চট্টগ্রামে ৪৫তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় প্রেমিকের হয়ে প্রক্সি দিতে গিয়ে আটক হয়েছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক নারী শিক্ষার্থী। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাকে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে নগরীর খুলশীর ইস্পাহানি স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জসিম উদ্দিন জানান, ওই শিক্ষার্থী যার রোল নম্বরে পরীক্ষা দিতে এসেছেন সে একজন ছেলে। এজন্য মেয়েটি বিষয়টি লুকাতে নিজের ছবি দিয়ে ভুয়া প্রবেশপত্র তৈরি করে পরীক্ষার হলে আসে। পরীক্ষা শুরুর পর ওই হলে দায়িত্বরত শিক্ষক (পরিদর্শক) হাজিরা শিটে স্বাক্ষর নেয়ার সময় লক্ষ্য করেন ওই মেয়ে ছেলের নামে স্বাক্ষর করেছে।
পরে পরিদর্শক বিষয়টি ভালো করে যাচাই করে দেখেন, ওই মেয়ে নিজে পরীক্ষার্থী নন। তিনি একজন ছেলের হয়ে প্রক্সি দিতে এসেছেন। তখন বিষয়টি অবহিত করলে প্রিয়তি জান্নাত নামের ওই পরীক্ষার্থীকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এতে সে প্রক্সি পরীক্ষা দেয়ার কথা স্বীকার করে।
এরপর তার জবানবন্দি ও সাক্ষ্যগ্রহণ রেকর্ড করে সরকারি কর্ম কমিশন আইন ২০২৩-এর (১০) ধারা অনুযায়ী ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়ে তাকে চট্টগ্রাম কারাগারে পাঠানো হয়।
আটককৃত স্বীকারোক্তির বরাত দিয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আরও জানান, যে ছেলের পরীক্ষা দিতে এসেছেন তার সঙ্গে ওই মেয়েটির ব্যক্তিগত সম্পর্ক আছে বলে জানিয়েছে। এর বেশি আর কিছু বলেনি।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জসিম উদ্দিন জানান, ওই শিক্ষার্থী যার রোল নম্বরে পরীক্ষা দিতে এসেছেন সে একজন ছেলে। এজন্য মেয়েটি বিষয়টি লুকাতে নিজের ছবি দিয়ে ভুয়া প্রবেশপত্র তৈরি করে পরীক্ষার হলে আসে। পরীক্ষা শুরুর পর ওই হলে দায়িত্বরত শিক্ষক (পরিদর্শক) হাজিরা শিটে স্বাক্ষর নেয়ার সময় লক্ষ্য করেন ওই মেয়ে ছেলের নামে স্বাক্ষর করেছে।
পরে পরিদর্শক বিষয়টি ভালো করে যাচাই করে দেখেন, ওই মেয়ে নিজে পরীক্ষার্থী নন। তিনি একজন ছেলের হয়ে প্রক্সি দিতে এসেছেন। তখন বিষয়টি অবহিত করলে প্রিয়তি জান্নাত নামের ওই পরীক্ষার্থীকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এতে সে প্রক্সি পরীক্ষা দেয়ার কথা স্বীকার করে।
এরপর তার জবানবন্দি ও সাক্ষ্যগ্রহণ রেকর্ড করে সরকারি কর্ম কমিশন আইন ২০২৩-এর (১০) ধারা অনুযায়ী ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়ে তাকে চট্টগ্রাম কারাগারে পাঠানো হয়।
আটককৃত স্বীকারোক্তির বরাত দিয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আরও জানান, যে ছেলের পরীক্ষা দিতে এসেছেন তার সঙ্গে ওই মেয়েটির ব্যক্তিগত সম্পর্ক আছে বলে জানিয়েছে। এর বেশি আর কিছু বলেনি।