নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে মাত্র ৪ ঘণ্টার ব্যবধানে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে ব্রেন স্টোক করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন স্ত্রী মোহসেনা খাতুন (৬২)। এর চার ঘণ্টা পর রাত ১০টা ৩০ মিনিটে স্বামী আবু সায়েদ (৭০) নিজ বাড়িতে মারা যান। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাদের দাফন করা হয়েছে।
মৃত আবু সায়েদ কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চড়কাঁকড়া ইউনিয়নের নতুন বাজার এলাকার খলিল মোল্লা বাড়ির বাসিন্দা। একসঙ্গে এক পরিবারের দুইজনের মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
ভিক্ষা করে ‘লাখ টাকা আয়কারী’ ছেলের পরিবার চালান মাভিক্ষা করে ‘লাখ টাকা আয়কারী’ ছেলের পরিবার চালান মা
জানা গেছে, আবু সায়েদ দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুসের ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে ঢাকায় চিকিৎসাধীন ছিলেন। এরপর চিকিৎসক আবু সায়েদকে বাড়িতে পাঠালে চিন্তায় পড়ে যান স্ত্রী মোহসেনা খাতুন। স্বামীর চিন্তায় স্ট্রোক করেন স্ত্রী। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান স্ত্রী মোহসেনা খাতুন। এর ঠিক চার ঘণ্টা পর রাত ১০টা ৩০ মিনিটে নিজ বাড়িতে মারা যান স্বামী আবু সায়েদ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চরকাঁকড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. হানিফ সবুজ বলেন, স্ত্রী সুস্থ ছিলেন। তবে স্বামীর অসুস্থতা বেড়ে যাওয়ায় চিন্তিত হয়ে পড়েন তিনি। তাদের উভয়ের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
মৃত আবু সায়েদ কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চড়কাঁকড়া ইউনিয়নের নতুন বাজার এলাকার খলিল মোল্লা বাড়ির বাসিন্দা। একসঙ্গে এক পরিবারের দুইজনের মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
ভিক্ষা করে ‘লাখ টাকা আয়কারী’ ছেলের পরিবার চালান মাভিক্ষা করে ‘লাখ টাকা আয়কারী’ ছেলের পরিবার চালান মা
জানা গেছে, আবু সায়েদ দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুসের ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে ঢাকায় চিকিৎসাধীন ছিলেন। এরপর চিকিৎসক আবু সায়েদকে বাড়িতে পাঠালে চিন্তায় পড়ে যান স্ত্রী মোহসেনা খাতুন। স্বামীর চিন্তায় স্ট্রোক করেন স্ত্রী। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান স্ত্রী মোহসেনা খাতুন। এর ঠিক চার ঘণ্টা পর রাত ১০টা ৩০ মিনিটে নিজ বাড়িতে মারা যান স্বামী আবু সায়েদ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চরকাঁকড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. হানিফ সবুজ বলেন, স্ত্রী সুস্থ ছিলেন। তবে স্বামীর অসুস্থতা বেড়ে যাওয়ায় চিন্তিত হয়ে পড়েন তিনি। তাদের উভয়ের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।