প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফরে ভারতে যাবেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে আসেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। সাক্ষাৎ শেষে এ তথ্য জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাকে দিল্লি সফরের বিষয়ে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আমরা সময়টা দেখছি, কখন আমার জন্য এবং ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর জন্য দৃশ্যমান হয়। সেটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর স্পষ্টত চাচ্ছি ভারত হবে।
বিশেষ করে দুই পক্ষের মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণ বেশি গুরুত্ব পেয়েছে। সাক্ষাৎ শেষে ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা বলেন, নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে আমি এখানে এসেছি। এটি আমার প্রথম বৈঠক। বৈঠকে দ্বিপাক্ষিক নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিতে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করব। গত এক দশকে আমাদের সম্পর্কের যে উন্নতি হয়েছে যে সকল ইস্যুতে সাফল্য এসেছে সেগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।
তিনি বলেন, গত ১০ বছরে আমাদের দুই পক্ষের সম্পর্ক একটা ঘনিষ্ঠ অবস্থানে গেছে। আমাদের সম্পর্কের প্রতিফল কিভাবে জন কেন্দ্রিক হবে তা নিয়ে আলোচনা করেছি। আমাদের দুই দেশের সহযোগিতার অবস্থান থেকে দুই দেশের জনগণ কিভাবে উপকৃত হতে পারি সেটা নিয়ে আলোচনা করেছি। আমাদের সহযোগিতার কারণে দুই পক্ষের অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটেছে।
ভারতী হাইকমিশনার বলেন, ২০২৩ সালে আমরা অনেক ইতিবাচক কাজ করেছি। এই সময়ে আমরা অনেক বৃহৎ প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছি, যেগুলোর মধ্যে জ্বালানি সরবরাহ লাইন, বিদ্যুৎ প্রকল্প, বাণিজ্য খাতে টাকা-রুপির মধ্যে লেনদেন। দুই পক্ষের মধ্যে ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম। এসব বিষয়গুলো নিয়ে আমরা গত বছর কাজ করেছি। এবং সম্পর্কের নতুন একটি যাত্রা ভারত-বাংলাদেশ স্টারটারপ শুরু করেছি।
তিনি আরো বলেন, ভবিষ্যতে আমরা কি কি করতে পারি সেগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি যেমন- জলবায়ু ইস্যু, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে কিভাবে আমরা সহযোগিতা করতে পারি। আমরা প্রত্যাশা করি নতুন সরকারের সময়ে আমরা আমাদের সম্পর্ক আরও উন্নতি ঘটাব যা আমাদের দুই পক্ষের জাতীয় স্বার্থে কাজে লাগবে। বাংলাদেশের মানুষকে সহযোগিতা করতে আমরা সর্বদায় প্রস্তুত আছি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাকে দিল্লি সফরের বিষয়ে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আমরা সময়টা দেখছি, কখন আমার জন্য এবং ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর জন্য দৃশ্যমান হয়। সেটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর স্পষ্টত চাচ্ছি ভারত হবে।
বিশেষ করে দুই পক্ষের মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণ বেশি গুরুত্ব পেয়েছে। সাক্ষাৎ শেষে ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা বলেন, নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে আমি এখানে এসেছি। এটি আমার প্রথম বৈঠক। বৈঠকে দ্বিপাক্ষিক নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিতে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করব। গত এক দশকে আমাদের সম্পর্কের যে উন্নতি হয়েছে যে সকল ইস্যুতে সাফল্য এসেছে সেগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।
তিনি বলেন, গত ১০ বছরে আমাদের দুই পক্ষের সম্পর্ক একটা ঘনিষ্ঠ অবস্থানে গেছে। আমাদের সম্পর্কের প্রতিফল কিভাবে জন কেন্দ্রিক হবে তা নিয়ে আলোচনা করেছি। আমাদের দুই দেশের সহযোগিতার অবস্থান থেকে দুই দেশের জনগণ কিভাবে উপকৃত হতে পারি সেটা নিয়ে আলোচনা করেছি। আমাদের সহযোগিতার কারণে দুই পক্ষের অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটেছে।
ভারতী হাইকমিশনার বলেন, ২০২৩ সালে আমরা অনেক ইতিবাচক কাজ করেছি। এই সময়ে আমরা অনেক বৃহৎ প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছি, যেগুলোর মধ্যে জ্বালানি সরবরাহ লাইন, বিদ্যুৎ প্রকল্প, বাণিজ্য খাতে টাকা-রুপির মধ্যে লেনদেন। দুই পক্ষের মধ্যে ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম। এসব বিষয়গুলো নিয়ে আমরা গত বছর কাজ করেছি। এবং সম্পর্কের নতুন একটি যাত্রা ভারত-বাংলাদেশ স্টারটারপ শুরু করেছি।
তিনি আরো বলেন, ভবিষ্যতে আমরা কি কি করতে পারি সেগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি যেমন- জলবায়ু ইস্যু, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে কিভাবে আমরা সহযোগিতা করতে পারি। আমরা প্রত্যাশা করি নতুন সরকারের সময়ে আমরা আমাদের সম্পর্ক আরও উন্নতি ঘটাব যা আমাদের দুই পক্ষের জাতীয় স্বার্থে কাজে লাগবে। বাংলাদেশের মানুষকে সহযোগিতা করতে আমরা সর্বদায় প্রস্তুত আছি।