সাইফুল্লাহ, নিজস্ব প্রতিবেদক: ট্রেনের টিকেট কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৩। তাদের কাছে ১২৪৪ টি টিকিট পাওয়া যায় এছাড়া বেশ কিছু মোবাইল ফোন ও টিকিট বিক্রির টাকাও জব্দ করা হয় তাদের কাছ থেকে।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) রাতে র্যাবের মিডিয়া সেল থেকে বিষয়টি সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছে। র্যাব বলছে, ট্রেনের টিকেট কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত উত্তম ও সেলিম সিন্ডিকেটের ১৪ জনকে কমলাপুর ও বিমানবন্দর এলাকা গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
টিকিট কালোবাজারির অন্যতম হোতা উত্তম ও সেলিমসহ মোট ১৪ জনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় র্যাব ৩।
র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের কমান্ডার খন্দকার মঈন আহমেদ বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় ট্রেন স্টেশনে কর্মরত কুলি,ঝাড়ুদার ইত্যাদি ব্যক্তিদের ব্যবহার করে টিকিট ক্রয় করে থাকে। তাদেরকে ১০০ টাকা দিয়ে লাইনে দাঁড় করিয়ে টিকিট ক্রয় করতে দেয়া হয়। এ ছাড়া টিকিট কাউন্টারম্যানও তাদের সহযোগিতায় অনলাইনে টিকিট ক্রয় করে।
মুঈন আহমেদ আরও জানান-এদের কাছ থেকে আমরা কয়েকজন টিকিটম্যানের নাম পেয়েছি, কুলির নাম পেয়েছি এবং এ ছাড়া রেলওয়ের আরও কয়েকজনের নাম আমরা পেয়েছি যারা এদেরকে টিকিট সংগ্রহের কাজে সহযোগিতা করে।
উল্লেখ্য সেলিম নামের টিকিট কালো বাজারি এর আগে ৭ বার গ্রেফতারের পর বারবার জামিন নিয়ে একই কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেছেন।
গত বছরের ১ মার্চ জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধন সনদ দিয়ে নিবন্ধনের পর ট্রেনের টিকেট কেনার নতুন পদ্ধতি চালু করা হয়। সেসময় তৎকালীন রেল-মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেছিলেন, নতুন নিয়মে টিকেট কালোবাজারি বন্ধ হবে বলে তিনি আশাবাদী।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) রাতে র্যাবের মিডিয়া সেল থেকে বিষয়টি সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছে। র্যাব বলছে, ট্রেনের টিকেট কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত উত্তম ও সেলিম সিন্ডিকেটের ১৪ জনকে কমলাপুর ও বিমানবন্দর এলাকা গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
টিকিট কালোবাজারির অন্যতম হোতা উত্তম ও সেলিমসহ মোট ১৪ জনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় র্যাব ৩।
র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের কমান্ডার খন্দকার মঈন আহমেদ বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় ট্রেন স্টেশনে কর্মরত কুলি,ঝাড়ুদার ইত্যাদি ব্যক্তিদের ব্যবহার করে টিকিট ক্রয় করে থাকে। তাদেরকে ১০০ টাকা দিয়ে লাইনে দাঁড় করিয়ে টিকিট ক্রয় করতে দেয়া হয়। এ ছাড়া টিকিট কাউন্টারম্যানও তাদের সহযোগিতায় অনলাইনে টিকিট ক্রয় করে।
মুঈন আহমেদ আরও জানান-এদের কাছ থেকে আমরা কয়েকজন টিকিটম্যানের নাম পেয়েছি, কুলির নাম পেয়েছি এবং এ ছাড়া রেলওয়ের আরও কয়েকজনের নাম আমরা পেয়েছি যারা এদেরকে টিকিট সংগ্রহের কাজে সহযোগিতা করে।
উল্লেখ্য সেলিম নামের টিকিট কালো বাজারি এর আগে ৭ বার গ্রেফতারের পর বারবার জামিন নিয়ে একই কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেছেন।
গত বছরের ১ মার্চ জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধন সনদ দিয়ে নিবন্ধনের পর ট্রেনের টিকেট কেনার নতুন পদ্ধতি চালু করা হয়। সেসময় তৎকালীন রেল-মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেছিলেন, নতুন নিয়মে টিকেট কালোবাজারি বন্ধ হবে বলে তিনি আশাবাদী।