চলতি মৌসুম শেষের দিকে এখন পর্যন্ত পিএসজির সঙ্গে নতুন করে চুক্তি করেননি বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক লিওনেল মেসি। ক্লাবটি চুক্তি করতে ইচ্ছুক হলেও এলএমথার্টি আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। গণমাধ্যমে গুঞ্জন পিএসজি ছাড়ছেন বিশ্বকাপজয়ী এ অধিনায়ক। ফ্রান্স ছাড়লে এ বিশ্বকাপজীয়র ভবিষ্যৎ কী বা কোথায় যাবেন তা নিয়ে গুঞ্জন চলছেই। তবে যিনি যাবেন তিনি কিন্তু এখনো বিষয়টি নিয়ে তেমন কিছুই বলেননি।
সম্প্রতি সংবাদ সংস্থা এএফপি জানিয়েছিল সৌদি ক্লাবের সঙ্গে তিনি ইতোমধ্যে রেকর্ড দামে চুক্তি করে ফেলেছেন। যদিও তার কিছুক্ষণই পরেই মেসির বাবা ও মেসির এজেন্ট জানিয়েছেন সব ভুয়া। এছাড়াও মেসিকে পেতে এক পায়ে দাঁড়িয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব ইন্টার মিয়ামি। অপরদিকে তাকে পুনরায় দলে ভেড়াতে চাইছে বার্সেলোনা। ইতোমধ্যে তারাও তাকে দলে নেয়ার পক্রিয়া শুরু করেছে। লাপোর্তার সঙ্গে কথা হয়েছে মেসির।
তবে যে ক্লাবটির কথা শোনা গেল তা নিয়ে একটা হাস্যরসই তৈরি হবে। জি বিষয়টি এমনই। কার কেমন অনুভূতি হবে কে জানে, তবে এবার মেসির সম্ভাব্য গন্তব্য হিসেবে উঠে এসেছে ইংলিশ ক্লাব অ্যাস্টন ভিলার নাম। আর নামটা এসেছে সেই ক্লাবেরই আর্জেন্টাইন গোলক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজের কাছ থেকে।
এদিকে মেসিকে বিশ্বকাপ পাইয়ে দিতে নিজের জীবনের বাজি ধরেছিলেন মার্টিনেজ। গোলবারকে ফাইনালে বানিয়েছিলেন চীনের প্রাচীর। তবুও নির্ধারিত সময়ে গোল খেয়ে বসেন। কিন্তু টাইব্রেকারে গিয়ে ফ্রান্সের সঙ্গে ব্যবধান গড়ে দেন তিনিই। একটি শট ঠেকিয়ে দেন আরেকটিতে খেলোয়াড়রে মনসংযোগ নষ্ট করে শট বাহিরে মারতে প্ররোচিত করেন। এতে করে শেষ পর্যন্ত আলবিসেলেস্তেরা ৪-২ গোলে জয়ী হয়ে ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ ঘরে তোলে।
এমি মার্টিনেজকে শুধু মেসির সতীর্থ বললেও ভুল হবে, তিনি মেসির ভালো বন্ধুও। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের কল্যাণে বিশ্বকাপের সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কারও তাই উঠেছিল মার্টিনেজের হাতে। আর্জেন্টাইন গণমাধ্যম টিওয়াইসি স্পোর্টস জানাচ্ছে ইএসপিএনে এক সাক্ষাতকারে মার্টিনেজ জানিয়েছে, মেসিকে পেতে প্রয়োজনে নিজের বেতনেও হাত দিতে রাজি তিনি। তিনি বলেন, যদি তারা দুয়ো দেয়, তাহলে মেসিকে আমি অ্যাস্টন ভিলায় নিয়ে আসব। আমি নিজের বেতন কমাব। তাকে পেতে আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।
সেই সাক্ষাৎকারে মার্টিনেজ কথা বলেছেন ফাইনালে শেষ মুহূর্তে তার সেই অবিশ্বাস্য সেভ নিয়েও। তিনি বলেন কোলো মুয়ানির বিপক্ষে করা সেভটি তার জীবনের সঙ্গেই জড়িয়ে গেছে, আসলে এমন সেভ আর কখনো হবে না। সম্ভবত এর চেয়ে ভালো হবে, তবে এটা জীবনের সঙ্গেই জড়িয়ে গেছে। মাঠে সেদিন ৮০ শতাংশ মানুষই ছিল আর্জেন্টাইন সমর্থক, যখন বলটা ওতামেন্দির কাছে যায়, আর সে বিপদমুক্ত করতে পারেনি। তখন মুয়ানির সামনে একা হয়ে যাই। পুরো গ্যালারি দুই সেকেন্ডের জন্য নীরব হয়ে যায়। আমি ঘুমাতে গেলেও স্টেডিয়ামের ওই নীরবতা অনুভব করতে পারি।
সম্প্রতি সংবাদ সংস্থা এএফপি জানিয়েছিল সৌদি ক্লাবের সঙ্গে তিনি ইতোমধ্যে রেকর্ড দামে চুক্তি করে ফেলেছেন। যদিও তার কিছুক্ষণই পরেই মেসির বাবা ও মেসির এজেন্ট জানিয়েছেন সব ভুয়া। এছাড়াও মেসিকে পেতে এক পায়ে দাঁড়িয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব ইন্টার মিয়ামি। অপরদিকে তাকে পুনরায় দলে ভেড়াতে চাইছে বার্সেলোনা। ইতোমধ্যে তারাও তাকে দলে নেয়ার পক্রিয়া শুরু করেছে। লাপোর্তার সঙ্গে কথা হয়েছে মেসির।
তবে যে ক্লাবটির কথা শোনা গেল তা নিয়ে একটা হাস্যরসই তৈরি হবে। জি বিষয়টি এমনই। কার কেমন অনুভূতি হবে কে জানে, তবে এবার মেসির সম্ভাব্য গন্তব্য হিসেবে উঠে এসেছে ইংলিশ ক্লাব অ্যাস্টন ভিলার নাম। আর নামটা এসেছে সেই ক্লাবেরই আর্জেন্টাইন গোলক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজের কাছ থেকে।
এদিকে মেসিকে বিশ্বকাপ পাইয়ে দিতে নিজের জীবনের বাজি ধরেছিলেন মার্টিনেজ। গোলবারকে ফাইনালে বানিয়েছিলেন চীনের প্রাচীর। তবুও নির্ধারিত সময়ে গোল খেয়ে বসেন। কিন্তু টাইব্রেকারে গিয়ে ফ্রান্সের সঙ্গে ব্যবধান গড়ে দেন তিনিই। একটি শট ঠেকিয়ে দেন আরেকটিতে খেলোয়াড়রে মনসংযোগ নষ্ট করে শট বাহিরে মারতে প্ররোচিত করেন। এতে করে শেষ পর্যন্ত আলবিসেলেস্তেরা ৪-২ গোলে জয়ী হয়ে ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ ঘরে তোলে।
এমি মার্টিনেজকে শুধু মেসির সতীর্থ বললেও ভুল হবে, তিনি মেসির ভালো বন্ধুও। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের কল্যাণে বিশ্বকাপের সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কারও তাই উঠেছিল মার্টিনেজের হাতে। আর্জেন্টাইন গণমাধ্যম টিওয়াইসি স্পোর্টস জানাচ্ছে ইএসপিএনে এক সাক্ষাতকারে মার্টিনেজ জানিয়েছে, মেসিকে পেতে প্রয়োজনে নিজের বেতনেও হাত দিতে রাজি তিনি। তিনি বলেন, যদি তারা দুয়ো দেয়, তাহলে মেসিকে আমি অ্যাস্টন ভিলায় নিয়ে আসব। আমি নিজের বেতন কমাব। তাকে পেতে আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।
সেই সাক্ষাৎকারে মার্টিনেজ কথা বলেছেন ফাইনালে শেষ মুহূর্তে তার সেই অবিশ্বাস্য সেভ নিয়েও। তিনি বলেন কোলো মুয়ানির বিপক্ষে করা সেভটি তার জীবনের সঙ্গেই জড়িয়ে গেছে, আসলে এমন সেভ আর কখনো হবে না। সম্ভবত এর চেয়ে ভালো হবে, তবে এটা জীবনের সঙ্গেই জড়িয়ে গেছে। মাঠে সেদিন ৮০ শতাংশ মানুষই ছিল আর্জেন্টাইন সমর্থক, যখন বলটা ওতামেন্দির কাছে যায়, আর সে বিপদমুক্ত করতে পারেনি। তখন মুয়ানির সামনে একা হয়ে যাই। পুরো গ্যালারি দুই সেকেন্ডের জন্য নীরব হয়ে যায়। আমি ঘুমাতে গেলেও স্টেডিয়ামের ওই নীরবতা অনুভব করতে পারি।