আজ সকালে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ফেরিঘাটের ৫ নম্বর ঘাটের কাছে বাল্কহেডের ধাক্কায় রজনীগন্ধা নামে একটি ইউটিলিটি ফেরি ডুবে গেছে। আজ বুধবার ১৭ জানুয়ারি সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় ফেরি থেকে শুধু বাঁচাও বাঁচাও আহাজারি ও যাত্রীদের চিৎকার শোনা যায়। এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, যখন ফেরিটি ডুবে যায় তখন ফেরি থেকে অনেক আহাজারি ও যাত্রীদের চিৎকার শোনা যায়। এ সময় সবার মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এ বিষয়টি ফায়ার সার্ভিস, নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ডের উদ্ধারকারী দলকে জানানো হয়েছে।
এ সময় ডুবে যাওয়া ফেরি রজনীগন্ধা থেকে ট্রাক ভেসে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে দুর্ঘটনার পর উদ্ধারকাজে যাওয়া ফায়ার সার্ভিসের এক কর্মী। শিবালয় থানার ফায়ার সার্ভিসের প্রধান মজিবুর রহমান জানিয়েছেন, দুর্ঘটনা সংবাদ পেয়ে শিবালয় থানা থেকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও পুলিশ উদ্ধার কাজে যোগ দিয়েছেন।
এদিকে উদ্ধার কাজে অংশ নেয়া এক ফায়ার সার্ভিস কর্মী জানান, দুর্ঘটনার সংবাদ পেয়ে নবগ্রাম ইউনিট থেকে আমরা কাজ শুরু করেছি। কয়েকজনকে উদ্ধারও করা হয়েছে। কিন্তু উদ্ধার কাজের সময় দেখেছি ডুবে যাওয়া ফেরিতে থাকা বেশ কয়েকটি ট্রাক ভেসে যাচ্ছে। সরেজমিনে দেখা যায়, ডুবে যাওয়া ফেরিটিকে একটি টাক বোট দিয়ে ভাসিয়ে রাখার চেষ্টা চলছে।
এদিকে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস জানায়, ঘন কুয়াশার কারণে মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) দিনগত রাত ২টা থেকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া, আরিচা-কাজীরহাট ও ধাওয়াপাড়া-নাজিরগঞ্জ নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। যা বুধবার সকালেও চালু হয়নি। এমন অবস্থায় পাটুরিরা ৫নং ঘাটের কাছাকাছি অবস্থানে থাকা ফেরি রজনীগন্ধা পদ্মা নদীতে ডুবে যায়।
এ সময় ফেরিতে ৯ টি যানবাহন ছিল বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় সব যানবাহনের সাথে কয়েক শতাধিক যাত্রীও নদীতে ডুবে যায়। তাদের উদ্ধারে নৌপুলিশ, ফায়ার সার্ভিসে সাথে কাজ শুরু করেছে স্থানীয়রা। ঘন কুয়াশায় নদীতে থেমে থাকা ফেরি দেখতে না পেয়ে একটি বাল্কহেড ফেরিটিকে ধাক্কা দিলে সেটি ডুবে যায়।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, যখন ফেরিটি ডুবে যায় তখন ফেরি থেকে অনেক আহাজারি ও যাত্রীদের চিৎকার শোনা যায়। এ সময় সবার মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এ বিষয়টি ফায়ার সার্ভিস, নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ডের উদ্ধারকারী দলকে জানানো হয়েছে।
এ সময় ডুবে যাওয়া ফেরি রজনীগন্ধা থেকে ট্রাক ভেসে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে দুর্ঘটনার পর উদ্ধারকাজে যাওয়া ফায়ার সার্ভিসের এক কর্মী। শিবালয় থানার ফায়ার সার্ভিসের প্রধান মজিবুর রহমান জানিয়েছেন, দুর্ঘটনা সংবাদ পেয়ে শিবালয় থানা থেকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও পুলিশ উদ্ধার কাজে যোগ দিয়েছেন।
এদিকে উদ্ধার কাজে অংশ নেয়া এক ফায়ার সার্ভিস কর্মী জানান, দুর্ঘটনার সংবাদ পেয়ে নবগ্রাম ইউনিট থেকে আমরা কাজ শুরু করেছি। কয়েকজনকে উদ্ধারও করা হয়েছে। কিন্তু উদ্ধার কাজের সময় দেখেছি ডুবে যাওয়া ফেরিতে থাকা বেশ কয়েকটি ট্রাক ভেসে যাচ্ছে। সরেজমিনে দেখা যায়, ডুবে যাওয়া ফেরিটিকে একটি টাক বোট দিয়ে ভাসিয়ে রাখার চেষ্টা চলছে।
এদিকে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস জানায়, ঘন কুয়াশার কারণে মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) দিনগত রাত ২টা থেকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া, আরিচা-কাজীরহাট ও ধাওয়াপাড়া-নাজিরগঞ্জ নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। যা বুধবার সকালেও চালু হয়নি। এমন অবস্থায় পাটুরিরা ৫নং ঘাটের কাছাকাছি অবস্থানে থাকা ফেরি রজনীগন্ধা পদ্মা নদীতে ডুবে যায়।
এ সময় ফেরিতে ৯ টি যানবাহন ছিল বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় সব যানবাহনের সাথে কয়েক শতাধিক যাত্রীও নদীতে ডুবে যায়। তাদের উদ্ধারে নৌপুলিশ, ফায়ার সার্ভিসে সাথে কাজ শুরু করেছে স্থানীয়রা। ঘন কুয়াশায় নদীতে থেমে থাকা ফেরি দেখতে না পেয়ে একটি বাল্কহেড ফেরিটিকে ধাক্কা দিলে সেটি ডুবে যায়।