বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনে চীনের সহযোগিতা চেয়েছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
আজ বৃহস্পতিবার স্পিকারের জাতীয় সংসদ ভবনস্থ কার্যালয়ে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠককালে এই সহযোগিতা চান।
চীনের কমিউনিস্ট পার্টির আন্তর্জাতিক কমিটির ভাইস মিনিস্টার সান হাইয়ানের নেতৃত্বে আসা প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে তাঁরা দ্বিপাক্ষিক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, ব্যবসা-বাণিজ্য, রোহিঙ্গা ইস্যু, বঙ্গবন্ধুর চীন ভ্রমণ, সংসদীয় কার্যক্রমসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।
স্পিকার বলেন, চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে।
উভয় দেশের জাতীয় সংসদের সংসদীয় রীতি-নীতির বিনিময় এবং সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের মাধ্যমে এই সম্পর্ক আরো দৃঢ় করা যেতে পারে।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৫২ এবং ১৯৫৭ সালে চীন ভ্রমণ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর লিখিত ‘আমার দেখা নয়াচীন’ গ্রন্থ পড়ে চীন সম্পর্কে অনেক কিছু জানা যায়। স্পিকার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চীনের পর্যবেক্ষক পাঠানো এবং নির্বাচনে জয়ী আওয়ামী লীগ সরকারকে অভিনন্দন জানানোর জন্য চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে ধন্যবাদ জানান।
বৈঠকে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির আন্তর্জাতিক কমিটির ভাইস মিনিস্টার সান হাইয়ান বলেন, চীন বাংলাদেশের দীর্ঘ দিনের বিশ্বস্ত সহযোগী। চীনের কমিউনিস্ট পার্টি বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতার ক্ষেত্র বিস্তৃত করতে আগ্রহী। তিনি নবনির্বাচিত সরকারকে অভিনন্দন জানান এবং স্পিকারকে চীন ভ্রমণের আমন্ত্রণ জানান।
আজ বৃহস্পতিবার স্পিকারের জাতীয় সংসদ ভবনস্থ কার্যালয়ে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠককালে এই সহযোগিতা চান।
চীনের কমিউনিস্ট পার্টির আন্তর্জাতিক কমিটির ভাইস মিনিস্টার সান হাইয়ানের নেতৃত্বে আসা প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে তাঁরা দ্বিপাক্ষিক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, ব্যবসা-বাণিজ্য, রোহিঙ্গা ইস্যু, বঙ্গবন্ধুর চীন ভ্রমণ, সংসদীয় কার্যক্রমসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।
স্পিকার বলেন, চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে।
উভয় দেশের জাতীয় সংসদের সংসদীয় রীতি-নীতির বিনিময় এবং সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের মাধ্যমে এই সম্পর্ক আরো দৃঢ় করা যেতে পারে।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৫২ এবং ১৯৫৭ সালে চীন ভ্রমণ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর লিখিত ‘আমার দেখা নয়াচীন’ গ্রন্থ পড়ে চীন সম্পর্কে অনেক কিছু জানা যায়। স্পিকার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চীনের পর্যবেক্ষক পাঠানো এবং নির্বাচনে জয়ী আওয়ামী লীগ সরকারকে অভিনন্দন জানানোর জন্য চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে ধন্যবাদ জানান।
বৈঠকে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির আন্তর্জাতিক কমিটির ভাইস মিনিস্টার সান হাইয়ান বলেন, চীন বাংলাদেশের দীর্ঘ দিনের বিশ্বস্ত সহযোগী। চীনের কমিউনিস্ট পার্টি বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতার ক্ষেত্র বিস্তৃত করতে আগ্রহী। তিনি নবনির্বাচিত সরকারকে অভিনন্দন জানান এবং স্পিকারকে চীন ভ্রমণের আমন্ত্রণ জানান।