আজ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আপনারা জানেন, যেদিন নির্বাচন হয়, সেদিন প্রচণ্ড শীত ও কুয়াশা ছিল। সেই কারণে ভোটের পার্সেন্টেজ প্রায় ৪২ শতাংশ হয়েছে। যদি কুয়াশা এবং শীত না থাকত তাহলে আরও বেশি ভোট কাস্ট হতো।
আজ মঙ্গলবার ১৬ জানুয়ারি চট্টগ্রামে পৌঁছে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ায় চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যৌথ উদ্যোগে বিমানবন্দরের বাইরে তাকে ফুলেল সংবর্ধনা জানানো হয়।
এ সময় ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বিদেশি বন্ধুদের আমাদের নির্বাচন নিয়ে আগ্রহ আছে, সেজন্য তারা নির্বাচন কমিশনে গেছেন। আমি আজকে কাগজে দেখলাম, নির্বাচন কমিশন যে তথ্য-উপাত্ত দিয়েছে, এতে তারা সন্তুষ্ট। জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণে উৎসবমুখর পরিবেশে দেশে একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেশিরভাগ নিবন্ধিত দল এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে।
তিনি আরো বলেন, আপনারা জানেন... এই নির্বাচনকে প্রতিহত করার জন্য বিএনপি আগুন সন্ত্রাস করেছে। নির্বাচনের দুইদিন আগে যেভাবে অগ্নিসন্ত্রাস চালিয়েছে, এতে করে মানুষকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু মানুষ ভয় পায়নি, মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিতে গেছে। নির্বাচনের দিন প্রতি দুই ঘণ্টায় তথ্য দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন।
ম্যানুয়ালি ভোটে প্রতি দুই ঘণ্টা পরপর আসলে কত শতাংশ ভোট কাস্ট হয়েছে, সেটি নির্ভুলভাবে দেওয়া সম্ভব নয়। ইভিএমএ ভোট হলে সেটি সাথে সাথে রেজিস্টার্ড হতো। যেহেতু ইভিএমএ ভোট হয়নি, ম্যানুয়াল ভোটে প্রতি দুই ঘণ্টার তথ্য কোনো সময় সঠিকভাবে দেওয়া সম্ভব নয়। সেই কারণে সঠিক তথ্যটা এসেছে নির্বাচনের শেষে।
তিনি বলেন, এবারের নির্বাচন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় গ্রহণ করেছে, সেটির প্রমাণ হচ্ছে বহু নির্বাচনী পর্যবেক্ষক বাংলাদেশে এসেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এনডিআই, আইআরআই, ইউরোপীয় ইউনিয়নভূক্ত, সার্কভূক্ত, ওআইসিভূক্ত ও কমনওয়েলথভূক্ত দেশগুলো থেকে শুরু করে অন্যান্য বিভিন্ন সংস্থার পর্যবেক্ষকরা বাংলাদেশে এসেছেন। তারা সবাই একযোগে মত প্রকাশ করেছেন যে, বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। অন্যান্য নির্বাচনের তুলনায় এবার অপেক্ষাকৃত কম সহিংসতা হয়েছে। এটাই সবচেয়ে বড় ব্যাপার।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশকে বিপদে ফেলার জন্য সব সময় চেষ্টা করেছে, তারা আল্লাহর কাছে কী প্রার্থনা করে আমি জানি না। শকুনের দোয়ায় যেমন কখনো গরু মরে না, তেমনি বিএনপির অশুভ কামনায়ও বাংলাদেশের কোনো কিছু হবে না। পূর্ব-পশ্চিম সবার সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক চমৎকার। সবার সঙ্গে সম্পর্ককে আরও গভীর করার মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।
এ সময় রোহিঙ্গা ইস্যুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমরা সবসময় কূটনৈতিকভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমরা তাদের সঙ্গে আরও এনগেজমেন্ট বাড়াচ্ছি। আমি ন্যাম সামিটে যাচ্ছি, সেখানে মায়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আমার বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। আমরা কূটনৈতিকভাবেই এই সমস্যার সমাধান করতে পারব বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।
আজ মঙ্গলবার ১৬ জানুয়ারি চট্টগ্রামে পৌঁছে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ায় চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যৌথ উদ্যোগে বিমানবন্দরের বাইরে তাকে ফুলেল সংবর্ধনা জানানো হয়।
এ সময় ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বিদেশি বন্ধুদের আমাদের নির্বাচন নিয়ে আগ্রহ আছে, সেজন্য তারা নির্বাচন কমিশনে গেছেন। আমি আজকে কাগজে দেখলাম, নির্বাচন কমিশন যে তথ্য-উপাত্ত দিয়েছে, এতে তারা সন্তুষ্ট। জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণে উৎসবমুখর পরিবেশে দেশে একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেশিরভাগ নিবন্ধিত দল এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে।
তিনি আরো বলেন, আপনারা জানেন... এই নির্বাচনকে প্রতিহত করার জন্য বিএনপি আগুন সন্ত্রাস করেছে। নির্বাচনের দুইদিন আগে যেভাবে অগ্নিসন্ত্রাস চালিয়েছে, এতে করে মানুষকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু মানুষ ভয় পায়নি, মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিতে গেছে। নির্বাচনের দিন প্রতি দুই ঘণ্টায় তথ্য দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন।
ম্যানুয়ালি ভোটে প্রতি দুই ঘণ্টা পরপর আসলে কত শতাংশ ভোট কাস্ট হয়েছে, সেটি নির্ভুলভাবে দেওয়া সম্ভব নয়। ইভিএমএ ভোট হলে সেটি সাথে সাথে রেজিস্টার্ড হতো। যেহেতু ইভিএমএ ভোট হয়নি, ম্যানুয়াল ভোটে প্রতি দুই ঘণ্টার তথ্য কোনো সময় সঠিকভাবে দেওয়া সম্ভব নয়। সেই কারণে সঠিক তথ্যটা এসেছে নির্বাচনের শেষে।
তিনি বলেন, এবারের নির্বাচন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় গ্রহণ করেছে, সেটির প্রমাণ হচ্ছে বহু নির্বাচনী পর্যবেক্ষক বাংলাদেশে এসেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এনডিআই, আইআরআই, ইউরোপীয় ইউনিয়নভূক্ত, সার্কভূক্ত, ওআইসিভূক্ত ও কমনওয়েলথভূক্ত দেশগুলো থেকে শুরু করে অন্যান্য বিভিন্ন সংস্থার পর্যবেক্ষকরা বাংলাদেশে এসেছেন। তারা সবাই একযোগে মত প্রকাশ করেছেন যে, বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। অন্যান্য নির্বাচনের তুলনায় এবার অপেক্ষাকৃত কম সহিংসতা হয়েছে। এটাই সবচেয়ে বড় ব্যাপার।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশকে বিপদে ফেলার জন্য সব সময় চেষ্টা করেছে, তারা আল্লাহর কাছে কী প্রার্থনা করে আমি জানি না। শকুনের দোয়ায় যেমন কখনো গরু মরে না, তেমনি বিএনপির অশুভ কামনায়ও বাংলাদেশের কোনো কিছু হবে না। পূর্ব-পশ্চিম সবার সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক চমৎকার। সবার সঙ্গে সম্পর্ককে আরও গভীর করার মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।
এ সময় রোহিঙ্গা ইস্যুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমরা সবসময় কূটনৈতিকভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমরা তাদের সঙ্গে আরও এনগেজমেন্ট বাড়াচ্ছি। আমি ন্যাম সামিটে যাচ্ছি, সেখানে মায়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আমার বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। আমরা কূটনৈতিকভাবেই এই সমস্যার সমাধান করতে পারব বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।