জাহিদ শিকদার, পটুয়াখালী প্রতিনিধি: পটুয়াখালীর বাউফলে মাদকাসক্ত জামাইয়ের কাছে মেয়ে দিতে না চাওয়ায় শ্বশুরের বসত ঘরে আগুন দিয়েছে মাদকাসক্ত জামাই। সোমবার (১৫জানুয়ারী) দুপুর আড়াইটার দিকে বাউফল পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে। এসময়ে শ্বশুর রফিকুল হাওলাদার ও চাচা শ্বশুর শাহআলম হাওলাদারের ২টি বসত ঘর সম্পূর্ন ভস্মীভূত হয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বছর তিনেক আগে স্থানীয় রফিকুল ইসলাম এর মেয়ে আখি বেগমের সাথে প্রেমের সম্পর্কের মাধ্যমে বিয়ে হয়েছিলো একই বাড়ির ফয়সাল হাওলাদারের সাথে। বিয়েতে রাজি ছিলো না আখির বাবা। সম্প্রতি ফয়সাল মাদক সেবন ও ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে এবং কয়েকবার পুলিশের হাতে আটক হয়। তাই মেয়েকে বাসায় নিয়ে এসে ফয়সালের সাথে ডিভোর্সের ব্যবস্থ করেন আখির বাব রফিকুল।
ঘটনার দিন দুপুরে আখিকে নিয়ে যেতে শশুরের ঘরে আসে ফয়সাল। এসময় আখিকে নিয়ে যেতে বাধা দিলে ফয়সাল তার শাশুড়িকে মারধর করেন। তখন আখি জরুরি সেবা ৯৯৯ এ ফোন দিলে পুলিশ আসতেছে খবর পেয়ে ফয়সাল কেরোসিন ঢেলে শশুরের ঘরে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। একই আগুনে তার চাচা শশুর শাহআলম হাওলাদারের ঘরও পুড়ে ছাই হয়। ফয়সাল আখি দম্পতির দেড় বছরের ১টি কন্যা সন্তান আছে।
ভস্মীভূত ঘর মালিক শাহআলম হাওলাদারের স্ত্রী নুন নাহার বলেন, বউ দিতে না চাওয়ায় আমার ভাসুরের ছেলে ফয়সাল তার শ্বশুরের ঘরে আগুন দিয়েছে। পাশাপাশি ঘর হওয়ায় সেই আগুন আমার ঘরেও লাগছে।
প্রতিবেশী সবুজ সরকার বলেন, সোমবার দুপুর ১২টার দিকে ফয়সাল তার শ্বাশুড়িকে মারধর করে। অসুস্থ শ্বাশুড়ি বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে গেলে ফাঁকা ঘরে অগ্নিসংযোগ করে পালিয়ে যায়।
বাউফল পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আঃ লতিফ খান বাবুল বলেন, ফয়সাল একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। ফয়সালের পরিবারকে বেশ কয়েকবার বলার পরেও তারা ফয়সালকে সংশোধন করেনি বলেই আজকে এই ঘটনা ঘটেছে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী বাউফল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. নাসির উদ্দিন বলেন, মাদকাসক্ত ফয়সাল ২টি ঘরে অগ্নিসংযোগ করে। ফয়সালের বিরুদ্ধে একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বছর তিনেক আগে স্থানীয় রফিকুল ইসলাম এর মেয়ে আখি বেগমের সাথে প্রেমের সম্পর্কের মাধ্যমে বিয়ে হয়েছিলো একই বাড়ির ফয়সাল হাওলাদারের সাথে। বিয়েতে রাজি ছিলো না আখির বাবা। সম্প্রতি ফয়সাল মাদক সেবন ও ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে এবং কয়েকবার পুলিশের হাতে আটক হয়। তাই মেয়েকে বাসায় নিয়ে এসে ফয়সালের সাথে ডিভোর্সের ব্যবস্থ করেন আখির বাব রফিকুল।
ঘটনার দিন দুপুরে আখিকে নিয়ে যেতে শশুরের ঘরে আসে ফয়সাল। এসময় আখিকে নিয়ে যেতে বাধা দিলে ফয়সাল তার শাশুড়িকে মারধর করেন। তখন আখি জরুরি সেবা ৯৯৯ এ ফোন দিলে পুলিশ আসতেছে খবর পেয়ে ফয়সাল কেরোসিন ঢেলে শশুরের ঘরে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। একই আগুনে তার চাচা শশুর শাহআলম হাওলাদারের ঘরও পুড়ে ছাই হয়। ফয়সাল আখি দম্পতির দেড় বছরের ১টি কন্যা সন্তান আছে।
ভস্মীভূত ঘর মালিক শাহআলম হাওলাদারের স্ত্রী নুন নাহার বলেন, বউ দিতে না চাওয়ায় আমার ভাসুরের ছেলে ফয়সাল তার শ্বশুরের ঘরে আগুন দিয়েছে। পাশাপাশি ঘর হওয়ায় সেই আগুন আমার ঘরেও লাগছে।
প্রতিবেশী সবুজ সরকার বলেন, সোমবার দুপুর ১২টার দিকে ফয়সাল তার শ্বাশুড়িকে মারধর করে। অসুস্থ শ্বাশুড়ি বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে গেলে ফাঁকা ঘরে অগ্নিসংযোগ করে পালিয়ে যায়।
বাউফল পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আঃ লতিফ খান বাবুল বলেন, ফয়সাল একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। ফয়সালের পরিবারকে বেশ কয়েকবার বলার পরেও তারা ফয়সালকে সংশোধন করেনি বলেই আজকে এই ঘটনা ঘটেছে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী বাউফল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. নাসির উদ্দিন বলেন, মাদকাসক্ত ফয়সাল ২টি ঘরে অগ্নিসংযোগ করে। ফয়সালের বিরুদ্ধে একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।