ফেনীর ফাজিলপুরে দিন দুপুরে স্বর্ণ দোকান থেকে লুট হওয়া ৭৫ ভরি স্বর্ণের মধ্যে ১১ ভরি ৪ আনা ও নগদ ১ লাখ ৮ হাজার ৫শ টাকা উদ্ধার করেছে পুলিশ, এ ঘটনায় পুলিশ ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রোববার (২১ জানুয়ারি) রোববার সকালে ফেনীর পুলিশ সুপার কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার জাকির হাসান। পুলিশ সুপার বলেন, সিসি টিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে দেখা যায় গ্রেফতার আসামি ফরহাদ ও বাদশা অন্যান্য দুই পলাতক আসামি ঘটনার আগের দিন ১০ জানুয়ারি ফাজিলপুর বাজারে এসে দীর্ঘক্ষণ অবস্থান করে ওই দোকান দুপুরে বন্ধ করাসহ দুপুরে পুনরায় খোলার সময় পর্যবেক্ষণ করে।
ওই দিন দুপুরের খাবার শেষে বিকাল ৩টার সময় দোকান খোলার পর ৪ জন আলাদিন জুয়েলার্সে প্রবেশ করে আসামি ফরহাদ দোকান মালিকের সাথে দরদাম করে ১২শ টাকা দিয়ে একটি নাক ফুল ক্রয় করে। ঠিক ওই সময় অপর ৩ জন দোকানের কোন শোকেসে স্বর্ণালংকার আছে তা দেখে নেয় ও ভিতরে শাটার কেটে সহজে কোন পথে প্রবেশ করা যায় তা দেখে নেয়। আলাদিন জুয়েলার্সের পাশের গলি, সেলুন সহ সামনের পথ সবজির দোকান কিভাবে পাহারা দিতে হবে এবং চুরি করে কোন পথে সহজে বের হয়ে পালানো যাবে সেই পথ বাছাই করে নেয়
পরিকল্পনা মোতাবেক পরের দিন ১১ জানুয়ারি আলাদিন জুয়েলার্স দুপুরে বন্ধ করে যাওয়ার পর তাদের পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক টিমে লিভার বাদশার নেতৃত্বে যে যার মত অবস্থান নেয়। গ্রেফতারকৃত আসামি আলাউদ্দিন দোকানের শার্টারের তালা কাটে, অন্যান্য আসামি গলির পথে পাহারায় থাকে গ্রেফতারকৃত শফিক ব্যাগ নিয়ে দোকানে প্রবেশ করে স্বর্ণালংকার চুরি করে ব্যাগে ভরে পালিয়ে যায়।
এসময় চোরেরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে ফাজিলপুর বাজার থেকে মহাসড়কে যায়। সেখান থেকে লোকাল বাসে ফেনী সদর ও সেখান থেকে লোকাল বাসে কুমিল্লায় চোরেরা পালিয়ে যায়। তথ্য প্রযুক্তি ও ম্যানুয়াল সোর্সিং এর মাধ্যমে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে চট্টগ্রাম জেলারআনোয়ারা থানা, সিএমপি চট্রগ্রামের বাকুলিয়া থানা কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর, হোমনা, দেবিদ্বার সহ অন্যান্য এলাকা থেকে মো. আলাউদ্দিন (৩০), মো. ফরহাদ (৩৯), মো. বাদশা চৌধুরী (২৩), মো. সজিব সুমন প্রকাশ শুক্কুর (২৬), মো. মিজান (২৮), মো. শফিক প্রকাশ সোহেল প্রকাশ দাঁতলা শফিক (৩২) গ্রেফতার করে।
এসময় লুট হওয়া ৭৫ ভরি স্বর্ণের মধ্যে ১১ ভরি ৪ আনা ও নগদ ১ লাখ ৮ হাজার ৫শ টাকা উদ্ধার ও ৬ জনকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতার ৬ আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনায় জড়িত মোট ১২ আসামীর নাম ঠিকানা পাওয়া যায়। এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহাদাত হোসেন, থোয়াই অংপ্রু মারমা, ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম চৌধুরী সহ পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ওই দিন দুপুরের খাবার শেষে বিকাল ৩টার সময় দোকান খোলার পর ৪ জন আলাদিন জুয়েলার্সে প্রবেশ করে আসামি ফরহাদ দোকান মালিকের সাথে দরদাম করে ১২শ টাকা দিয়ে একটি নাক ফুল ক্রয় করে। ঠিক ওই সময় অপর ৩ জন দোকানের কোন শোকেসে স্বর্ণালংকার আছে তা দেখে নেয় ও ভিতরে শাটার কেটে সহজে কোন পথে প্রবেশ করা যায় তা দেখে নেয়। আলাদিন জুয়েলার্সের পাশের গলি, সেলুন সহ সামনের পথ সবজির দোকান কিভাবে পাহারা দিতে হবে এবং চুরি করে কোন পথে সহজে বের হয়ে পালানো যাবে সেই পথ বাছাই করে নেয়
পরিকল্পনা মোতাবেক পরের দিন ১১ জানুয়ারি আলাদিন জুয়েলার্স দুপুরে বন্ধ করে যাওয়ার পর তাদের পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক টিমে লিভার বাদশার নেতৃত্বে যে যার মত অবস্থান নেয়। গ্রেফতারকৃত আসামি আলাউদ্দিন দোকানের শার্টারের তালা কাটে, অন্যান্য আসামি গলির পথে পাহারায় থাকে গ্রেফতারকৃত শফিক ব্যাগ নিয়ে দোকানে প্রবেশ করে স্বর্ণালংকার চুরি করে ব্যাগে ভরে পালিয়ে যায়।
এসময় চোরেরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে ফাজিলপুর বাজার থেকে মহাসড়কে যায়। সেখান থেকে লোকাল বাসে ফেনী সদর ও সেখান থেকে লোকাল বাসে কুমিল্লায় চোরেরা পালিয়ে যায়। তথ্য প্রযুক্তি ও ম্যানুয়াল সোর্সিং এর মাধ্যমে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে চট্টগ্রাম জেলারআনোয়ারা থানা, সিএমপি চট্রগ্রামের বাকুলিয়া থানা কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর, হোমনা, দেবিদ্বার সহ অন্যান্য এলাকা থেকে মো. আলাউদ্দিন (৩০), মো. ফরহাদ (৩৯), মো. বাদশা চৌধুরী (২৩), মো. সজিব সুমন প্রকাশ শুক্কুর (২৬), মো. মিজান (২৮), মো. শফিক প্রকাশ সোহেল প্রকাশ দাঁতলা শফিক (৩২) গ্রেফতার করে।
এসময় লুট হওয়া ৭৫ ভরি স্বর্ণের মধ্যে ১১ ভরি ৪ আনা ও নগদ ১ লাখ ৮ হাজার ৫শ টাকা উদ্ধার ও ৬ জনকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতার ৬ আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনায় জড়িত মোট ১২ আসামীর নাম ঠিকানা পাওয়া যায়। এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহাদাত হোসেন, থোয়াই অংপ্রু মারমা, ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম চৌধুরী সহ পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।