হজ ও ওমরাহ পালনের আগে বা পরে মুসল্লিরা পবিত্র মসজিদে নববীতে যান। ইসলামের দ্বিতীয় এই সম্মানিত স্থানে এসে তাঁরা নামাজ আদায়ের পাশাপাশি প্রিয় নবী (সা.)-এর পবিত্র রওজা শরিফ জিয়ারত করেন এবং ঐতিহাসিক স্থানগুলো পরিদর্শন করেন। গত এক বছরে ২৮ কোটির বেশি মুসল্লি পবিত্র এই মসজিদ পরিদর্শন করেন। গত ২২ জানুয়ারি সৌদি আরবের সংবাদ সংস্থা এই তথ্য জানায়।
মক্কা ও মদিনার পবিত্র দুই মসজিদের তত্ত্বাবধানকারী জেনারেল অথরিটি এক বিবৃতিতে জানায়, ২০২৩ সালে ২৮ কোটির বেশি মুসল্লি পবিত্র মসজিদে নববী পরিদর্শন করেন। পবিত্র মসজিদে নববীতে আগত মুসল্লি ও দর্শনার্থীদের স্বাচ্ছন্দ্যের সঙ্গে নামাজ ও অন্যান্য ইবাদত নিশ্চিত করতে এর তত্ত্বাবধানকারী প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্ট সব বিভাগ প্রয়োজনীয় সব সেবা দিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে গত এক সপ্তাহে পবিত্র মসজিদে নববীতে ৫৮ লাখের বেশি মুসল্লি ও দর্শনার্থী উপস্থিত হয়েছেন। এর মধ্যে এক লাখ ৩০ হাজার ৪০১ জন পুরুষ এবং এক লাখ ১৫ হাজার ৫৫১ জন নারী রয়েছেন।
গত ২৮ জমাদিউস সানি থেকে ৪ রজব পর্যন্ত তাঁরা পবিত্র এই মসজিদে আসেন এবং পবিত্র রওজা শরিফ জিয়ারত করেন। এ সময় মসজিদের নির্ধারিত স্থানে এক লাখ ২৩ হাজার ২০০ জমজমের পানি প্যাক এবং ৯৯ হাজার ৮৩২টি হালকা খাবার বিতরণ করা হয়।
এদিকে ২০২৩ সালে বিভিন্ন দেশ থেকে ১৩ কোটি ৫৫ লাখের বেশি মুসলিম ওমরাহ পালন করেন, যা ছিল সৌদি আরবের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সংখ্যা। এর আগে গত বছরের জুলাইয়ে করোনা-পরবর্তী সময়ের সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মুসলিম হজ পালন করেন।
এতে ১৮ লাখ ৪৫ হাজার ৪৫ জন অংশ নেন, যার মধ্যে ১৬ লাখ ৬০ হাজার ৯১৫ জন বিদেশি হজযাত্রী ছিলেন।
মক্কা ও মদিনার পবিত্র দুই মসজিদের তত্ত্বাবধানকারী জেনারেল অথরিটি এক বিবৃতিতে জানায়, ২০২৩ সালে ২৮ কোটির বেশি মুসল্লি পবিত্র মসজিদে নববী পরিদর্শন করেন। পবিত্র মসজিদে নববীতে আগত মুসল্লি ও দর্শনার্থীদের স্বাচ্ছন্দ্যের সঙ্গে নামাজ ও অন্যান্য ইবাদত নিশ্চিত করতে এর তত্ত্বাবধানকারী প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্ট সব বিভাগ প্রয়োজনীয় সব সেবা দিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে গত এক সপ্তাহে পবিত্র মসজিদে নববীতে ৫৮ লাখের বেশি মুসল্লি ও দর্শনার্থী উপস্থিত হয়েছেন। এর মধ্যে এক লাখ ৩০ হাজার ৪০১ জন পুরুষ এবং এক লাখ ১৫ হাজার ৫৫১ জন নারী রয়েছেন।
গত ২৮ জমাদিউস সানি থেকে ৪ রজব পর্যন্ত তাঁরা পবিত্র এই মসজিদে আসেন এবং পবিত্র রওজা শরিফ জিয়ারত করেন। এ সময় মসজিদের নির্ধারিত স্থানে এক লাখ ২৩ হাজার ২০০ জমজমের পানি প্যাক এবং ৯৯ হাজার ৮৩২টি হালকা খাবার বিতরণ করা হয়।
এদিকে ২০২৩ সালে বিভিন্ন দেশ থেকে ১৩ কোটি ৫৫ লাখের বেশি মুসলিম ওমরাহ পালন করেন, যা ছিল সৌদি আরবের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সংখ্যা। এর আগে গত বছরের জুলাইয়ে করোনা-পরবর্তী সময়ের সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মুসলিম হজ পালন করেন।
এতে ১৮ লাখ ৪৫ হাজার ৪৫ জন অংশ নেন, যার মধ্যে ১৬ লাখ ৬০ হাজার ৯১৫ জন বিদেশি হজযাত্রী ছিলেন।