স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, এখন পর্যন্ত কোনো দেশ থেকে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়নি। তাই আমরা মনে করি— একটি সুন্দর ইলেকশন জাতিকে উপহার দিয়েছে আমাদের নির্বাচন কমিশন।
সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে চীন সরকারের ‘গ্রেট ওয়াল কমোরেটিভ মেডেল’ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এ মেডেল হস্তান্তর করেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাদের বন্ধু চায়না সরকার সবসময় বলেছে নির্বাচনটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ বিষয়ে আমাদের কোনো মন্তব্য নেই। বাংলাদেশই সিদ্ধান্ত নেবে, তারাই নির্বাচন পরিচালনা করবে।
তিনি বলেন, অনেক বিরূপ মন্তব্য অনেকে করেছেন, আমি মনে করি তারা এখন বুঝে গেছেন সুন্দর ইলেকশন বাংলাদেশে হয়েছে, আন্ডার দ্য লিডারশিপ অব আওয়ার প্রাইম মিনিস্টার শেখ হাসিনা এবং আমাদের নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, বিদেশ এবং আমাদের অন্যান্য প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে চমৎকার সম্পর্ক রয়েছে। আমি মনে করি, এটা আরো শক্তিশালী হবে। আপনারা দেখেছেন চীনের রাষ্ট্রদূত তাদের সাপোর্টটা কীভাবে আমাদের দিয়ে গেছেন।
চীনের কাছে আমরা কী সহযোগিতা চেয়েছি- এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা সবসময় সাইবার সিকিউরিটির বিষয়ে উদ্বিগ্ন আছি। আমরা ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম, আন্তর্জাতিক ক্রাইম- এ সমস্ত ক্রাইম যাতে প্রতিরোধ করতে পারি সেগুলোর জন্য আমরা সবসময় সহযোগিতা চাচ্ছি।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, তারা সবসময় আমাদের নিরাপত্তা বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছেন। এটা আরো দেওয়ার জন্য এবং এর পরিধি বাড়ানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছি। তারা কনসিডার করেছেন যে, তারা আমাদের আরো ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করবেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ট্রেনিংয়ের জন্য আমাদের পুলিশ মহাপরিদর্শক এরই মধ্যে তালিকা তাদের হস্তান্তর করেছেন। আমরা আশা করি, তারা সেটি গ্রহণ করবে।
সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে চীন সরকারের ‘গ্রেট ওয়াল কমোরেটিভ মেডেল’ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এ মেডেল হস্তান্তর করেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাদের বন্ধু চায়না সরকার সবসময় বলেছে নির্বাচনটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ বিষয়ে আমাদের কোনো মন্তব্য নেই। বাংলাদেশই সিদ্ধান্ত নেবে, তারাই নির্বাচন পরিচালনা করবে।
তিনি বলেন, অনেক বিরূপ মন্তব্য অনেকে করেছেন, আমি মনে করি তারা এখন বুঝে গেছেন সুন্দর ইলেকশন বাংলাদেশে হয়েছে, আন্ডার দ্য লিডারশিপ অব আওয়ার প্রাইম মিনিস্টার শেখ হাসিনা এবং আমাদের নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, বিদেশ এবং আমাদের অন্যান্য প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে চমৎকার সম্পর্ক রয়েছে। আমি মনে করি, এটা আরো শক্তিশালী হবে। আপনারা দেখেছেন চীনের রাষ্ট্রদূত তাদের সাপোর্টটা কীভাবে আমাদের দিয়ে গেছেন।
চীনের কাছে আমরা কী সহযোগিতা চেয়েছি- এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা সবসময় সাইবার সিকিউরিটির বিষয়ে উদ্বিগ্ন আছি। আমরা ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম, আন্তর্জাতিক ক্রাইম- এ সমস্ত ক্রাইম যাতে প্রতিরোধ করতে পারি সেগুলোর জন্য আমরা সবসময় সহযোগিতা চাচ্ছি।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, তারা সবসময় আমাদের নিরাপত্তা বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছেন। এটা আরো দেওয়ার জন্য এবং এর পরিধি বাড়ানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছি। তারা কনসিডার করেছেন যে, তারা আমাদের আরো ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করবেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ট্রেনিংয়ের জন্য আমাদের পুলিশ মহাপরিদর্শক এরই মধ্যে তালিকা তাদের হস্তান্তর করেছেন। আমরা আশা করি, তারা সেটি গ্রহণ করবে।