এবার পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় আলিফ মাহমুদ রুদ্র (২২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতার সঙ্গে তার বাবা রাসেল মোল্লা সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দিয়েছেন। বাবার অবাধ্য হয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িত থাকায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, আলিফ মাহমুদ রুদ্র কলাপাড়ার ৬নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি। তিনি কলাপাড়া ইসমাইল তালুকদার টেকনিক্যাল কলেজ থেকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেছেন। তার বাবা রাসেল মোল্লা কলাপাড়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক।
এদিকে রাসেল মোল্লা বলেন, আমি আমার ছেলের জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে গেছি। আমি আগে রাজনীতি করতাম, আমি রাজনীতিকে এখন পছন্দ করি না। আমার ছেলে ছাত্রলীগের রাজনীতি করুক সেটা আমি চাই না। এজন্য আমি তাকে ত্যাজ্য ঘোষণা করেছি। খুব শিগগিরই কাগজে-কলমে তাকে ত্যাজ্য করা হবে।
এর আগে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লেখেন, প্রিয় কলাপাড়াবাসী, আসসালামু আলাইকুম। আমার ছেলে আলিফ মাহমুদ রুদ্র আমার সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িত হওয়ার কারণে তাকে পরিবার থেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করলাম। আজ থেকে আমার পরিবারের কোনো সদস্যের সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। আমি নিজেও কোনো রাজনীতিক দলের সঙ্গে জড়িত নেই। আগামীতে কোনো দলের সঙ্গে জড়িতও হব না।
এদিকে ছাত্রলীগ নেতা আলিফ মাহমুদ রুদ্র বলেন, আমি আমার বাবার বাসায় থাকি না, আমি ছোটবেলা থেকেই ছাত্রলীগকে পছন্দ করি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারণ করে বেঁচে থাকতে চাই। আমি ছাত্রলীগের রাজনীতি করি এজন্য আহত হয়েছি কয়েকবার। পরিবারের সঙ্গে আমার অনেক আগে থেকেই ভালো সম্পর্ক নেই। আমি ছাত্রলীগের জন্য নিবেদিত প্রাণ।
এ বিষয়ে পটুয়াখালী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, তেজ্য করার বিষয়টি পারিবারিক। তারপরও আলিফ মাহমুদ রুদ্র যদি ছাত্রলীগের জন্য নিবেদিত প্রাণ হয়ে থাকেন অবশ্যই তাকে মূল্যায়ন করা হবে। দেশে লাখ লাখ ছাত্রলীগ কর্মী রয়েছে। তাদের বাবারা গৌরব করেন তার সন্তানদের নিয়ে, কারণ তার ছেলে ছাত্রলীগ করেন। আমরা রুদ্রর পাশে রয়েছি।
এদিকে কলাপাড়া পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শওকত হোসেন চৌধুরী বলেন, রাসেল মোল্লা আগে বিএনপির রাজনীতি করতেন। তার ছেলে রুদ্র এখন আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে। কলাপাড়া পৌরসভার নির্বাচনের সময় তার ছেলে নৌকা মার্কার সমর্থনে মিছিল-মিটিং করেছে, আমি দেখেছি। তখন মারামারির একটি ঝামেলা করেছিল।
জানা যায়, আলিফ মাহমুদ রুদ্র কলাপাড়ার ৬নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি। তিনি কলাপাড়া ইসমাইল তালুকদার টেকনিক্যাল কলেজ থেকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেছেন। তার বাবা রাসেল মোল্লা কলাপাড়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক।
এদিকে রাসেল মোল্লা বলেন, আমি আমার ছেলের জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে গেছি। আমি আগে রাজনীতি করতাম, আমি রাজনীতিকে এখন পছন্দ করি না। আমার ছেলে ছাত্রলীগের রাজনীতি করুক সেটা আমি চাই না। এজন্য আমি তাকে ত্যাজ্য ঘোষণা করেছি। খুব শিগগিরই কাগজে-কলমে তাকে ত্যাজ্য করা হবে।
এর আগে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লেখেন, প্রিয় কলাপাড়াবাসী, আসসালামু আলাইকুম। আমার ছেলে আলিফ মাহমুদ রুদ্র আমার সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িত হওয়ার কারণে তাকে পরিবার থেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করলাম। আজ থেকে আমার পরিবারের কোনো সদস্যের সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। আমি নিজেও কোনো রাজনীতিক দলের সঙ্গে জড়িত নেই। আগামীতে কোনো দলের সঙ্গে জড়িতও হব না।
এদিকে ছাত্রলীগ নেতা আলিফ মাহমুদ রুদ্র বলেন, আমি আমার বাবার বাসায় থাকি না, আমি ছোটবেলা থেকেই ছাত্রলীগকে পছন্দ করি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারণ করে বেঁচে থাকতে চাই। আমি ছাত্রলীগের রাজনীতি করি এজন্য আহত হয়েছি কয়েকবার। পরিবারের সঙ্গে আমার অনেক আগে থেকেই ভালো সম্পর্ক নেই। আমি ছাত্রলীগের জন্য নিবেদিত প্রাণ।
এ বিষয়ে পটুয়াখালী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, তেজ্য করার বিষয়টি পারিবারিক। তারপরও আলিফ মাহমুদ রুদ্র যদি ছাত্রলীগের জন্য নিবেদিত প্রাণ হয়ে থাকেন অবশ্যই তাকে মূল্যায়ন করা হবে। দেশে লাখ লাখ ছাত্রলীগ কর্মী রয়েছে। তাদের বাবারা গৌরব করেন তার সন্তানদের নিয়ে, কারণ তার ছেলে ছাত্রলীগ করেন। আমরা রুদ্রর পাশে রয়েছি।
এদিকে কলাপাড়া পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শওকত হোসেন চৌধুরী বলেন, রাসেল মোল্লা আগে বিএনপির রাজনীতি করতেন। তার ছেলে রুদ্র এখন আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে। কলাপাড়া পৌরসভার নির্বাচনের সময় তার ছেলে নৌকা মার্কার সমর্থনে মিছিল-মিটিং করেছে, আমি দেখেছি। তখন মারামারির একটি ঝামেলা করেছিল।