এবার বাংলাদেশে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়নি বলে আবারও জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া বাংলাদেশে হাজার হাজার বিরোধী নেতাকর্মীর গ্রেপ্তারে উদ্বিগ্ন দেশটি। একইসঙ্গে নির্বাচনের দিন নানা অনিয়মের খবরেও দেশটি উদ্বিগ্ন বলে জানিয়েছে।
এছাড়া ভোটের আগে ও পরে সহিংসতার নানা ঘটনার নিন্দাও করেছে ওয়াশিংটন। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
এই ব্রিফিং থেকে সহিংসতার ঘটনাগুলোর বিশ্বাসযোগ্য এবং স্বচ্ছভাবে তদন্ত করতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বানও জানানো হয়েছে। এছাড়া সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারায় যুক্তরাষ্ট্র হতাশ বলেও জানান এই মুখপাত্র।
এদিনের ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে সদ্য সমাপ্ত নির্বাচন এবং এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ঠিক কী পদক্ষেপ নিতে পারে তা জানতে চান এক সাংবাদিক। তিনি বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্রের অবক্ষয় এবং হাজার হাজার বিরোধী নেতাকর্মীকে কারারুদ্ধ করার মাধ্যমে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে তার প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র কী পদক্ষেপ নেবে? কারণ নির্বাচন নিয়ে আপনার দেওয়া বিবৃতিতেই আপনি উল্লেখ করেছেন, ওই নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়নি।
এর জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, রাজনৈতিক বিরোধী দলের হাজার হাজার সদস্যকে গ্রেপ্তারের খবরে আমরা এখনও উদ্বিগ্ন। এবং নির্বাচনের দিন অনিয়মের খবরেও আমাদের উদ্বেগ রয়েছে। অন্যান্য পর্যবেক্ষকদের মতো আমাদের মন্তব্য হচ্ছে- এই নির্বাচন অবাধ এবং সুষ্ঠু হয়নি।
তিনি আরও বলেন, আমরা হতাশ যে- সমস্ত দল (এই নির্বাচনে) অংশগ্রহণ করেনি এবং আমরা নির্বাচনের সময় ও এর আগের মাসগুলোতে সংঘটিত সহিংসতার নিন্দা জানাই। আমরা এখন বাংলাদেশ সরকারকে সহিংসতার ঘটনার বিশ্বাসযোগ্য এবং স্বচ্ছভাবে তদন্ত করতে, অপরাধীদের জবাবদিহি করতে উৎসাহিত করছি।
একইসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সকল পক্ষকে রাজনৈতিক সহিংসতা পরিহার করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছে বলেও জানান ম্যাথিউ মিলার। পরে পৃথক প্রশ্নে এক প্রশ্নকারী জানতে চান, আপনি যখন বলছেন যে- বাংলাদেশে নির্বাচনের ফলাফল বিশ্বাসযোগ্য, অবাধ বা সুষ্ঠু ছিল না। এর অর্থ কি যুক্তরাষ্ট্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার টানা চতুর্থ মেয়াদকে স্বীকৃতি দেবে না? জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এই মুখপাত্র বলেন, ‘না, না।’
এছাড়া ভোটের আগে ও পরে সহিংসতার নানা ঘটনার নিন্দাও করেছে ওয়াশিংটন। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
এই ব্রিফিং থেকে সহিংসতার ঘটনাগুলোর বিশ্বাসযোগ্য এবং স্বচ্ছভাবে তদন্ত করতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বানও জানানো হয়েছে। এছাড়া সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারায় যুক্তরাষ্ট্র হতাশ বলেও জানান এই মুখপাত্র।
এদিনের ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে সদ্য সমাপ্ত নির্বাচন এবং এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ঠিক কী পদক্ষেপ নিতে পারে তা জানতে চান এক সাংবাদিক। তিনি বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্রের অবক্ষয় এবং হাজার হাজার বিরোধী নেতাকর্মীকে কারারুদ্ধ করার মাধ্যমে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে তার প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র কী পদক্ষেপ নেবে? কারণ নির্বাচন নিয়ে আপনার দেওয়া বিবৃতিতেই আপনি উল্লেখ করেছেন, ওই নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়নি।
এর জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, রাজনৈতিক বিরোধী দলের হাজার হাজার সদস্যকে গ্রেপ্তারের খবরে আমরা এখনও উদ্বিগ্ন। এবং নির্বাচনের দিন অনিয়মের খবরেও আমাদের উদ্বেগ রয়েছে। অন্যান্য পর্যবেক্ষকদের মতো আমাদের মন্তব্য হচ্ছে- এই নির্বাচন অবাধ এবং সুষ্ঠু হয়নি।
তিনি আরও বলেন, আমরা হতাশ যে- সমস্ত দল (এই নির্বাচনে) অংশগ্রহণ করেনি এবং আমরা নির্বাচনের সময় ও এর আগের মাসগুলোতে সংঘটিত সহিংসতার নিন্দা জানাই। আমরা এখন বাংলাদেশ সরকারকে সহিংসতার ঘটনার বিশ্বাসযোগ্য এবং স্বচ্ছভাবে তদন্ত করতে, অপরাধীদের জবাবদিহি করতে উৎসাহিত করছি।
একইসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সকল পক্ষকে রাজনৈতিক সহিংসতা পরিহার করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছে বলেও জানান ম্যাথিউ মিলার। পরে পৃথক প্রশ্নে এক প্রশ্নকারী জানতে চান, আপনি যখন বলছেন যে- বাংলাদেশে নির্বাচনের ফলাফল বিশ্বাসযোগ্য, অবাধ বা সুষ্ঠু ছিল না। এর অর্থ কি যুক্তরাষ্ট্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার টানা চতুর্থ মেয়াদকে স্বীকৃতি দেবে না? জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এই মুখপাত্র বলেন, ‘না, না।’