না আদালত। নেতাকর্মীদের মুক্ত করতে বিএনপিকে আইনি লড়াইয়ের প্রয়োজন।’
এ সময় ফেরদৌস বলেন, ‘বাংলাদেশের পাঁচবারের প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে ভালোবাসি, তার নৌকাকে ভালোবাসি। নৌকাকে বুকে ধারণ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে উদ্ভাসিত হয়ে প্রত্যেক শিল্পী নিজের জায়গা থেকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি। শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ, আমাকে ঢাকা-১০ এর মতো ঐতিহাসিক একটি আসন দেয়ার জন্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘সর্বস্ব দিয়ে চেষ্টা করেছি এবং গুরুজনদের শিক্ষা নিয়ে কীভাবে মানুষের কাছে গিয়ে সেবা করতে হয়, মানুষকে ভালোবাসতে হয়। এখানে এসেছি অসহায়দের কাছে শীতবস্ত্র পৌঁছে দেয়ার জন্য। এই এলাকার প্রায় লক্ষাধিক মানুষকে কার্ড দেয়া হয়েছে, যাতে তারা এবারের রমজান সুন্দরভাবে কাটাতে পারেন। তাই আমাদের উচিত সেই মানুষটির (শেখ হাসিনা) জন্য দোয়া করা। পাশে থেকে তার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে। যাতে তিনি আজীবন বাঙালির সেবা করে যেত পারেন।’
এদিকে ফেরদৌসসহ পাঁচজন বক্তব্য দেয়ার মাইকের সামনে আসেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তবে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেয়ার বিষয়টি নিয়ে বিরক্ত প্রকাশ করেন তিনি।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অসহায় মানুষদের শীতবস্ত্র দিতে ডেকে আনলাম, তাদের বক্তব্য শোনানোর দরকার কী? এখানে কি কেউ শুনতে এসেছে? তাহলে এটাতো রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বার্থপরতার চিহ্ন রেখে দেয়া হলো। এটা ঠিক নয়।’
তিনি মনে করেন, ‘যখন আমারা শীতবস্ত্র দিতে ডাকব, তখন শীতবস্ত্রটাই দেব। এখানে ভাষণ দেয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। তবে সাংবাদিকরা যারা আছেন তারা প্রশ্ন করতে পারেন। সেটা রাজনৈতিক প্রশ্নও হতে পারে। শীতার্তদের বস্ত্র দেয়ার মধ্যেই সীমিত রাখাই ভালো।’
তিনি বলেন, ‘এখন পাঁচজন না ছয়জন ভাষণ দিয়েছে, আর কেউ আছে ভাষণ দেয়ার? বস্ত্র নিতে আসা কেউ কী ভাষণ শুনেছে? নাকি শুনতে এসেছে। ফেরদৌস তার নায়কের ভঙ্গিতে যেভাবে বলেছে, এটা কি এরা বোঝে। এসব ভাষণ বোঝার ক্ষমতা এদের কারও নেই। এরা শীতবস্ত্রের জন্য এসেছে। এরা ভাষণ শুনে না,’
এসব বলেই চলে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ভোটে না আসতে পারার শোকে বিএনপি পাথর হয়ে গেছে। তাদের এখন আর কোনো আশা নেই। নির্বাচন না করে তারা কত বড় ভুল করেছে, তা অচিরেই বুঝতে পারবে।’
বিএনপিকে ‘ডামি বিরোধী দল’ দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তারা আন্দোলন করবে জনতার ঢল নামবে, এসব শুনে এখন ঘোড়াও হাসে। নিজেদের নিজেরাই ভুয়া বানিয়ে ফেলছে। তারা যতেই আন্দোলন করুক, জনগণ দূরে থাক নেতাকর্মীরাও সাড়া দেবে না।’
জাতিসংঘ বিএনপির ২৫ হাজার নেতাকর্মীর মুক্তি চেয়েছে এমন বক্তব্যের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কারও চাপে বা কারও কথায় আগুন সন্ত্রাসের দায়ে অভিযুক্ত নেতাকর্মীদের মুক্তি দেবে না আদালত। নেতাকর্মীদের মুক্ত করতে বিএনপিকে আইনি লড়াইয়ের প্রয়োজন।’