চলমান শৈত্যপ্রবাহের কারণে সারা দেশে সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু হবে সকাল ১০টায়। আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত এই নির্দেশনা বহাল থাকবে বলে জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এ ছাড়াও যেসব জেলায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামবে, সেসব জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ রাখার নির্দেশনাও বহাল থাকবে। আজ সোমবার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ কবির উদ্দীন স্বাক্ষরিত এক নির্দেশনায় এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সারা দেশে চলমান শৈত্যপ্রবাহের কারণে শিক্ষার্থীদের অসুবিধার কথা বিবেচনায় সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সকাল ১০টা থেকে শুরু হবে। এ ছাড়াও ইতিপূর্বে এই মন্ত্রণালয় হতে জারিকৃত যেসব জেলায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামবে সে সব জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা বহাল থাকবে।
এদিকে তীব্র শীত ও তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নেমে যাওয়ায় দেশের বিভিন্ন জেলায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সোমবার (২২ জানুয়ারি) বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়া জেলাগুলোর মধ্যে রয়েছে- বগুড়া, নওগাঁ, পাবনা, নাটোর, নীলফামারী ও লালমনিরহাট।
এ ছাড়াও যেসব জেলায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামবে, সেসব জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ রাখার নির্দেশনাও বহাল থাকবে। আজ সোমবার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ কবির উদ্দীন স্বাক্ষরিত এক নির্দেশনায় এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সারা দেশে চলমান শৈত্যপ্রবাহের কারণে শিক্ষার্থীদের অসুবিধার কথা বিবেচনায় সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সকাল ১০টা থেকে শুরু হবে। এ ছাড়াও ইতিপূর্বে এই মন্ত্রণালয় হতে জারিকৃত যেসব জেলায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামবে সে সব জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা বহাল থাকবে।
এদিকে তীব্র শীত ও তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নেমে যাওয়ায় দেশের বিভিন্ন জেলায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সোমবার (২২ জানুয়ারি) বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়া জেলাগুলোর মধ্যে রয়েছে- বগুড়া, নওগাঁ, পাবনা, নাটোর, নীলফামারী ও লালমনিরহাট।