মোহাম্মদ রিদুয়ান হাফিজ কক্সবাজার প্রতিনিধি: কক্সবাজার ফিসারিঘাট আবারো ইলিশসহ নানা প্রজাতির মাছে জমজমাট হয়ে উঠেছে। মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) ফিসারিঘাটে গিয়ে দেখা যায় একটি ট্রলার ইলিশ, ফাইলসা, পোমা, সূরি, চিংড়ি, স্কুইডসহ বিভিন্ন প্রজাতির ৬ লাখ টাকার মাছ নিয়ে ঘাটে এসেছে। ট্রলারটির জেলেরা জানান, এবার ২ লাখ টাকা খরচ বাদ দিয়ে তাদের ৪ লাখ টাকা লাভ থাকবে। মাছ ধরার ট্রলার ছাড়াও এদিন অনেক ছোট নৌকা ও বোট; বড় ট্রলার থেকে মাছ কিনে ঘাটে এসেছে। এর মধ্যে একটি বোট তাইল্লা, পোমা, কৈ কোরাল, ফাইলসা, টুইট্টাসহ ৫ লাখ টাকার মাছ কিনে ঘাটে আসে। পরে এসব মাছ বিক্রির জন্য তোলা হয়।
ইলিশ ছাড়াও এদিন রূপচাঁদা, ভেটকি, চিংড়ি, পোমা, সুরমা, বাইম, কই কোরালহ নানা প্রজাতির মামুদ্রিক মাছ দেখা গেছে ফিসারিঘাটে। মাইট্টা ও কৈ কেরাল মাছের পরিমান এদিন বেশিই দেখা গেছে। আর বড় বড় চিংড়ি এদিন ২ হাজার ৫০০ টাকা কেজি দাম হাকতে দেখা গেছে বিক্রেতাদের।
অন্যদিকে, ফিসারিঘাটে সাগরে ধরা পড়া বিভিন্ন সাইজের ইলিশও আসছে। ধরা পড়া ইলিশের মধ্যে ছোট ও মাঝারি আকারের ইলিশই বেশি। তবে এদিন বড় সাইজের ইলিশও ফিসারিঘাটে উঠেছে। সাইজ অনুযায়ী প্রতি কেজি ইলিশ ৫০০ টাকা থেকে ২ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে জানান মাছ ব্যবসায়ীরা।
বড় ট্রলারগুলো থেকে যেসব ব্যবসায়ীরা ছোট ট্রলারে করে মাছ কিনে আনেন তারাও জানান, বর্তমানে ছোট আকারের ১ মণ ইলিশ ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা, মাঝারি আকারের ইলিশ ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা এবং বড় আকারের ১ মণ ইলিশ ১ লাখ টাকায় কেনা বেচা হচ্ছে।
ফিসারিঘাটে টুনা বা সুরমা মাছ আকার ভেদে প্রতি কেজি ২০০ থেকে ২৭০ টাকা, কোরাল ৭০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, গুইজ্জা মাছ ২৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, শাপলা পাতা ২০০ থেকে ৪০০ টাকা, কৈ কোরাল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, লাল কোরাল ৬০০ থেকে ৭৫০ টাকা, মামুদ্রিক পাঙাস মাছ ২৫০ থেকে ৪৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি ছাড়াও কক্সবাজার ফিসারিঘাটে খুচরাভাবেও মাছ বিক্রি হচ্ছে। তবে সেক্ষেত্রে ক্রেতাদের কেজিতে ২০ থেকে ৫০ টাকা বেশি গুনতে হচ্ছে।
এদিকে সামনে ইলিশসহ আরো বিভিন্ন প্রজাতির মাছ বেশি পরিমানে ধরা পড়লে তখন দাম আরো কমে আসবে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
ইলিশ ছাড়াও এদিন রূপচাঁদা, ভেটকি, চিংড়ি, পোমা, সুরমা, বাইম, কই কোরালহ নানা প্রজাতির মামুদ্রিক মাছ দেখা গেছে ফিসারিঘাটে। মাইট্টা ও কৈ কেরাল মাছের পরিমান এদিন বেশিই দেখা গেছে। আর বড় বড় চিংড়ি এদিন ২ হাজার ৫০০ টাকা কেজি দাম হাকতে দেখা গেছে বিক্রেতাদের।
অন্যদিকে, ফিসারিঘাটে সাগরে ধরা পড়া বিভিন্ন সাইজের ইলিশও আসছে। ধরা পড়া ইলিশের মধ্যে ছোট ও মাঝারি আকারের ইলিশই বেশি। তবে এদিন বড় সাইজের ইলিশও ফিসারিঘাটে উঠেছে। সাইজ অনুযায়ী প্রতি কেজি ইলিশ ৫০০ টাকা থেকে ২ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে জানান মাছ ব্যবসায়ীরা।
বড় ট্রলারগুলো থেকে যেসব ব্যবসায়ীরা ছোট ট্রলারে করে মাছ কিনে আনেন তারাও জানান, বর্তমানে ছোট আকারের ১ মণ ইলিশ ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা, মাঝারি আকারের ইলিশ ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা এবং বড় আকারের ১ মণ ইলিশ ১ লাখ টাকায় কেনা বেচা হচ্ছে।
ফিসারিঘাটে টুনা বা সুরমা মাছ আকার ভেদে প্রতি কেজি ২০০ থেকে ২৭০ টাকা, কোরাল ৭০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, গুইজ্জা মাছ ২৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, শাপলা পাতা ২০০ থেকে ৪০০ টাকা, কৈ কোরাল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, লাল কোরাল ৬০০ থেকে ৭৫০ টাকা, মামুদ্রিক পাঙাস মাছ ২৫০ থেকে ৪৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি ছাড়াও কক্সবাজার ফিসারিঘাটে খুচরাভাবেও মাছ বিক্রি হচ্ছে। তবে সেক্ষেত্রে ক্রেতাদের কেজিতে ২০ থেকে ৫০ টাকা বেশি গুনতে হচ্ছে।
এদিকে সামনে ইলিশসহ আরো বিভিন্ন প্রজাতির মাছ বেশি পরিমানে ধরা পড়লে তখন দাম আরো কমে আসবে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।