মোহাম্মদ রিদুয়ান হাফিজ কক্সবাজার প্রতিনিধি: কক্সবাজারের চকরিয়ার কোনাখালীতে গত পহেলা ডিসেম্বর রাতে মোবাইল বিক্রির টাকা নিয়ে নৃশংসভাবে খুন হওয়া পেকুয়ার কলেজ-শিক্ষার্থী মোহাম্মদ জিহাদ (২২) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িত একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এরপর পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এবং হত্যাকাণ্ডে নিজেকে জড়িয়ে আদালতেও ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয় গ্রেপ্তার ওই যুবক। গ্রেপ্তার যুবকের নাম মো. আমজাদ হোসেন (২৫)। সে চকরিয়ার কোনাখালী ইউনিয়নের তিন নম্বর ওয়ার্ডের মরংঘোনা গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম প্রকাশ কাঁকড়া জাহাঙ্গীরের ছেলে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চকরিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মিজানুর রহমান জানান, শনিবার দুপুরে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তারের পর তাকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে উপস্থাপন করা হয়। এ সময় বিচারকের কাছে সে কলেজ-শিক্ষার্থী জিহাদ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকাসহ হত্যাকাণ্ডে প্রায় ১২ জন অংশগ্রহণ করে বলে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়।
পুলিশ জানায়, গত ১ ডিসেম্বর রাত পৌনে ৮টার দিকে মোবাইল ফোনে ডেকে নিয়ে চকরিয়ার কোনাখালী ইউনিয়নের বাঘগুজারাস্থ নির্জন এলাকায় নৃশংসভাবে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয় কলেজ-শিক্ষার্থী জিহাদকে। সে পেকুয়া সদর ইউনিয়নের সিকদারপাড়ার অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য মোহাম্মদ বাচ্চুর পুত্র।
এ ব্যাপারে চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, এই হত্যাকাণ্ডের পরপরই স্থানীয় জনতার সহায়তায় একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরবর্তীতে এই খুনের মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত ছিল। অবশেষে হত্যায় সরাসরি জড়িত যুবক আমজাদকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাকিদেরও গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চকরিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মিজানুর রহমান জানান, শনিবার দুপুরে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তারের পর তাকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে উপস্থাপন করা হয়। এ সময় বিচারকের কাছে সে কলেজ-শিক্ষার্থী জিহাদ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকাসহ হত্যাকাণ্ডে প্রায় ১২ জন অংশগ্রহণ করে বলে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়।
পুলিশ জানায়, গত ১ ডিসেম্বর রাত পৌনে ৮টার দিকে মোবাইল ফোনে ডেকে নিয়ে চকরিয়ার কোনাখালী ইউনিয়নের বাঘগুজারাস্থ নির্জন এলাকায় নৃশংসভাবে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয় কলেজ-শিক্ষার্থী জিহাদকে। সে পেকুয়া সদর ইউনিয়নের সিকদারপাড়ার অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য মোহাম্মদ বাচ্চুর পুত্র।
এ ব্যাপারে চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, এই হত্যাকাণ্ডের পরপরই স্থানীয় জনতার সহায়তায় একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরবর্তীতে এই খুনের মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত ছিল। অবশেষে হত্যায় সরাসরি জড়িত যুবক আমজাদকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাকিদেরও গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।