প্রথমে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে বিশ্বকাপ প্রস্তুতির শুরুটা সুখকর হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচের ভুল-ত্রুটি শুধরে দ্বিতীয় ম্যাচেই চেনা ছন্দে লাল-সবুজের দল। শক্তিশালী অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সেরেছে বিশ্বকাপ প্রস্তুতি। আগামী ২০শে জানুয়ারি ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে এবারের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে শুরু হবে বাংলাদেশ দলের অভিযান।
গতকাল বুধবার (১৭ জানুয়ারি) দক্ষিণ আফ্রিকার প্রিটোরিয়ায় টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৩৭.১ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে স্কোরবোর্ডে ১৬৫ রানের বেশি তুলতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। জবাবে ব্যাটারদের দৃঢ়তায় মাত্র ৩২.১ ওভারে পাঁচ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।
আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতে উইকেট হারালেও স্যাম কোনটাস ও হিউজ ওয়েবগেনের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ায় অস্ট্রেলিয়া। পরবর্তীতে মাহফুজুর রহমান রাব্বি ও পারভেজ জীবনের স্পিনে ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ। শেষ দিকে রোহানাত দোল্লা বর্ষণের হ্যাটট্রিকে অজিদের মাত্র ১৬৫ রানে আটকে দেয় যুবারা।
অজিদের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৬ রানের ইনিংস খেলেছেন হারজাস সিং। বাংলাদেশের হয়ে একাই চার উইকেট নিয়েছেন বর্ষণ। ১৬৬ রান তাড়ায় নেমে শুরুটা ভালো করে বাংলাদেশের যুবারা। উদ্বোধনী জুটিতে আদিল বিন সিদ্দিক এবং আশিকুর রহমান শিবলী মিলে যোগ করেন ৩৭ রান।
তাদের দুজনের জুটি ভাঙেন কলাম ভিডলার। ডানহাতি এই পেসারের বলে রায়ান হিকসের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ২৫ বলে ১৯ রান করা আদিল। এরপর জিসানের সঙ্গে জুটি গড়ার চেষ্টা করেন শিবলী। যদিও খুব বেশি বড় হয়নি তাদের জুটি।
দলীয় ৬৫ রানের মাথায় ভিডলারের বলে হিকসের হাতে ক্যাচ তুলে ফেরেন শিবলী। ২৫ বলে ১৯ রান আসে তার ব্যাট থেকে। তার বিদায়ের পর কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে সাজঘরে ফেরেন জিসান। ২৯ বলে ২৩ রান আসে এই ব্যাটারের ব্যাট থেকে।
শেষদিকে, মোহাম্মদ শিহাব জেমসকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত করেন রিজওয়ান। এই ব্যাটার শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন ৫৯ বলে ৫৩ রানের ইনিংস খেলে। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের আগে এমন জয় নিঃসন্দেহে আত্মবিশ্বাস যোগাবে বাংলাদেশের যুবাদের।
গতকাল বুধবার (১৭ জানুয়ারি) দক্ষিণ আফ্রিকার প্রিটোরিয়ায় টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৩৭.১ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে স্কোরবোর্ডে ১৬৫ রানের বেশি তুলতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। জবাবে ব্যাটারদের দৃঢ়তায় মাত্র ৩২.১ ওভারে পাঁচ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।
আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতে উইকেট হারালেও স্যাম কোনটাস ও হিউজ ওয়েবগেনের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ায় অস্ট্রেলিয়া। পরবর্তীতে মাহফুজুর রহমান রাব্বি ও পারভেজ জীবনের স্পিনে ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ। শেষ দিকে রোহানাত দোল্লা বর্ষণের হ্যাটট্রিকে অজিদের মাত্র ১৬৫ রানে আটকে দেয় যুবারা।
অজিদের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৬ রানের ইনিংস খেলেছেন হারজাস সিং। বাংলাদেশের হয়ে একাই চার উইকেট নিয়েছেন বর্ষণ। ১৬৬ রান তাড়ায় নেমে শুরুটা ভালো করে বাংলাদেশের যুবারা। উদ্বোধনী জুটিতে আদিল বিন সিদ্দিক এবং আশিকুর রহমান শিবলী মিলে যোগ করেন ৩৭ রান।
তাদের দুজনের জুটি ভাঙেন কলাম ভিডলার। ডানহাতি এই পেসারের বলে রায়ান হিকসের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ২৫ বলে ১৯ রান করা আদিল। এরপর জিসানের সঙ্গে জুটি গড়ার চেষ্টা করেন শিবলী। যদিও খুব বেশি বড় হয়নি তাদের জুটি।
দলীয় ৬৫ রানের মাথায় ভিডলারের বলে হিকসের হাতে ক্যাচ তুলে ফেরেন শিবলী। ২৫ বলে ১৯ রান আসে তার ব্যাট থেকে। তার বিদায়ের পর কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে সাজঘরে ফেরেন জিসান। ২৯ বলে ২৩ রান আসে এই ব্যাটারের ব্যাট থেকে।
শেষদিকে, মোহাম্মদ শিহাব জেমসকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত করেন রিজওয়ান। এই ব্যাটার শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন ৫৯ বলে ৫৩ রানের ইনিংস খেলে। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের আগে এমন জয় নিঃসন্দেহে আত্মবিশ্বাস যোগাবে বাংলাদেশের যুবাদের।