অনলাইন কেনাকাটায় ক্রেতাদের সম্পূর্ণ নতুন অভিজ্ঞতা দিতে প্রথম বারের মত ফ্রি ডেলিভারি ফেস্টিভ্যাল শুরু করতে যাচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস দারাজ। এ উৎসব শুরু হবে ২৫ জানুয়ারি থেকে, চলবে ৩১ জানুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত। দেশ জুড়ে অবিরাম এই ফ্রি ডেলিভারি নিশ্চিত করার জন্য দারাজ অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং সম্পূর্ণ আধুনিক পদ্ধতি অবলম্বন করেছে।
দারাজ ফ্রি ডেলিভারি ফেস্টিভ্যালে ক্রেতারা আরও পাচ্ছেন ৭০% পর্যন্ত ছাড়সহ আকর্ষণীয় সব অফার। ৩টি পণ্যের বান্ডেল পাচ্ছেন মাত্র ৪৯৯ টাকা থেকে, হট ডীলস-এ ৭০% পর্যন্ত ছাড়, মেগা ডীলস-এ ৬০% পর্যন্ত ছাড়, ব্র্যান্ড ওয়ারেন্টি এবং ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত ভাউচার। এসকল আকর্ষণীয় অফারসমূহের সাথে থাকছে ফ্রি ডেলিভারি যা ক্রেতাদেরকে সর্বোচ্চ সঞ্চয়ের সুযোগ করে দিবে।
দারাজ ফ্রি ডেলিভারি ফেস্টিভ্যালের মূল উদ্দেশ্য হল ক্রেতাদের নির্ধারিত ঠিকানায় সহজেই পণ্য পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা যেখানে তাদেরকে কোন ডেলিভারি খরচের চিন্তা করতে হবে না, পাশাপাশি পণ্য সংগ্রহ করার জন্য অতিরিক্ত ভাড়াও গুনতে হবে না। এছাড়াও দৈনন্দিন চাহিদাগুলো সর্বোত্তম মূল্যে পূরণ করার সুযোগ করে দেয়া এই ক্যাম্পেইনের অন্যতম লক্ষ্য। দেশের যে কোনও প্রান্ত থেকেই ক্রেতারা উপভোগ করতে পারবেন এই আকর্ষণীয় অফার। উল্লেখ্য গত ১২ বছরের সর্বোচ্চ মুদ্রাস্ফীতি লক্ষ্য করা যায় ২০২৩ সালে যা অক্টোবর মাসে ৯.৯৩%-এ এসে ঠেকেছিল। এছাড়াও ব্যবসায়িক নীতি নির্ধারণে নানান পরিবর্তনের কারণে জ্বালানির মূল্য, ট্যাক্স এমনকি বিভিন্ন সার্ভিস ফি-ও বৃদ্ধি পায়। প্রতিফলনস্বরূপ দেশের বিভিন্ন ব্যবসাক্ষেত্রে ডেলিভারি ফি-ও বৃদ্ধি পায়, যার কারণে অনলাইন কেনাকাটার খরচও বেড়ে যায়। তবে দারাজ ফ্রি ডেলিভারি ফেস্টিভ্যাল ক্রেতাদের সর্বাধিক সঞ্চয়ের সুযোগ করে দিচ্ছে যার মাধ্যমে তারা ঘরে বসেই তাদের দৈনন্দিন চাহিদাগুলো পূরণ করতে পারবেন কোনও ডেলিভারি ফি ছাড়া। এর মাধ্যমে দেশব্যাপী দারাজ সুবিধাবঞ্চিত মানুষগুলোর কাছেও পৌঁছাতে চায়। বিশেষ করে ঢাকার বাইরে (চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট ইত্যাদি) যেসকল ক্রেতারা অবস্থান করেন তাদের জন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আরও সহজলভ্য করে তোলাই এই ফেস্টিভ্যালের আরেকটি অন্যতম উদ্দেশ্য। এখানে উল্লেখ্য যে ডিসেম্বর ২০২৩-এ দারাজের মোট ক্রেতাদের প্রায় অর্ধেক ফ্রি ডেলিভারি সুবিধা উপভোগ করেছেন যা জানুয়ারি ২০২৩ এর তুলনায় ৫০০% বেশী।
এই ক্যাম্পেইন চলাকালিন বিক্রেতাদের ব্যবসা বৃদ্ধির সুযোগও বেড়ে যাবে কারণ এটি সেসকল অঞ্চলে পণ্য পৌঁছার সুযোগ করে দিচ্ছে যেখানে পূর্বে তাদের ব্যবসা সীমিত ছিল। শুধু তাই নয়, এর মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগের (এসএমই) ব্যবসায়ীরাও সারা দেশে তাদের ব্যবসা প্রসারিত করার পাশাপাশি আয়ও বৃদ্ধি করার সুযোগ পাবেন। দারাজে বিক্রেতাগণ ফ্রি ডেলিভারিকে তাদের ব্যবসা বৃদ্ধির সহায়ক হিসেবে মনে করেন যা এসএমই ব্যবসায়ীদের ক্রমোন্নতিকে আরও ত্বরান্বিত করে তুলছে। বিগত বছরে ফ্রি ডেলিভারি ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিক্রেতাদের মাঝে ৭০% প্রবৃদ্ধি লক্ষ্য করা গিয়েছে।
দারাজ বাংলাদেশের চীফ অপারেটিং অফিসার খন্দকার তাসফিন আলম বলেন, “ক্রেতাদের দুয়ারে সর্বোত্তম মূল্যে সর্বাধিক পণ্য পৌঁছে দেয়ার সুবিধা তৈরি করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। দারাজ ফ্রি ডেলিভারি ফেস্টিভ্যাল সে প্রতিশ্রুতির-ই একটি প্রমাণ। আমরা শত শত যানবাহনের একটি বহর তৈরি করেছি যা কৌশলগতভাবে দেশব্যাপী প্রত্যেক অঞ্চলে অবস্থিত আমদের ফুলফিলমেন্ট পয়েন্ট এবং সর্টিং সেন্টারগুলোকে সংযুক্ত করে। এখান থেকে হাজারো ডেলিভারি হিরো প্যাকেজগুলো সংগ্রহ করে ক্রেতাদের ঠিকানায় সরাসরি পৌঁছে দেয়। দেশব্যাপী অন্যতম এই লজিস্টিকস অবকাঠামো ভৌগলিক অবস্থান নির্বিশেষে প্রত্যেকের কাছে তাদের পণ্যসমূহ সবচেয়ে দ্রুত এবং সর্বনিম্ন খরচে পৌঁছে দিতে দারাজকে সাহায্য করে। এ অবকাঠামোর সাথে আরও আছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি, রিয়েল-টাইম ট্র্যাকিং এবং রুট অপ্টিমাইজেশন যা এ লক্ষ্য পূরণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।”
দারাজ ফ্রি ডেলিভারি ফেস্টিভ্যালে ক্রেতারা আরও পাচ্ছেন ৭০% পর্যন্ত ছাড়সহ আকর্ষণীয় সব অফার। ৩টি পণ্যের বান্ডেল পাচ্ছেন মাত্র ৪৯৯ টাকা থেকে, হট ডীলস-এ ৭০% পর্যন্ত ছাড়, মেগা ডীলস-এ ৬০% পর্যন্ত ছাড়, ব্র্যান্ড ওয়ারেন্টি এবং ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত ভাউচার। এসকল আকর্ষণীয় অফারসমূহের সাথে থাকছে ফ্রি ডেলিভারি যা ক্রেতাদেরকে সর্বোচ্চ সঞ্চয়ের সুযোগ করে দিবে।
দারাজ ফ্রি ডেলিভারি ফেস্টিভ্যালের মূল উদ্দেশ্য হল ক্রেতাদের নির্ধারিত ঠিকানায় সহজেই পণ্য পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা যেখানে তাদেরকে কোন ডেলিভারি খরচের চিন্তা করতে হবে না, পাশাপাশি পণ্য সংগ্রহ করার জন্য অতিরিক্ত ভাড়াও গুনতে হবে না। এছাড়াও দৈনন্দিন চাহিদাগুলো সর্বোত্তম মূল্যে পূরণ করার সুযোগ করে দেয়া এই ক্যাম্পেইনের অন্যতম লক্ষ্য। দেশের যে কোনও প্রান্ত থেকেই ক্রেতারা উপভোগ করতে পারবেন এই আকর্ষণীয় অফার। উল্লেখ্য গত ১২ বছরের সর্বোচ্চ মুদ্রাস্ফীতি লক্ষ্য করা যায় ২০২৩ সালে যা অক্টোবর মাসে ৯.৯৩%-এ এসে ঠেকেছিল। এছাড়াও ব্যবসায়িক নীতি নির্ধারণে নানান পরিবর্তনের কারণে জ্বালানির মূল্য, ট্যাক্স এমনকি বিভিন্ন সার্ভিস ফি-ও বৃদ্ধি পায়। প্রতিফলনস্বরূপ দেশের বিভিন্ন ব্যবসাক্ষেত্রে ডেলিভারি ফি-ও বৃদ্ধি পায়, যার কারণে অনলাইন কেনাকাটার খরচও বেড়ে যায়। তবে দারাজ ফ্রি ডেলিভারি ফেস্টিভ্যাল ক্রেতাদের সর্বাধিক সঞ্চয়ের সুযোগ করে দিচ্ছে যার মাধ্যমে তারা ঘরে বসেই তাদের দৈনন্দিন চাহিদাগুলো পূরণ করতে পারবেন কোনও ডেলিভারি ফি ছাড়া। এর মাধ্যমে দেশব্যাপী দারাজ সুবিধাবঞ্চিত মানুষগুলোর কাছেও পৌঁছাতে চায়। বিশেষ করে ঢাকার বাইরে (চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট ইত্যাদি) যেসকল ক্রেতারা অবস্থান করেন তাদের জন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আরও সহজলভ্য করে তোলাই এই ফেস্টিভ্যালের আরেকটি অন্যতম উদ্দেশ্য। এখানে উল্লেখ্য যে ডিসেম্বর ২০২৩-এ দারাজের মোট ক্রেতাদের প্রায় অর্ধেক ফ্রি ডেলিভারি সুবিধা উপভোগ করেছেন যা জানুয়ারি ২০২৩ এর তুলনায় ৫০০% বেশী।
এই ক্যাম্পেইন চলাকালিন বিক্রেতাদের ব্যবসা বৃদ্ধির সুযোগও বেড়ে যাবে কারণ এটি সেসকল অঞ্চলে পণ্য পৌঁছার সুযোগ করে দিচ্ছে যেখানে পূর্বে তাদের ব্যবসা সীমিত ছিল। শুধু তাই নয়, এর মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগের (এসএমই) ব্যবসায়ীরাও সারা দেশে তাদের ব্যবসা প্রসারিত করার পাশাপাশি আয়ও বৃদ্ধি করার সুযোগ পাবেন। দারাজে বিক্রেতাগণ ফ্রি ডেলিভারিকে তাদের ব্যবসা বৃদ্ধির সহায়ক হিসেবে মনে করেন যা এসএমই ব্যবসায়ীদের ক্রমোন্নতিকে আরও ত্বরান্বিত করে তুলছে। বিগত বছরে ফ্রি ডেলিভারি ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিক্রেতাদের মাঝে ৭০% প্রবৃদ্ধি লক্ষ্য করা গিয়েছে।
দারাজ বাংলাদেশের চীফ অপারেটিং অফিসার খন্দকার তাসফিন আলম বলেন, “ক্রেতাদের দুয়ারে সর্বোত্তম মূল্যে সর্বাধিক পণ্য পৌঁছে দেয়ার সুবিধা তৈরি করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। দারাজ ফ্রি ডেলিভারি ফেস্টিভ্যাল সে প্রতিশ্রুতির-ই একটি প্রমাণ। আমরা শত শত যানবাহনের একটি বহর তৈরি করেছি যা কৌশলগতভাবে দেশব্যাপী প্রত্যেক অঞ্চলে অবস্থিত আমদের ফুলফিলমেন্ট পয়েন্ট এবং সর্টিং সেন্টারগুলোকে সংযুক্ত করে। এখান থেকে হাজারো ডেলিভারি হিরো প্যাকেজগুলো সংগ্রহ করে ক্রেতাদের ঠিকানায় সরাসরি পৌঁছে দেয়। দেশব্যাপী অন্যতম এই লজিস্টিকস অবকাঠামো ভৌগলিক অবস্থান নির্বিশেষে প্রত্যেকের কাছে তাদের পণ্যসমূহ সবচেয়ে দ্রুত এবং সর্বনিম্ন খরচে পৌঁছে দিতে দারাজকে সাহায্য করে। এ অবকাঠামোর সাথে আরও আছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি, রিয়েল-টাইম ট্র্যাকিং এবং রুট অপ্টিমাইজেশন যা এ লক্ষ্য পূরণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।”