রাজবাড়ীর পাংশা পৌরসভায় মো. অতুর সরদার নামে এক আওয়ামী লীগের নেতাকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে আহত করেছে দুর্বৃত্তরা। তিনি পাংশা পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের কমিশনার। এছাড়া পৌরসভার প্যানেল মেয়র ও পাংশা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) সকালে পাংশা শহরের মৈশালা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশের রাস্তায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, প্রতিদিনের মতো ভোরে হাঁটতে বের হয়েছিল অতুর সরদার। মৈশালা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে আসলে তিনটি মোটরসাইকেলে এসে হাতুড়ি দিয়ে অতর্কিত হামলা চালাই দুর্বৃত্তরা। এ সময় অতুর সরদারের চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে পালিয়ে যায় দুর্বত্তরা। হাতুড়ির আঘাতে অতুর সরদারের বাম হাতের কবজি ফেটে যায়। পরে পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয় তাকে।
এ ব্যাপারে মো. অতুর সরদার জানান, পাংশা পৌরসভা সৃষ্টির পর থেকেই আমি ৮নং ওয়ার্ডের কমিশনার। এবার নিয়ে পাঁচবার নির্বাচিত হয়েছি। আমি এলাকায় মাদক ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সব সময় জনগণকে সঙ্গে নিয়ে অবস্থান নিয়েছি। এজন্য একটা গোষ্ঠিী আমার ওপর ক্ষুব্ধ। তারা জানে আমি থাকলে এ ওয়ার্ড থেকে কেউ কমিশনার হতে পারবে না।
এজন্য তারা ভাড়াটে লোক দিয়ে আমার ওপর আক্রমণ চালিয়েছে। প্রতিদিন সকালে আমি একই রাস্তা দিয়ে হাঁটাহাঁটি করি। তারা আগে থেকেই পরিকল্পনা করে মৈশালা স্কুলের পাশটি বেছে নিয়েছে। তাদের হাতে হাতুড়ির পাশাপাশি আগ্নেয় অস্ত্র
ছিল। এলাকার লোকজন চলে আসাতে ওরা পালিয়ে যায়। আমি এ বিষয়ে মামলা করবো।
পাংশা থানার ওসি স্বপন কুমার মজুমদার বলেন, সকালেই খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। হাসপাতালে গিয়েও তাকে দেখে এসেছে। পুলিশ অপরাধীদের ধরতে কাজ করছে। তবে এখনও থানায় কোন অভিযোগ দেয়া হয়নি।
জানা যায়, প্রতিদিনের মতো ভোরে হাঁটতে বের হয়েছিল অতুর সরদার। মৈশালা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে আসলে তিনটি মোটরসাইকেলে এসে হাতুড়ি দিয়ে অতর্কিত হামলা চালাই দুর্বৃত্তরা। এ সময় অতুর সরদারের চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে পালিয়ে যায় দুর্বত্তরা। হাতুড়ির আঘাতে অতুর সরদারের বাম হাতের কবজি ফেটে যায়। পরে পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয় তাকে।
এ ব্যাপারে মো. অতুর সরদার জানান, পাংশা পৌরসভা সৃষ্টির পর থেকেই আমি ৮নং ওয়ার্ডের কমিশনার। এবার নিয়ে পাঁচবার নির্বাচিত হয়েছি। আমি এলাকায় মাদক ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সব সময় জনগণকে সঙ্গে নিয়ে অবস্থান নিয়েছি। এজন্য একটা গোষ্ঠিী আমার ওপর ক্ষুব্ধ। তারা জানে আমি থাকলে এ ওয়ার্ড থেকে কেউ কমিশনার হতে পারবে না।
এজন্য তারা ভাড়াটে লোক দিয়ে আমার ওপর আক্রমণ চালিয়েছে। প্রতিদিন সকালে আমি একই রাস্তা দিয়ে হাঁটাহাঁটি করি। তারা আগে থেকেই পরিকল্পনা করে মৈশালা স্কুলের পাশটি বেছে নিয়েছে। তাদের হাতে হাতুড়ির পাশাপাশি আগ্নেয় অস্ত্র
ছিল। এলাকার লোকজন চলে আসাতে ওরা পালিয়ে যায়। আমি এ বিষয়ে মামলা করবো।
পাংশা থানার ওসি স্বপন কুমার মজুমদার বলেন, সকালেই খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। হাসপাতালে গিয়েও তাকে দেখে এসেছে। পুলিশ অপরাধীদের ধরতে কাজ করছে। তবে এখনও থানায় কোন অভিযোগ দেয়া হয়নি।