চিলমারী (কুড়িগ্রাম) সংবাদদাতা: কুড়িগ্রাম জেলার উপর দিয়ে ২দিন ধরে বইছে মৃদু শৈত্য প্রবাহ। এতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস। ফলে সকল প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার নির্দেশনা দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বিভাগ।
চলমান শৈত প্রবাহের কারণে জেলার সকল প্রাতিষ্ঠানিক বিদ্যালয় বন্ধ থাকলেও কিন্ডারগার্টেন খোলা রয়েছে। চলমান শৈত প্রবাহে এসকল বিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত শিশু শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ছেন।
সোমবার সকালে সরেজমিন দেখা গেছে উপজেলার ফুলকলি মেরিট কেয়ার স্কুল ও হলি চাইল্ড এভারকেয়ার প্রতিষ্ঠান খোলা রয়েছে এবং স্বাভাবিক দিনের মতই শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।
ফুলকলি মেরিট কেয়ারের পরিচালক আব্দুর রউফ বলেন, আমরা তো দশটায় ক্লাস শুরু করি। আচ্ছা ঠিক আছে ছুটি দিয়ে দিচ্ছি।
উপজেলা শিক্ষা অফিসার আবু সালেহ সরকার জানান, কিন্ডারগার্টেন তো আমাদের অধীনে না। তারা ব্যক্তিগত ভাবে পরিচালনা করলে করতে পারে না করলে নাই।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মিনহাজুল ইসলাম জানান, শিক্ষা অফিসারের সঙ্গে কথা বলে দেখতেছি।
স্বাস্থ্য ঝুঁকির বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আমিনুল ইসলাম জানান, অতিরিক্ত ঠান্ডা লাগলে শিশুদের কোল্ড ডাইরিয়া, নিউমোনিয়া, সর্দি কাশি, এজমা হতে পারে। তবে যেহেতু জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে এমতাবস্থায় স্কুলে শিশুদের না পাঠানোই ভাল হবে বলে তিনি মনে করেন।
চলমান শৈত প্রবাহের কারণে জেলার সকল প্রাতিষ্ঠানিক বিদ্যালয় বন্ধ থাকলেও কিন্ডারগার্টেন খোলা রয়েছে। চলমান শৈত প্রবাহে এসকল বিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত শিশু শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ছেন।
সোমবার সকালে সরেজমিন দেখা গেছে উপজেলার ফুলকলি মেরিট কেয়ার স্কুল ও হলি চাইল্ড এভারকেয়ার প্রতিষ্ঠান খোলা রয়েছে এবং স্বাভাবিক দিনের মতই শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।
ফুলকলি মেরিট কেয়ারের পরিচালক আব্দুর রউফ বলেন, আমরা তো দশটায় ক্লাস শুরু করি। আচ্ছা ঠিক আছে ছুটি দিয়ে দিচ্ছি।
উপজেলা শিক্ষা অফিসার আবু সালেহ সরকার জানান, কিন্ডারগার্টেন তো আমাদের অধীনে না। তারা ব্যক্তিগত ভাবে পরিচালনা করলে করতে পারে না করলে নাই।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মিনহাজুল ইসলাম জানান, শিক্ষা অফিসারের সঙ্গে কথা বলে দেখতেছি।
স্বাস্থ্য ঝুঁকির বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আমিনুল ইসলাম জানান, অতিরিক্ত ঠান্ডা লাগলে শিশুদের কোল্ড ডাইরিয়া, নিউমোনিয়া, সর্দি কাশি, এজমা হতে পারে। তবে যেহেতু জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে এমতাবস্থায় স্কুলে শিশুদের না পাঠানোই ভাল হবে বলে তিনি মনে করেন।