সাইফুল্লাহ, নিজস্ব প্রতিবেদক: আগামী ২, ৩ এবং ৪ ফেব্রুয়ারি টঙ্গীর তুরাগ তীরে হতে যাচ্ছে বিশ্ব ইজতেমা। এতে দেশের বিভিন্ন জেলাসহ বিদেশ থেকে বহু ধর্মপ্রাণ মুসলমান অংশগ্রহণ করে থাকে। ইতিপূর্বে টঙ্গীর ময়দানে ইজতেমা হলেও এবার প্রথম বার ইজতেমার ময়দান বিস্তার করে দিয়াবাড়িতে আনা হয়। ইতিমধ্যে সকল প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন করেছে ইজতেমা আয়োজকগণ।
ঢাকার বিভিন্ন মাদরাসার ছাত, মুসল্লী দিন ভেদে কাজ করে ইজতেমার ময়দান প্রস্তুত করে।
টঙ্গী ইজতেমা ময়দানের বয়ান মঞ্চের জিম্মাদার হাজী মোহাম্মদ রেজাউল করিম রেজা বলেন, ‘এবার টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানের মূল বয়ান মঞ্চের পাশাপাশি উত্তরার দিয়াবাড়িতে আরেকটি মঞ্চ প্রস্তুত করা হচ্ছে। টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানের মূল মঞ্চের বয়ান আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে দিয়াবাড়ি মঞ্চে সরবরাহ করা হবে। এমন ভাবে পরিচালনা করা হবে যাতে নামাজের সময় ও কোন রকম সমস্যা না হয় এ জন্য নামাজ হবে পৃথকভাবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিজে এসে পরিদর্শন করবেন। তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেস ব্রিফিং করে বিশ্ব ইজতেমার বিষয়ে বিস্তারিত বলবেন বলে নিশ্চিত করেছেন প্রধান সমন্বয়কারী প্রকৌশলী মাহফুজ হান্নান।
আয়োজকরা বলছেন, টঙ্গী ইজতেমা ময়দানে ১০ লাখ, তুরাগ নদীর পশ্চিম পারে এক লাখ ও দিয়াবাড়িতে দুই লাখ মুসল্লি অংশগ্রহণ করবেন। আখেরি মোনাজাতে প্রায় ৪০ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসলমান অংশগ্রহণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
মূলত তাবলীগ দুই দলে বিভক্ত হওয়ায় ইজতেমায় আগত মুসলমানদের সংখ্যার কথা মাথায় রেখে দুই স্থানে ইজতেমা হওয়ার পরিকল্পনা নেয়া হয়। এতে ইজতেমায় আগত মুসলমানদের ভোগান্তি কম হবে বলে আশা বাদী ইজতেমা আয়োজকগণ।
ঢাকার বিভিন্ন মাদরাসার ছাত, মুসল্লী দিন ভেদে কাজ করে ইজতেমার ময়দান প্রস্তুত করে।
টঙ্গী ইজতেমা ময়দানের বয়ান মঞ্চের জিম্মাদার হাজী মোহাম্মদ রেজাউল করিম রেজা বলেন, ‘এবার টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানের মূল বয়ান মঞ্চের পাশাপাশি উত্তরার দিয়াবাড়িতে আরেকটি মঞ্চ প্রস্তুত করা হচ্ছে। টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানের মূল মঞ্চের বয়ান আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে দিয়াবাড়ি মঞ্চে সরবরাহ করা হবে। এমন ভাবে পরিচালনা করা হবে যাতে নামাজের সময় ও কোন রকম সমস্যা না হয় এ জন্য নামাজ হবে পৃথকভাবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিজে এসে পরিদর্শন করবেন। তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেস ব্রিফিং করে বিশ্ব ইজতেমার বিষয়ে বিস্তারিত বলবেন বলে নিশ্চিত করেছেন প্রধান সমন্বয়কারী প্রকৌশলী মাহফুজ হান্নান।
আয়োজকরা বলছেন, টঙ্গী ইজতেমা ময়দানে ১০ লাখ, তুরাগ নদীর পশ্চিম পারে এক লাখ ও দিয়াবাড়িতে দুই লাখ মুসল্লি অংশগ্রহণ করবেন। আখেরি মোনাজাতে প্রায় ৪০ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসলমান অংশগ্রহণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
মূলত তাবলীগ দুই দলে বিভক্ত হওয়ায় ইজতেমায় আগত মুসলমানদের সংখ্যার কথা মাথায় রেখে দুই স্থানে ইজতেমা হওয়ার পরিকল্পনা নেয়া হয়। এতে ইজতেমায় আগত মুসলমানদের ভোগান্তি কম হবে বলে আশা বাদী ইজতেমা আয়োজকগণ।