ঢাকার আদালতে চেক ডিজঅনারের মামলায় বিতর্কিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম শিকদার ও তার স্ত্রী সাদিয়া চৌধুরীর ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাদের তিন লাখ ৪৬ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানার আদেশ দেওয়া হয়েছে। এক গ্রাহকের করা চেক প্রতারণার মামলায় বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) ঢাকার দ্বিতীয় যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক তসরুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী নিকুঞ্জ বিহারী আচার্য্য রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২০২২ সালের ১৯ মে নুরুজ্জামান রিপন নামে এক প্রাহক বাদী হয়ে মামলাটি করেন। রিপন ঢাকা বিশেষ জজ আদালত-৭ এর গাড়িচালক।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের ৮ জুন আলেশা মার্ট থেকে ডিসকাউন্টে ক্রয়ের জন্য একটি মোটরসাইকেল অর্ডার করেন রিপন। মূল্য বাবদ ২ লাখ ৫০ হাজার ৩১০ টাকা বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পরিশোধ করেন তিনি। কিন্তু ৪৫ পরেও আলেশা মার্ট তাকে মোটরসাইকেল বুঝিয়ে দেয়নি। এরপর মোটরসাইকেল হস্তান্তরে ব্যর্থ হয়ে ওই বছরের ২৮ ডিসেম্বর মোটরসাইকেলের ক্ষতিপূরণ বাবদ ৩ লাখ ৪৬ হাজার ৫০০ টাকা চেক প্রদান করে আলেশা মার্ট। পরবর্তীতে ২০২২ সালের ২০ মার্চ ঢাকার সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের ডিস্ট্রিক কাউন্সিল হল শাখায় চেক নগদায়নের জন্য জমা দিলে সেটি ডিজঅনার হয়। পরবর্তীতে একাধিকবার টাকার বিষয়ে আলেশা মার্টের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তারা টালবাহানা করতে থাকে। পরে মামলা করেন রিপন।
এদিকে, গত ১৪ জানুয়ারি রাজধানীর বনানী থেকে মঞ্জুর আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। পরদিন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তার জামনি মঞ্জুর করেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী নিকুঞ্জ বিহারী আচার্য্য রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২০২২ সালের ১৯ মে নুরুজ্জামান রিপন নামে এক প্রাহক বাদী হয়ে মামলাটি করেন। রিপন ঢাকা বিশেষ জজ আদালত-৭ এর গাড়িচালক।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের ৮ জুন আলেশা মার্ট থেকে ডিসকাউন্টে ক্রয়ের জন্য একটি মোটরসাইকেল অর্ডার করেন রিপন। মূল্য বাবদ ২ লাখ ৫০ হাজার ৩১০ টাকা বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পরিশোধ করেন তিনি। কিন্তু ৪৫ পরেও আলেশা মার্ট তাকে মোটরসাইকেল বুঝিয়ে দেয়নি। এরপর মোটরসাইকেল হস্তান্তরে ব্যর্থ হয়ে ওই বছরের ২৮ ডিসেম্বর মোটরসাইকেলের ক্ষতিপূরণ বাবদ ৩ লাখ ৪৬ হাজার ৫০০ টাকা চেক প্রদান করে আলেশা মার্ট। পরবর্তীতে ২০২২ সালের ২০ মার্চ ঢাকার সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের ডিস্ট্রিক কাউন্সিল হল শাখায় চেক নগদায়নের জন্য জমা দিলে সেটি ডিজঅনার হয়। পরবর্তীতে একাধিকবার টাকার বিষয়ে আলেশা মার্টের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তারা টালবাহানা করতে থাকে। পরে মামলা করেন রিপন।
এদিকে, গত ১৪ জানুয়ারি রাজধানীর বনানী থেকে মঞ্জুর আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। পরদিন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তার জামনি মঞ্জুর করেন।