অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ত্রিদেশীয় সিরিজের উদ্বোধনী ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৫ উইকেটের জয় পেয়েছে বাংলাদেশের মেয়েরা। ৯৫ রানের জবাবে খেলতে নেমে ৯ বল হাতে রেখেই জয় পায় সুমাইয়া আক্তারের দল। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) কক্সবাজার শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে শ্রীলঙ্কার মেয়েদের প্রথমে ব্যাটিংয়ে পাঠায় বাংলাদেশ।
এদিন আগে ব্যাট করতে নেমে মানুদি দুলানসার দলের শুরুটা ভালো হয়নি। প্রথম ওভারেই হাবিবার বলে বোল্ড হয়ে যান নেথমি পুরানা। ৪ রান করেই বিদায় নেন তিনি। ষষ্ঠ ওভারে রাবেয়া আরেক ওপেনার দেওমি ভিহাঙ্গাকে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলেন। লঙ্কানদের দলীয় স্কোর তখন ১৮।
প্রথম ১০ ওভারের মধ্যেই আরও ২ উইকেট হারিয়ে মাত্র ৪৯ রান তুলতে সমর্থ হয় লঙ্কানরা। গুনারত্নে, অধিনায়ক দুলানসা ও সেওয়ান্দিকে ফিরিয়ে দেন নিশিতা। পাঁচ ব্যাটারের বিদায়ে লঙ্কানরা তখন কাঁপছে। তবে রাশমি নেথারাঞ্জলি কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে তুলেন। অন্যদিকে যাওয়া-আসার মিছিল চলতেই থাকে। নিশানশালা ও কাউশায়লা রানআউটে কাটা পড়েন। প্রতিরোধ গড়ে তোলা নেথারাঞ্জলি শেষ পর্যন্ত ২৩ বলে ২১ রান করে রাবেয়ার শিকারে পরিণত হন। এছাড়া গিমহানিকেও আউট করেন রাবেয়া।
৯৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ২১ রানের মাথায় প্রথম উইকেট হারায় বাংলাদেশ। এরপর ৩৩ থেকে ৩৫ রান করতেই আরও দুই উইকেট হারায় টাইগ্রেসরা। ৭৪ রানে চতুর্থ ও ৯৩ রানে পঞ্চম উইকেট হারায় সুমাইয়া আক্তারের দল। দুই ওপেনার সুমাইয়া আক্তার ও ফাহমিদা ছোঁয়া করেন যথাক্রমে ১৪ ও ৬ রান। ওয়ান ডাউনে নেমে ইভা খাতুন করেন ২৭ রান। তবে অধিনায়ক সুমাইয়া মাত্র ২ রান করতে পারেন। জান্নাতুল মাওয়া করেন ৭ রান। শেষ পর্ন্ত আফিফা আসিমা ইরা ২৯ বলে ২৭ রানে অপরাজিত থেকে দলকে জয় এনে দেন।
৪ ওভারে মাত্র ১৩ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেয়া রাবেয়া হয়েছেন ম্যাচসেরা। আগামী ২৭ জানুয়ারি দ্বিতীয় ম্যাচে পাকিস্তানের মেয়েদের মুখোমুখি হবে সুমাইয়া-রাবেয়ারা।
এদিন আগে ব্যাট করতে নেমে মানুদি দুলানসার দলের শুরুটা ভালো হয়নি। প্রথম ওভারেই হাবিবার বলে বোল্ড হয়ে যান নেথমি পুরানা। ৪ রান করেই বিদায় নেন তিনি। ষষ্ঠ ওভারে রাবেয়া আরেক ওপেনার দেওমি ভিহাঙ্গাকে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলেন। লঙ্কানদের দলীয় স্কোর তখন ১৮।
প্রথম ১০ ওভারের মধ্যেই আরও ২ উইকেট হারিয়ে মাত্র ৪৯ রান তুলতে সমর্থ হয় লঙ্কানরা। গুনারত্নে, অধিনায়ক দুলানসা ও সেওয়ান্দিকে ফিরিয়ে দেন নিশিতা। পাঁচ ব্যাটারের বিদায়ে লঙ্কানরা তখন কাঁপছে। তবে রাশমি নেথারাঞ্জলি কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে তুলেন। অন্যদিকে যাওয়া-আসার মিছিল চলতেই থাকে। নিশানশালা ও কাউশায়লা রানআউটে কাটা পড়েন। প্রতিরোধ গড়ে তোলা নেথারাঞ্জলি শেষ পর্যন্ত ২৩ বলে ২১ রান করে রাবেয়ার শিকারে পরিণত হন। এছাড়া গিমহানিকেও আউট করেন রাবেয়া।
৯৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ২১ রানের মাথায় প্রথম উইকেট হারায় বাংলাদেশ। এরপর ৩৩ থেকে ৩৫ রান করতেই আরও দুই উইকেট হারায় টাইগ্রেসরা। ৭৪ রানে চতুর্থ ও ৯৩ রানে পঞ্চম উইকেট হারায় সুমাইয়া আক্তারের দল। দুই ওপেনার সুমাইয়া আক্তার ও ফাহমিদা ছোঁয়া করেন যথাক্রমে ১৪ ও ৬ রান। ওয়ান ডাউনে নেমে ইভা খাতুন করেন ২৭ রান। তবে অধিনায়ক সুমাইয়া মাত্র ২ রান করতে পারেন। জান্নাতুল মাওয়া করেন ৭ রান। শেষ পর্ন্ত আফিফা আসিমা ইরা ২৯ বলে ২৭ রানে অপরাজিত থেকে দলকে জয় এনে দেন।
৪ ওভারে মাত্র ১৩ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেয়া রাবেয়া হয়েছেন ম্যাচসেরা। আগামী ২৭ জানুয়ারি দ্বিতীয় ম্যাচে পাকিস্তানের মেয়েদের মুখোমুখি হবে সুমাইয়া-রাবেয়ারা।